ঢাকা , সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

কুলাউড়ার তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির জরুরি সভা রোববার

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১১:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০১৯
  • / ৬৯৮ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানির ঘটনাসহ নানা অপকর্মের অভিযোগে কুলাউড়া উপজেলার তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালযের প্রধান শিক্ষক নোমান আহমেদর বিরুদ্ধে পুলিশি, শিক্ষা অফিস, নির্বাহী কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা হাকিমের সরেজমিন তদন্ত হয়েছে। রোববার ২০ অক্টোবর শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, এলাকাবাসীদের নিয়ে ইউএনও’র নেতৃত্বে এডহক কমিটির জরুরি বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে।

জানা যায়, শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি নিয়মে চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের এক অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের মেয়ে। শিক্ষিকা ১৪ ফেব্রুয়ারি তেলিবিল উচ্চবিদ্যালয়ে যোগদান করেন। এপ্রিল মাসে তিনি এমপিওভুক্ত হন। যার ইনডেস্ক নম্বর ১১৪৯৬৬৫।

গত ৬ জুলাই বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদের কাছে যৌন হয়রানির শিকার হয়ে কুলাউড়া থানায় একটি মামলা করেন ওই শিক্ষিকা। একই সাথে কুলাউড়া উপজেলা ও মৌলভীবাজার জেলা শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগও করেন। ফলে প্রধান শিক্ষকের অনুসারীদের হুমকি ধামকিতে ভীত হয়ে নিরাপত্তাহীনতায় এই শিক্ষিকা গত ৩ মাস ধরে তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ে যেতে পারছেন না।

এই সুযোগে প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ এডহক কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, কুলাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবহিত না করে নিজ ক্ষমতাবলে এলাকার আতিক হাসান নামে একজনকে এই শিক্ষকার স্থলে খন্ডকালীণ নিয়োগ দেন। এমনকি এর আগে প্রধান শিক্ষক নিয়ম বহির্ভূতভাবে বিদ্যালয়ে আরও ৭ জনকে খন্ডকালীণ শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেন ।

স্থানীয় লোকজন জানান, প্রধান শিক্ষকের কারণে গত ১২ বছর ধরে এ বিদ্যালয়ে অভিভাবকদের ভোটে নির্বাচিত কোন পরিচালনা কমিটি দায়িত্ব পালন করতে পারেননি। বর্তমানে কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

প্রধান শিক্ষক স্থানীয় কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতার সহায়তা নিয়েও নিজেকে আওয়ামী লীগ নেতা পরিচয় দিয়ে একের পর এক অনিয়ম ও দূর্ণীতি করে যাচ্ছেন। থানায় দায়ের করা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে আবার নিম্ম আদালত থেকে জামিন লাভ করে উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগের কতিপয় নেতার প্রভাবে প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ এতসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন।

এদিকে প্রধান শিক্ষকের যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন অনেক ছাত্রীও। সামাজিক নিরাপত্তার কারণে ভয়ে ও লজ্জায় কোন ছাত্রী অভিযোগও করেনি। ফলে গত কয়েক বছরে এ এলাকার অনেক ছাত্র-ছাত্রী বিদ্যালয় ত্যাগ করে কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছেন।

তাছাড়া অভিযুক্ত প্রদান শিক্ষক নোমান আহমদ একাধারে তেলিবিল উচ্চবিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির সরকারি বেতন ভাতা গ্রহন করছেন আবার সরকারি ডাকঘরের পোস্ট মাস্টার হিসেবেও সরকারি অর্থ গ্রহণ করছেন। তার বাড়িতেই রয়েছে সাব পোষ্ট অফিস।

নির্যাতিতা ও অভিযোগকারী শিক্ষিকা (ফাতেমা ফেরদৌসী) জানান, ঘটনার পর থেকে তিনি প্রধান শিক্ষক ও তার অনুসারীদের ভয়ে নিরাপত্তাহীনতায় বিদ্যালয়ে যেতে পারছেন না। ফলে জুলাই মাস থেকে তার বেতন ভাতা বন্ধ রয়েছে। প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ের বেতন শিট থেকে তার নাম কেটে দিয়েছেনও। তিনি ছুটির নির্দেশনা চেয়ে ইতিমধ্যে ৩টি আবেদনও করেছেন।

অভিযোগ সম্পর্কে প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ জানান, তার উপর আরোপিত অন্যান্য অভিযোগ সঠিক নয়। শিক্ষিকা দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে বিদ্যালয়ে আসছেন না, বিদ্যালয় চালাতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে তিনি খন্ডকালীণ শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন।

কুলাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন প্রধান শিক্ষকের উপর নানা অভিযোগের সত্যতা করে জানান, প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ তাদেরকে অবহিত না করেই নিয়োগ প্রাপ্ত স্থায়ী শিক্ষিকার স্থলে নতুন করে একজন খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি যে কাজটি করেছেন তা বিধিবহির্ভূত। খন্ডকালিন শিক্ষক নিয়োগে এডহক কমিটির সভাপতি কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করার প্রয়োজন মনে করেনি।

বিদ্যালয় এডহক কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম ফরহাদ চৌধুরী প্রধান শিক্ষকের উপর নানা অভিযোগে একাধিক তদন্ত চলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিয়োগ প্রাপ্ত স্থায়ী শিক্ষিকার স্থলে নতুন করে একজন খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগ তিনি শুনেছেন। এই খন্ডকালীণ নিয়োগ সম্পূর্ণরুপে অবৈধ হয়েছে।

ইতিমধ্যে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে করা তদন্তে অভিযোগের সত্যতাও পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। আগামী ২০ অক্টোবর রোববার সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে বিদ্যালয়ের সমস্যা ও মান উন্নয়নে একটি মতবিনিময় সভা আহ্বান করে তিনি চিঠি প্রদান করেছেন। তিনি আশাবাদি এ সভায় বিদ্যালয়ের সকল সমস্যার সমাধান হবে

পোস্ট শেয়ার করুন

কুলাউড়ার তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির জরুরি সভা রোববার

আপডেটের সময় : ১১:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ শিক্ষিকাকে যৌন হয়রানির ঘটনাসহ নানা অপকর্মের অভিযোগে কুলাউড়া উপজেলার তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালযের প্রধান শিক্ষক নোমান আহমেদর বিরুদ্ধে পুলিশি, শিক্ষা অফিস, নির্বাহী কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা হাকিমের সরেজমিন তদন্ত হয়েছে। রোববার ২০ অক্টোবর শিক্ষক, জনপ্রতিনিধি, এলাকাবাসীদের নিয়ে ইউএনও’র নেতৃত্বে এডহক কমিটির জরুরি বৈঠক আহ্বান করা হয়েছে।

জানা যায়, শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে সরকারি নিয়মে চলতি বছরের ১ ফেব্রুয়ারি তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছিলেন কুলাউড়া উপজেলার ব্রাহ্মণবাজার ইউনিয়নের এক অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সদস্যের মেয়ে। শিক্ষিকা ১৪ ফেব্রুয়ারি তেলিবিল উচ্চবিদ্যালয়ে যোগদান করেন। এপ্রিল মাসে তিনি এমপিওভুক্ত হন। যার ইনডেস্ক নম্বর ১১৪৯৬৬৫।

গত ৬ জুলাই বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদের কাছে যৌন হয়রানির শিকার হয়ে কুলাউড়া থানায় একটি মামলা করেন ওই শিক্ষিকা। একই সাথে কুলাউড়া উপজেলা ও মৌলভীবাজার জেলা শিক্ষা অফিসে লিখিত অভিযোগও করেন। ফলে প্রধান শিক্ষকের অনুসারীদের হুমকি ধামকিতে ভীত হয়ে নিরাপত্তাহীনতায় এই শিক্ষিকা গত ৩ মাস ধরে তেলিবিল উচ্চ বিদ্যালয়ে যেতে পারছেন না।

এই সুযোগে প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ এডহক কমিটির সভাপতি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, কুলাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তাকে অবহিত না করে নিজ ক্ষমতাবলে এলাকার আতিক হাসান নামে একজনকে এই শিক্ষকার স্থলে খন্ডকালীণ নিয়োগ দেন। এমনকি এর আগে প্রধান শিক্ষক নিয়ম বহির্ভূতভাবে বিদ্যালয়ে আরও ৭ জনকে খন্ডকালীণ শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেন ।

স্থানীয় লোকজন জানান, প্রধান শিক্ষকের কারণে গত ১২ বছর ধরে এ বিদ্যালয়ে অভিভাবকদের ভোটে নির্বাচিত কোন পরিচালনা কমিটি দায়িত্ব পালন করতে পারেননি। বর্তমানে কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ বিদ্যালয়ের এডহক কমিটির সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

প্রধান শিক্ষক স্থানীয় কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতার সহায়তা নিয়েও নিজেকে আওয়ামী লীগ নেতা পরিচয় দিয়ে একের পর এক অনিয়ম ও দূর্ণীতি করে যাচ্ছেন। থানায় দায়ের করা মামলায় উচ্চ আদালত থেকে জামিন নিয়ে আবার নিম্ম আদালত থেকে জামিন লাভ করে উপজেলা ও জেলা আওয়ামী লীগের কতিপয় নেতার প্রভাবে প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ এতসব অপকর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন।

এদিকে প্রধান শিক্ষকের যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন অনেক ছাত্রীও। সামাজিক নিরাপত্তার কারণে ভয়ে ও লজ্জায় কোন ছাত্রী অভিযোগও করেনি। ফলে গত কয়েক বছরে এ এলাকার অনেক ছাত্র-ছাত্রী বিদ্যালয় ত্যাগ করে কমলগঞ্জ উপজেলার শমশেরনগরে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হয়েছেন।

তাছাড়া অভিযুক্ত প্রদান শিক্ষক নোমান আহমদ একাধারে তেলিবিল উচ্চবিদ্যালয়ের এমপিওভুক্তির সরকারি বেতন ভাতা গ্রহন করছেন আবার সরকারি ডাকঘরের পোস্ট মাস্টার হিসেবেও সরকারি অর্থ গ্রহণ করছেন। তার বাড়িতেই রয়েছে সাব পোষ্ট অফিস।

নির্যাতিতা ও অভিযোগকারী শিক্ষিকা (ফাতেমা ফেরদৌসী) জানান, ঘটনার পর থেকে তিনি প্রধান শিক্ষক ও তার অনুসারীদের ভয়ে নিরাপত্তাহীনতায় বিদ্যালয়ে যেতে পারছেন না। ফলে জুলাই মাস থেকে তার বেতন ভাতা বন্ধ রয়েছে। প্রধান শিক্ষক বিদ্যালয়ের বেতন শিট থেকে তার নাম কেটে দিয়েছেনও। তিনি ছুটির নির্দেশনা চেয়ে ইতিমধ্যে ৩টি আবেদনও করেছেন।

অভিযোগ সম্পর্কে প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ জানান, তার উপর আরোপিত অন্যান্য অভিযোগ সঠিক নয়। শিক্ষিকা দীর্ঘ কয়েক মাস ধরে বিদ্যালয়ে আসছেন না, বিদ্যালয় চালাতে গিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে তিনি খন্ডকালীণ শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন।

কুলাউড়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন প্রধান শিক্ষকের উপর নানা অভিযোগের সত্যতা করে জানান, প্রধান শিক্ষক নোমান আহমদ তাদেরকে অবহিত না করেই নিয়োগ প্রাপ্ত স্থায়ী শিক্ষিকার স্থলে নতুন করে একজন খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগ দিয়েছেন। তিনি যে কাজটি করেছেন তা বিধিবহির্ভূত। খন্ডকালিন শিক্ষক নিয়োগে এডহক কমিটির সভাপতি কুলাউড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে অবহিত করার প্রয়োজন মনে করেনি।

বিদ্যালয় এডহক কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এটিএম ফরহাদ চৌধুরী প্রধান শিক্ষকের উপর নানা অভিযোগে একাধিক তদন্ত চলার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নিয়োগ প্রাপ্ত স্থায়ী শিক্ষিকার স্থলে নতুন করে একজন খন্ডকালীন শিক্ষক নিয়োগের অভিযোগ তিনি শুনেছেন। এই খন্ডকালীণ নিয়োগ সম্পূর্ণরুপে অবৈধ হয়েছে।

ইতিমধ্যে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে করা তদন্তে অভিযোগের সত্যতাও পাওয়া গেছে। তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। আগামী ২০ অক্টোবর রোববার সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবক ও এলাকার গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে বিদ্যালয়ের সমস্যা ও মান উন্নয়নে একটি মতবিনিময় সভা আহ্বান করে তিনি চিঠি প্রদান করেছেন। তিনি আশাবাদি এ সভায় বিদ্যালয়ের সকল সমস্যার সমাধান হবে