ঢাকা , বুধবার, ০২ এপ্রিল ২০২৫, ১৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কানাডার প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট ইলেকশন ডলি’র হ্যাটট্রিক জয় ১৭ বছর পর দেশে প্রত্যাবর্তন লন্ডন বিএনপি নেতা শরফুকে শ্রীমঙ্গলে গণ সংবর্ধনা ইতালির মানতোভা শহরে দুইদিনব্যাপী দূতাবাস সেবা অনুষ্ঠিত ,প্রায় আট শতাধিক প্রবাসীরা এই ক্যাম্প থেকে দূতাবাস সেবা গ্রহণ করেন ইতালিতে এমপি প্রার্থী প্রফেসর ডা: সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম কে চাঁদপুরবাসীর সংবর্ধনা দেশে ফিরছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্হায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের মৃত্যুতে দোয়া অনুষ্ঠিত কুলাউড়া বিএনপির ১৩ ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা, সমন্বয়কদের দায়িত্ব বন্টন কুলাউড়ায় রাজাপুরে বালু উত্তোলন বন্ধ ও সেতু রক্ষায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত উৎসবমুখর পরিবেশে ইতালির তরিনোতে সিলেট বিভাগ ঐক্য পরিষদের নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ছাত্রশিবিরের নববর্ষ প্রকাশনা উৎসব

করোনা রোগীরা হাসপাতাল থেকে বের হয়ে দোকানে ঘোরাফেরা করছেন

দেশদিগন্ত ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন ২০২০
  • / ৭০৭ টাইম ভিউ

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য আলাদা ভবনে আলাদা ওয়ার্ড করেছে সরকার। করোনা রোগী থেকে যেন সংক্রমণ বাড়তে না পারে। কিন্তু কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন এই ভবনের করোনা রোগীরা চিকিৎসা নিতে এসে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে সামনের দোকানে চা, সিপারেট, পান, জুস ঔষধসহ নানা জিনিস ক্রয়ের জন্য ঘোরাফেরা করছেন। করোনা হাসপাতালের গেইট ২৪নঘণ্টা খোলা থাকার কারণে যে কেউ অনায়াসে বের হতে পারছেন ও প্রবেশ করতে পারছেন। করোনা রোগীদের অবাধে ঘোরাফেরা করার কারণে হাসপাতালের সামনের ব্যবসায়ীসহ আশপাশের লোকজন আতংকে রয়েছেন। হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকার লোকজন ভয়ে বাজার করতে পারছেন না। অতি প্রয়োজনীয় বাজার করলেও আতংক নিয়ে বাজারে যাচ্ছেন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গেইট সামনের ব্যবসায়ী জানান, হাসপাতাল গেটের সকল ব্যবসায়ীরা অনেক ঝুকিতে আছে।

করোনা আক্রান্ত হয়ে অনেক রোগী হাসপাতালে ভর্তি, অনেক রোগীর সাথে আত্মীয় স্বজন থাকছে না, ক্যানোলা পরিহিত অবস্থায় রোগীকে নিজে বাহিরে এসে ঔষধ কিংবা খাবার কিনতে দেখা গিয়েছে। অনেক রোগী ওয়ার্ড থেকে করোনা গেইট দিয়ে বাহিরে যাচ্ছে। রোগীর আত্মীয় স্বজন রোগীকে দেখতে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মুজিবুর রহমান জানান, করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি রোগীদের কঠোরভাবে বাহিরে যাওয়া নিষেধ করা আছে। কিন্তু তারা মানছেনা। তারা লুকিয়ে বাহিরে চলে যাচ্ছে। এটা সারা দেশের একই দৃশ্য। আমাদের লোকবল সংকট রয়েছে। যার কারণে কঠোরভাবে মানা সম্ভব হচ্ছে না। তাছাড়াও গেইটে যে দারোয়ান আছে সে জিজ্ঞেস করলে তাকে ভুল তথ্য দিয়ে তারা বাহিরে চলে আসে। বিষয়টি নিয়ে আবারো আমরা আলোচনায় বসব। করোনা রোগী যেন বাহিরে যেতে না পারে তার জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পোস্ট শেয়ার করুন

করোনা রোগীরা হাসপাতাল থেকে বের হয়ে দোকানে ঘোরাফেরা করছেন

আপডেটের সময় : ০৫:০৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ জুন ২০২০

কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা রোগীদের জন্য আলাদা ভবনে আলাদা ওয়ার্ড করেছে সরকার। করোনা রোগী থেকে যেন সংক্রমণ বাড়তে না পারে। কিন্তু কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের নতুন এই ভবনের করোনা রোগীরা চিকিৎসা নিতে এসে হাসপাতাল থেকে বের হয়ে সামনের দোকানে চা, সিপারেট, পান, জুস ঔষধসহ নানা জিনিস ক্রয়ের জন্য ঘোরাফেরা করছেন। করোনা হাসপাতালের গেইট ২৪নঘণ্টা খোলা থাকার কারণে যে কেউ অনায়াসে বের হতে পারছেন ও প্রবেশ করতে পারছেন। করোনা রোগীদের অবাধে ঘোরাফেরা করার কারণে হাসপাতালের সামনের ব্যবসায়ীসহ আশপাশের লোকজন আতংকে রয়েছেন। হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকার লোকজন ভয়ে বাজার করতে পারছেন না। অতি প্রয়োজনীয় বাজার করলেও আতংক নিয়ে বাজারে যাচ্ছেন। কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গেইট সামনের ব্যবসায়ী জানান, হাসপাতাল গেটের সকল ব্যবসায়ীরা অনেক ঝুকিতে আছে।

করোনা আক্রান্ত হয়ে অনেক রোগী হাসপাতালে ভর্তি, অনেক রোগীর সাথে আত্মীয় স্বজন থাকছে না, ক্যানোলা পরিহিত অবস্থায় রোগীকে নিজে বাহিরে এসে ঔষধ কিংবা খাবার কিনতে দেখা গিয়েছে। অনেক রোগী ওয়ার্ড থেকে করোনা গেইট দিয়ে বাহিরে যাচ্ছে। রোগীর আত্মীয় স্বজন রোগীকে দেখতে যাচ্ছে।
এ বিষয়ে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মুজিবুর রহমান জানান, করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি রোগীদের কঠোরভাবে বাহিরে যাওয়া নিষেধ করা আছে। কিন্তু তারা মানছেনা। তারা লুকিয়ে বাহিরে চলে যাচ্ছে। এটা সারা দেশের একই দৃশ্য। আমাদের লোকবল সংকট রয়েছে। যার কারণে কঠোরভাবে মানা সম্ভব হচ্ছে না। তাছাড়াও গেইটে যে দারোয়ান আছে সে জিজ্ঞেস করলে তাকে ভুল তথ্য দিয়ে তারা বাহিরে চলে আসে। বিষয়টি নিয়ে আবারো আমরা আলোচনায় বসব। করোনা রোগী যেন বাহিরে যেতে না পারে তার জন্য কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।