ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন লিসবনে আত্মপ্রকাশ হয় সামাজিক সংগঠন “গোলাপগঞ্জ কমিউনিটি কেয়ারর্স পর্তুগাল “ উচ্ছ্বাস আর আনন্দে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের উদযাপন করেছে পর্তুগাল যথাযথ গাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পরিবেশে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর পালন করেছে ভেনিস প্রবাসীরা ভেনিসে বৃহত্তর সিলেট সমিতির আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত এক অসুস্থ প্রজন্ম কে সাথি করে এগুচ্ছি আমরা

উত্তরে তাবিথ, দক্ষিণে ইশরাক বিএনপির প্রার্থী

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৭:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ৪৪৪ টাইম ভিউ

আসন্ন ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। উত্তর সিটি করপোরশনের জন্য তাবিথ আউয়াল মিন্টু এবং দক্ষিণের জন্য সদ্য প্রয়াত বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে প্রোকৌশলী ইশরাক হোসেন দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আগ্রহী তিন প্রার্থী তাবিথ আউয়াল, আসাদুজ্জামান রিপন ও ইশরাক হোসেনের সঙ্গে কথা বলে দুই সিটির জন্য দুইজনকে চূড়ান্ত করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটি।

এরপর সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মূলত, ২৩ ডিসেম্বর রাতে অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে উত্তর সিটি করপোরেশনের জন্য তাবিথ আউয়াল এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জন্য ইশরাক হোসেনকে চূড়ান্ত করে বিএনপির হাইকমান্ড। তবে বিষয়টিকে গণতান্ত্রিক মোড়ক দিতে বাছাই প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যায় বিএনপি।

২৬ ডিসেম্বর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে দলের আগ্রহী প্রার্থীদের মধ্যে দলীয় মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হয়। এ দিন ঢাকা উত্তরের জন্য দলের বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন এবং নির্বাহী সদস্য তাবিথ আউয়াল দলীয় ফরম কেনেন। দক্ষিণের জন্য দলীয় একাই ফরম কেনেন ইশরাক হোসেন।

ফলে দক্ষিণের জন্য ইশরাক হোসেন চূড়ান্ত হয়েই ছিলেন। বাকি ছিল কেবল আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করা। আর উত্তরের আগ্রহী দুই প্রার্থীর মধ্যে তাবিথ আউয়ালই এগিয়ে ছিলেন। অবশেষে তাকেই দলীয় মনোনয়ন দিল বিএনপি।

দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণার সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আপনারা জানেন এই সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন কিছুতেই সম্ভব না। তারপরও গণতন্ত্র চর্চার ন্যূনতম সুযোগটা আমরা গ্রহণ করতে চাই। সে কারণে ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আমরা অংশ নিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘দুই সিটিতে আমাদের তিনজন আগ্রহী প্রার্থী ছিল। এই তিন জনের সঙ্গে কথা বলে আমরা দুইজনকে চূড়ান্তভাবে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছি। এদের মধ্যে তাবিথ আউয়াল আগের নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী ছিলেন। এবারও তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। আর দক্ষিণে আমাদের প্রার্থী হবেন ইশরাক হোসেন। বিএনপির প্রয়াত ভাইস চেয়ারম্যান অখণ্ড ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ‍সুযোগ্য সন্তান ইশরাক হোসেন তার মেধা, যোগ্যতা, কমিটমেন্ট দিয়ে দলীয় মনোনয়নের জন্য বিবেচিত হয়েছেন।’

বিভক্ত ঢাকার প্রথম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ২০১৫ সালে প্রার্থী হয়েছিলেন তাবিথ আউয়াল। কিন্তু ভোট গ্রহণের দিন সকাল ১১ টায় দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে তাকে ভোট বর্জন করতে হয়। তারপরও ৩ লাখ ২৫ হাজার ৮০ ভোট পান তাবিথ আউয়াল।

ওই নির্বাচনের পর থেকেই বিএনপিতে তাবিথ আউয়ালের প্রভাব বাড়তে থাকে। দলে বড় কোনো পদ না থাকলেও কূটনৈতিক কোরের অন্যতম সদস্য হয়ে ওঠেন তিনি। বিএনপির সব ধরনের বিদেশনীতির সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা দৃশ্যমান হতে থাকে। দলের ডেলিগেটস টিমের সদস্য হিসেবে সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বার বার তাকেই বিদেশ ভ্রমণে দেখা যায়। ঢাকায় কূটনীতিকদের সঙ্গে সব ধরনের বৈঠকে তাবিথ আউয়ালের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।

এছাড়া বিভিন্ন ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, আর্তমানবিক কর্মকাণ্ডেও তাবিথ আউয়ালকে বিএনপির একজন হিসেবে সামনের সারিতে দেখা গেছে গত পাঁচ বছর। এসব দিক বিবেচনা করেই ২০১৮ সালের শুরুর দিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে যে উপনির্বাচনোর আয়োজন চলছিল, সেখানে আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী আতিকুল ইসলামের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে তাবিথ আউয়ালকেই বেছে নেয় বিএনপি। কিন্তু আদালতের আদেশে সেই নির্বাচন স্থগিত হয়। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও, সেটিতে অংশ নেয়নি বিএনপি।

দলীয় সূত্রমতে, যেহেতু বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রথম তিন ঘণ্টায় প্রায় সাড়ে তিন লাখ ভোট পেয়েছিলেন তাবিথ আউয়াল এবং উপ-নির্বাচনেও দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনীতি হয়েছিলেন, সেহেতু আসন্ন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও তাবিথকেই ধানের শীষের প্রার্থী করেছে বিএনপি।

গত নির্বাচনে ঢাকার সাবেক মেয়র বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও এবার আর নির্বাচনে আগ্রহ দেখাননি। দলও চাচ্ছিল উত্তরের মতো দক্ষিণেও তরুণ কোনো নেতাকে দলীয় মনোনয়ন দিতে। সে হিসেবে ঢাকার সাবেক মেয়র সদ্য প্রয়াত সাদেক হোসেন খোকার ছেলে প্রকৌশলী ইশরাক হোসেনকেই বেছে নিলো বিএনপি।

সদ্য প্রয়াত সাদেক হোসেন খোকার জনপ্রিয়তা, তার শবযাত্রায় মানুষের ঢল, তার স্মৃতির প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালবাসার দিকটি বিবেচনা করে তারই উত্তরসূরি ইশরাক হোসেনকেই প্রার্থী করার ব্যাপারে একমত হয়েছেন বিএনপির

পোস্ট শেয়ার করুন

উত্তরে তাবিথ, দক্ষিণে ইশরাক বিএনপির প্রার্থী

আপডেটের সময় : ০৭:৩১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০১৯

আসন্ন ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে বিএনপি। উত্তর সিটি করপোরশনের জন্য তাবিথ আউয়াল মিন্টু এবং দক্ষিণের জন্য সদ্য প্রয়াত বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ঢাকা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ছেলে প্রোকৌশলী ইশরাক হোসেন দলীয় মনোনয়ন পেয়েছেন।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আগ্রহী তিন প্রার্থী তাবিথ আউয়াল, আসাদুজ্জামান রিপন ও ইশরাক হোসেনের সঙ্গে কথা বলে দুই সিটির জন্য দুইজনকে চূড়ান্ত করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটি।

এরপর সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মূলত, ২৩ ডিসেম্বর রাতে অনুষ্ঠিত বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠকে উত্তর সিটি করপোরেশনের জন্য তাবিথ আউয়াল এবং দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের জন্য ইশরাক হোসেনকে চূড়ান্ত করে বিএনপির হাইকমান্ড। তবে বিষয়টিকে গণতান্ত্রিক মোড়ক দিতে বাছাই প্রক্রিয়ার ভেতর দিয়ে যায় বিএনপি।

২৬ ডিসেম্বর ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে দলের আগ্রহী প্রার্থীদের মধ্যে দলীয় মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হয়। এ দিন ঢাকা উত্তরের জন্য দলের বিশেষ সম্পাদক ড. আসাদুজ্জামান রিপন এবং নির্বাহী সদস্য তাবিথ আউয়াল দলীয় ফরম কেনেন। দক্ষিণের জন্য দলীয় একাই ফরম কেনেন ইশরাক হোসেন।

ফলে দক্ষিণের জন্য ইশরাক হোসেন চূড়ান্ত হয়েই ছিলেন। বাকি ছিল কেবল আনুষ্ঠানিকভাবে নাম ঘোষণা করা। আর উত্তরের আগ্রহী দুই প্রার্থীর মধ্যে তাবিথ আউয়ালই এগিয়ে ছিলেন। অবশেষে তাকেই দলীয় মনোনয়ন দিল বিএনপি।

দলীয় প্রার্থীদের নাম ঘোষণার সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আপনারা জানেন এই সরকার ও নির্বাচন কমিশনের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন কিছুতেই সম্ভব না। তারপরও গণতন্ত্র চর্চার ন্যূনতম সুযোগটা আমরা গ্রহণ করতে চাই। সে কারণে ঢাকা উত্তর-দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আমরা অংশ নিচ্ছি।’

তিনি বলেন, ‘দুই সিটিতে আমাদের তিনজন আগ্রহী প্রার্থী ছিল। এই তিন জনের সঙ্গে কথা বলে আমরা দুইজনকে চূড়ান্তভাবে দলীয় মনোনয়ন দিয়েছি। এদের মধ্যে তাবিথ আউয়াল আগের নির্বাচনে বিএনপি প্রার্থী ছিলেন। এবারও তিনি ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। আর দক্ষিণে আমাদের প্রার্থী হবেন ইশরাক হোসেন। বিএনপির প্রয়াত ভাইস চেয়ারম্যান অখণ্ড ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকার ‍সুযোগ্য সন্তান ইশরাক হোসেন তার মেধা, যোগ্যতা, কমিটমেন্ট দিয়ে দলীয় মনোনয়নের জন্য বিবেচিত হয়েছেন।’

বিভক্ত ঢাকার প্রথম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ২০১৫ সালে প্রার্থী হয়েছিলেন তাবিথ আউয়াল। কিন্তু ভোট গ্রহণের দিন সকাল ১১ টায় দলীয় সিদ্ধান্ত মেনে তাকে ভোট বর্জন করতে হয়। তারপরও ৩ লাখ ২৫ হাজার ৮০ ভোট পান তাবিথ আউয়াল।

ওই নির্বাচনের পর থেকেই বিএনপিতে তাবিথ আউয়ালের প্রভাব বাড়তে থাকে। দলে বড় কোনো পদ না থাকলেও কূটনৈতিক কোরের অন্যতম সদস্য হয়ে ওঠেন তিনি। বিএনপির সব ধরনের বিদেশনীতির সঙ্গে তার সম্পৃক্ততা দৃশ্যমান হতে থাকে। দলের ডেলিগেটস টিমের সদস্য হিসেবে সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে বার বার তাকেই বিদেশ ভ্রমণে দেখা যায়। ঢাকায় কূটনীতিকদের সঙ্গে সব ধরনের বৈঠকে তাবিথ আউয়ালের সরব উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে।

এছাড়া বিভিন্ন ধরনের সামাজিক, রাজনৈতিক, আর্তমানবিক কর্মকাণ্ডেও তাবিথ আউয়ালকে বিএনপির একজন হিসেবে সামনের সারিতে দেখা গেছে গত পাঁচ বছর। এসব দিক বিবেচনা করেই ২০১৮ সালের শুরুর দিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে যে উপনির্বাচনোর আয়োজন চলছিল, সেখানে আওয়ামী লীগ মনোনিত প্রার্থী আতিকুল ইসলামের প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে তাবিথ আউয়ালকেই বেছে নেয় বিএনপি। কিন্তু আদালতের আদেশে সেই নির্বাচন স্থগিত হয়। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হলেও, সেটিতে অংশ নেয়নি বিএনপি।

দলীয় সূত্রমতে, যেহেতু বিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রথম নির্বাচনে অংশ নিয়ে প্রথম তিন ঘণ্টায় প্রায় সাড়ে তিন লাখ ভোট পেয়েছিলেন তাবিথ আউয়াল এবং উপ-নির্বাচনেও দলীয় প্রার্থী হিসেবে মনোনীতি হয়েছিলেন, সেহেতু আসন্ন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনেও তাবিথকেই ধানের শীষের প্রার্থী করেছে বিএনপি।

গত নির্বাচনে ঢাকার সাবেক মেয়র বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলেও এবার আর নির্বাচনে আগ্রহ দেখাননি। দলও চাচ্ছিল উত্তরের মতো দক্ষিণেও তরুণ কোনো নেতাকে দলীয় মনোনয়ন দিতে। সে হিসেবে ঢাকার সাবেক মেয়র সদ্য প্রয়াত সাদেক হোসেন খোকার ছেলে প্রকৌশলী ইশরাক হোসেনকেই বেছে নিলো বিএনপি।

সদ্য প্রয়াত সাদেক হোসেন খোকার জনপ্রিয়তা, তার শবযাত্রায় মানুষের ঢল, তার স্মৃতির প্রতি মানুষের শ্রদ্ধা ও ভালবাসার দিকটি বিবেচনা করে তারই উত্তরসূরি ইশরাক হোসেনকেই প্রার্থী করার ব্যাপারে একমত হয়েছেন বিএনপির