ঢাকা , মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ৯ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

অনেক নামীদামী ফুটবল খেলোয়াড়দের দেখার সুযোগ হয়েছে – কাবুল পাল

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুন ২০২০
  • / ৭৮৮ টাইম ভিউ

মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলা সবসময়ই ক্রীড়াঅঙ্গন – সাংস্কৃতিকঅঙ্গন এবং রাজনৈতিক জগত ছিলো এগিয়ে তা অতিত ইতিহাস প্রমান বহন করে ।
সেই ৮০ দশকে ফুটবল অঙ্গন যখন কুলাউড়ায় উত্তাল ঠিক ৮০ দশকের মাঝামাঝিতে মাঠে প্রবেশ করে যারা তাদেরই একজন কাবুল পাল।

ফুটবল হলো ১১ জনের খেলা, কিন্তু এই খেলায় সকল দর্শকদের নজর থাকে সাধারণত স্ট্রাইকারদের দিকে সেই কাবুল ছিলেন স্ট্রাইকার, কিন্তু দল জয়ী হওয়ার অন্যতম প্রধান শর্ত হলো ডিফেন্ডারদের পারফর্মেন্স। যে দলের ডিফেন্স বা রক্ষণভাগ যত বেশি শক্তিশালী, সেই দলের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। শুধুমাত্র ভালো স্ট্রাইকার নিয়ে খেলায় কখনো ভালো কিছু করা যায় না, যদি সেই দলের রক্ষণভাগ শক্তিশালী না হয় ।

তবে কুলাউড়ায় ৯০ দশকের শুরুতে দর্শকদের থাকিয়ে থাকতো স্ট্রাইকার কাবুল পালের দিকে ।
কাবুল পাল উনার সহযোগিদের নিয়ে ফুটবল জগতের স্হৃতিচারন করে সোস্যাল মিডিয়া একটি আবেগময় স্টেটাস দিয়েছেন

>তা হুবুহু তুলে ধরা হলো >

সাবেক অনেক নামীদামী আমার সিনিয়র ফুটবল খেলোয়াড়দের খেলা দেখার সুযোগ হয়েছে ও উনাদের খেলা দেখে খেলা শিখার চেষ্টা করেছি এবং উনাদের সাথে খেলার সুযোগ হয়েছে তবে উনাদের মতো ভালো ও বড় খেলোয়াড় হতে পারিনি,যেমন মিকি চাচা,খলিল ভাই, হুমায়ুন ভাই, নিজাম ভাই, মন্টু ভাই,ফয়সল ভাই, কেফায়েত ভাই,নাসির ভাই, এর পর বন্ধু মান্না, তারহাম ,জামাল উদ্দিন লিটন,আকবর ,সুরুক সহ অনেকের সাথে খেলেছি, অবসান হলো দীর্ঘ চার দশকের ।
কিন্তু এখন অনেকে বিদেশে বা দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করছেন, এদের মধ্যে শুধু আমি দেশে আছি যদিও আমি এখন ফুটবল খেলি না, তবে যেই কোন খেলার মাঠের চারিদিকে গুরাগুরি করি বা বলতে পারি কে ভালো বা খারাপ খেলোয়াড়, বর্তমানের অনেকে বলতে পারবে না হুমায়ুন ভাই,মিকি চাচা বা খলিল ভাই কে, তাই আমি কম বেশি বলতে পারি কে ফুটবল খেলোয়াড় ছিল, আমার এই খেলার ফটোতে আমার ডানে বামে বা বসা যাদের কে দেখছেন আমি ছাড়া সবাই আজ কেউ লন্ডনে বা আমেরিকা এবং কেনেডা, কেউ আবার দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করছেন এমনকি কেউ জনগণের জন্য কাজ বা জনসেবা করছেন, অনেকের ফটো নষ্ট হয়ে গেছে সেই জন্য দুঃখিত, বা থেকে দাড়ানো তারহাম, সালাম,তছন,লিটু,জামাল, আমি, সজল, একেবারে কোনায় দাঁড়িয়ে বেলাল কেউ বলে দুলাল, বা থেকে বসা মুরাদ,সংলাপের সিপার,মুমিন, সুরুক স্যার, হরনাল,ঝন্টু,আজ এই বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসে তোমাদের কথা খুব বেশী মনে পডছে, আমি উপরওয়ালার কাজে প্রার্থনা করি তোমরা যে যেখানেই থাকো আছো ভালো,থেকো নিরাপদে থেকো দোয়া করি, সবাই আমার জন্যও দোয়া করো।

পোস্ট শেয়ার করুন

অনেক নামীদামী ফুটবল খেলোয়াড়দের দেখার সুযোগ হয়েছে – কাবুল পাল

আপডেটের সময় : ০৫:৪৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৬ জুন ২০২০

মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলা সবসময়ই ক্রীড়াঅঙ্গন – সাংস্কৃতিকঅঙ্গন এবং রাজনৈতিক জগত ছিলো এগিয়ে তা অতিত ইতিহাস প্রমান বহন করে ।
সেই ৮০ দশকে ফুটবল অঙ্গন যখন কুলাউড়ায় উত্তাল ঠিক ৮০ দশকের মাঝামাঝিতে মাঠে প্রবেশ করে যারা তাদেরই একজন কাবুল পাল।

ফুটবল হলো ১১ জনের খেলা, কিন্তু এই খেলায় সকল দর্শকদের নজর থাকে সাধারণত স্ট্রাইকারদের দিকে সেই কাবুল ছিলেন স্ট্রাইকার, কিন্তু দল জয়ী হওয়ার অন্যতম প্রধান শর্ত হলো ডিফেন্ডারদের পারফর্মেন্স। যে দলের ডিফেন্স বা রক্ষণভাগ যত বেশি শক্তিশালী, সেই দলের জয়ী হওয়ার সম্ভাবনা তত বেশি। শুধুমাত্র ভালো স্ট্রাইকার নিয়ে খেলায় কখনো ভালো কিছু করা যায় না, যদি সেই দলের রক্ষণভাগ শক্তিশালী না হয় ।

তবে কুলাউড়ায় ৯০ দশকের শুরুতে দর্শকদের থাকিয়ে থাকতো স্ট্রাইকার কাবুল পালের দিকে ।
কাবুল পাল উনার সহযোগিদের নিয়ে ফুটবল জগতের স্হৃতিচারন করে সোস্যাল মিডিয়া একটি আবেগময় স্টেটাস দিয়েছেন

>তা হুবুহু তুলে ধরা হলো >

সাবেক অনেক নামীদামী আমার সিনিয়র ফুটবল খেলোয়াড়দের খেলা দেখার সুযোগ হয়েছে ও উনাদের খেলা দেখে খেলা শিখার চেষ্টা করেছি এবং উনাদের সাথে খেলার সুযোগ হয়েছে তবে উনাদের মতো ভালো ও বড় খেলোয়াড় হতে পারিনি,যেমন মিকি চাচা,খলিল ভাই, হুমায়ুন ভাই, নিজাম ভাই, মন্টু ভাই,ফয়সল ভাই, কেফায়েত ভাই,নাসির ভাই, এর পর বন্ধু মান্না, তারহাম ,জামাল উদ্দিন লিটন,আকবর ,সুরুক সহ অনেকের সাথে খেলেছি, অবসান হলো দীর্ঘ চার দশকের ।
কিন্তু এখন অনেকে বিদেশে বা দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করছেন, এদের মধ্যে শুধু আমি দেশে আছি যদিও আমি এখন ফুটবল খেলি না, তবে যেই কোন খেলার মাঠের চারিদিকে গুরাগুরি করি বা বলতে পারি কে ভালো বা খারাপ খেলোয়াড়, বর্তমানের অনেকে বলতে পারবে না হুমায়ুন ভাই,মিকি চাচা বা খলিল ভাই কে, তাই আমি কম বেশি বলতে পারি কে ফুটবল খেলোয়াড় ছিল, আমার এই খেলার ফটোতে আমার ডানে বামে বা বসা যাদের কে দেখছেন আমি ছাড়া সবাই আজ কেউ লন্ডনে বা আমেরিকা এবং কেনেডা, কেউ আবার দেশে সরকারি বা বেসরকারি চাকরি করছেন এমনকি কেউ জনগণের জন্য কাজ বা জনসেবা করছেন, অনেকের ফটো নষ্ট হয়ে গেছে সেই জন্য দুঃখিত, বা থেকে দাড়ানো তারহাম, সালাম,তছন,লিটু,জামাল, আমি, সজল, একেবারে কোনায় দাঁড়িয়ে বেলাল কেউ বলে দুলাল, বা থেকে বসা মুরাদ,সংলাপের সিপার,মুমিন, সুরুক স্যার, হরনাল,ঝন্টু,আজ এই বৈশ্বিক মহামারী করোনা ভাইরাসে তোমাদের কথা খুব বেশী মনে পডছে, আমি উপরওয়ালার কাজে প্রার্থনা করি তোমরা যে যেখানেই থাকো আছো ভালো,থেকো নিরাপদে থেকো দোয়া করি, সবাই আমার জন্যও দোয়া করো।