ঢাকা , রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে

হিমাচলে মধুচন্দ্রিমা! লকডাউনে আটকে পড়া বাংলার দম্পতি সাক্ষী থাকলেন দুর্বিষহ অভিজ্ঞতার

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১১:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জুন ২০২০
  • / ২৭৩ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত ডেস্ক:গিয়েছিলেন মধুচন্দ্রিমায়..কিন্তু উত্পল আর সৌত্রির হানিমুন শেষপর্যন্ত কতটা মধুর হল, তা বলা কঠিন!

বেশিরভাগ বাঙালি দম্পতির পছন্দ পাহাড়।। উত্পল-সৌত্রিও হিমাচল গিয়েছিলেন। তখন এসব ‘লকডাউন-ফকডাউন’এর বালাই ছিল না। তাঁরা সেখানে মজায় দিন কাটান। এর মধ্যেই করোনার উত্পাত, অগত্যা লকডাউন। হিমাচলের রামপুরের হোটেলেই শুরু হয় বন্দিদশা

এক সপ্তাহ, দু সপ্তাহ, তিন সপ্তাহ করে কেটে যায় আড়াই মাস। বাড়ি ফিরতে পারেননি তাঁরা। বাড়ির লোকেদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় কেবল ফোনেই।

এদিকে, সরকারি কর্মচারী উত্পলের টাকাও শেষ হতে থাকে, বাড়ি থেকে অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো শুরু হয়। কিন্তু তাও কত? হানিমুনের শুরুতে পাতে পড়ত মটন আর শেষে কেবল শুকনো বিস্কুট খেয়েই কাটাতে হয়েছে দিন।

শেষে বাঙালি দম্পতি ঠিক করেন গাড়িতেই হিমাচল থেকে বাংলায় ফিরবেন তাঁরা। গাড়িভাড়া আর হোটেলের বিল দিয়ে খরচ হয় কয়েক লক্ষ টাকা। সীমান্তে অবশ্য পুলিসের ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল তাঁদের। কিন্তু মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করতেই সব ঠিক হয়ে যায়। তাঁরা বাড়ি ফিরেছেন, তবে দুঃসহ অভিজ্ঞতার রেশ কাটিয়ে উঠতে পারেননি।

হানিমুন প্রত্যেকের কাছে স্পেশ্যাল ব্যাপার। তবে উত্পল-সৌত্রির জীবনের মধুচন্দ্রিমায় মধুটা ব্যাতি থেকে গেল।

পোস্ট শেয়ার করুন

হিমাচলে মধুচন্দ্রিমা! লকডাউনে আটকে পড়া বাংলার দম্পতি সাক্ষী থাকলেন দুর্বিষহ অভিজ্ঞতার

আপডেটের সময় : ১১:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জুন ২০২০

দেশদিগন্ত ডেস্ক:গিয়েছিলেন মধুচন্দ্রিমায়..কিন্তু উত্পল আর সৌত্রির হানিমুন শেষপর্যন্ত কতটা মধুর হল, তা বলা কঠিন!

বেশিরভাগ বাঙালি দম্পতির পছন্দ পাহাড়।। উত্পল-সৌত্রিও হিমাচল গিয়েছিলেন। তখন এসব ‘লকডাউন-ফকডাউন’এর বালাই ছিল না। তাঁরা সেখানে মজায় দিন কাটান। এর মধ্যেই করোনার উত্পাত, অগত্যা লকডাউন। হিমাচলের রামপুরের হোটেলেই শুরু হয় বন্দিদশা

এক সপ্তাহ, দু সপ্তাহ, তিন সপ্তাহ করে কেটে যায় আড়াই মাস। বাড়ি ফিরতে পারেননি তাঁরা। বাড়ির লোকেদের সঙ্গে যোগাযোগ হয় কেবল ফোনেই।

এদিকে, সরকারি কর্মচারী উত্পলের টাকাও শেষ হতে থাকে, বাড়ি থেকে অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো শুরু হয়। কিন্তু তাও কত? হানিমুনের শুরুতে পাতে পড়ত মটন আর শেষে কেবল শুকনো বিস্কুট খেয়েই কাটাতে হয়েছে দিন।

শেষে বাঙালি দম্পতি ঠিক করেন গাড়িতেই হিমাচল থেকে বাংলায় ফিরবেন তাঁরা। গাড়িভাড়া আর হোটেলের বিল দিয়ে খরচ হয় কয়েক লক্ষ টাকা। সীমান্তে অবশ্য পুলিসের ঝামেলায় পড়তে হয়েছিল তাঁদের। কিন্তু মন্ত্রী রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়কে ফোন করতেই সব ঠিক হয়ে যায়। তাঁরা বাড়ি ফিরেছেন, তবে দুঃসহ অভিজ্ঞতার রেশ কাটিয়ে উঠতে পারেননি।

হানিমুন প্রত্যেকের কাছে স্পেশ্যাল ব্যাপার। তবে উত্পল-সৌত্রির জীবনের মধুচন্দ্রিমায় মধুটা ব্যাতি থেকে গেল।