ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য থাকা জরুরি কেনো ?

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৬:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪
  • / ২৯৬ টাইম ভিউ

ডেস্ক: আধুনিক যুগে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্যকে অনেকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না। একুশ শতকে সমবসয়ী ছেলে-মেয়ের বিয়ের ঘটনা অহরহ। কখনো প্রেমের সম্পর্ক থেকে বিয়ে আবার পারিবারিকভাবেও সমবয়সীদের বিয়ে হচ্ছে। তবে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্যের বেশ কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে। এর পিছনে জৈবিক, শারীরিক, মানসিক এবং আর্থিক কারণও রয়েছে। বয়স ব্যক্তিত্বের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। একজন ব্যক্তির পরিপক্কতার জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। যদিও এর অনেক ব্যতিক্রম হতে পারে, যা পুরোপুরি অস্বীকার করা যায় না। তাই চলুন জেনে নেই স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য থাকা কতটা যৌক্তিক।

১. জৈবিক দিক: যদি জীববিজ্ঞানের ভিত্তিতে দেখা যায়, নারী ও পুরুষের মধ্যে বয়সের পার্থক্য থাকা উচিত। বার্ধক্যের লক্ষণ মহিলাদের তুলনায়, পুরুষদের মধ্যে অনেক পরে দেখা যায়। মহিলাদের দ্রুত বয়স্ক দেখাতে শুরু করে, তাই এ হিসেবে বয়সে ছোট মেয়েকে বিয়ে করা উচিত।

২. মানসিক দিক: মানসিকভাবে পরিপক্ব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেকোনও ব্যক্তির মধ্যে মানসিক স্থবিরতা আসতে শুরু করে। সেক্ষেত্রে বয়সের ব্যবধানের কারণে সম্পর্কের ভারসাম্য বজায় থাকে। এ ধরনের সম্পর্ক সবসময় ভালো থাকে এবং বিরক্তিকর হয় না।

৩. আর্থিক নিরাপত্তা: আর্থিক নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা বয়সের সঙ্গে আসে। যে ব্যক্তি এখনও সংগ্রাম করছে বা সবে কাজ শুরু করেছে, তিনি বাড়ির পরিচালনায় সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এ দৃষ্টিকোণ থেকে, বিয়ের জন্য একজন পুরুষ এবং একজন মহিলার মধ্যে বয়সের ব্যবধান থাকা ঠিক।

৪. সম্পর্কের সমস্যা: প্রতিটি সম্পর্কের ক্ষেত্রেই ভালোবাসা গুরুত্বপূর্ণ। স্বামী বয়সে বড় হলে, ছোট স্ত্রীকে বেশি আদর করবেন। এতে সম্পর্কের মাধুর্য বজায় থাকবে। এছাড়াও মেনোপজ এবং গর্ভাবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত মহিলাদের অবস্থাও এ সত্যকে সমর্থন করে যে, মেয়ের বয়স কম হলে সম্পর্ক আরও ভাল কাজ করে।

পোস্ট শেয়ার করুন

স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য থাকা জরুরি কেনো ?

আপডেটের সময় : ০৬:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মে ২০২৪

ডেস্ক: আধুনিক যুগে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্যকে অনেকেই বেশি গুরুত্বপূর্ণ মনে করেন না। একুশ শতকে সমবসয়ী ছেলে-মেয়ের বিয়ের ঘটনা অহরহ। কখনো প্রেমের সম্পর্ক থেকে বিয়ে আবার পারিবারিকভাবেও সমবয়সীদের বিয়ে হচ্ছে। তবে, স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে বয়সের পার্থক্যের বেশ কিছু ইতিবাচক দিক রয়েছে। এর পিছনে জৈবিক, শারীরিক, মানসিক এবং আর্থিক কারণও রয়েছে। বয়স ব্যক্তিত্বের ওপর গভীর প্রভাব ফেলে। একজন ব্যক্তির পরিপক্কতার জন্যও এটি গুরুত্বপূর্ণ। যদিও এর অনেক ব্যতিক্রম হতে পারে, যা পুরোপুরি অস্বীকার করা যায় না। তাই চলুন জেনে নেই স্বামী-স্ত্রীর বয়সের পার্থক্য থাকা কতটা যৌক্তিক।

১. জৈবিক দিক: যদি জীববিজ্ঞানের ভিত্তিতে দেখা যায়, নারী ও পুরুষের মধ্যে বয়সের পার্থক্য থাকা উচিত। বার্ধক্যের লক্ষণ মহিলাদের তুলনায়, পুরুষদের মধ্যে অনেক পরে দেখা যায়। মহিলাদের দ্রুত বয়স্ক দেখাতে শুরু করে, তাই এ হিসেবে বয়সে ছোট মেয়েকে বিয়ে করা উচিত।

২. মানসিক দিক: মানসিকভাবে পরিপক্ব হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যেকোনও ব্যক্তির মধ্যে মানসিক স্থবিরতা আসতে শুরু করে। সেক্ষেত্রে বয়সের ব্যবধানের কারণে সম্পর্কের ভারসাম্য বজায় থাকে। এ ধরনের সম্পর্ক সবসময় ভালো থাকে এবং বিরক্তিকর হয় না।

৩. আর্থিক নিরাপত্তা: আর্থিক নিরাপত্তা এবং স্থিতিশীলতা বয়সের সঙ্গে আসে। যে ব্যক্তি এখনও সংগ্রাম করছে বা সবে কাজ শুরু করেছে, তিনি বাড়ির পরিচালনায় সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। এ দৃষ্টিকোণ থেকে, বিয়ের জন্য একজন পুরুষ এবং একজন মহিলার মধ্যে বয়সের ব্যবধান থাকা ঠিক।

৪. সম্পর্কের সমস্যা: প্রতিটি সম্পর্কের ক্ষেত্রেই ভালোবাসা গুরুত্বপূর্ণ। স্বামী বয়সে বড় হলে, ছোট স্ত্রীকে বেশি আদর করবেন। এতে সম্পর্কের মাধুর্য বজায় থাকবে। এছাড়াও মেনোপজ এবং গর্ভাবস্থার সঙ্গে সম্পর্কিত মহিলাদের অবস্থাও এ সত্যকে সমর্থন করে যে, মেয়ের বয়স কম হলে সম্পর্ক আরও ভাল কাজ করে।