মহলে শুরু হয় নানা জল্পনা-কল্পনা।
এই বিষয়ে, কর্নেল সিয়ান রিয়ান বলেন, সিরিয়া থেকে আমাদের সেনা প্রত্যাহারের ইচ্ছা অনুযায়ী জোট প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া শুরু করেছে। তবে নিরাপত্তার কারণে আমরা নির্দিষ্ট সময়, জায়গা ও সেনাদের চলে যাওয়ার কথা বলতে পারছি না।
জানা গেছে,যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা সিরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলের বেশিরভাগ অঞ্চলকে আইএস মুক্ত করতে সিরিয়ান ডেমোক্র্যাটিক ফোর্সেস (এসডিএফ) কে সহায়তা করছে। কিন্তু এখনো সেখানে কিছু কিছু জায়গায় আইএস এর উপস্থিতি আছে। ফলে মার্কিন সেনারা চলে গেলে ওই সব অঞ্চলে যে নিরাপত্তা শূন্যতার তৈরি হবে সেটা ঠিক কিভাবে পূরণ হবে তা বোঝা যাচ্ছে না।
এ বিষয়ে ট্রাম্প বলেছিলেন, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়েপ এরদোয়ানের সঙ্গে টেলিফোনে সিরিয়ার বিষয়ে তার কথা হয়েছে এবং এরদোয়ান তাকে আইএসর মূল উৎপাটনের দায়িত্ব নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।কিন্তু এরদোয়ান সরকার আইএসর বিরুদ্ধে লড়াইরত কুর্দি বাহিনীকেই জঙ্গি সংগঠন হিসেবে বিবেচনা করে। কুর্দিদের সঙ্গে তুরস্কের সেনাদের দীর্ঘ লড়াইয়ের ইতিহাসও আছে।
এদিকে, অনেকেই মনে করছেন, রাশিয়া ও ইরান সমর্থিত সিরিয়ার সরকারি বাহিনীও মার্কিন সেনাদের অনুপস্থিতির সুযোগ কাজে লাগিয়ে বিদ্রোহীগোষ্ঠী নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোর দখল নিতে চাইবে।ফলে সিরিয়ায় নতুন করে ভয়াবহ যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে
deshdiganto.com © 2019 কপিরাইট এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত
design and development by : http://webnewsdesign.com