ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বড় চ্যালেঞ্জ : তারানা

দেশদিগন্ত :
  • আপডেটের সময় : ১১:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর ২০১৭
  • / ১৫০৮ টাইম ভিউ

সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। তিনি বলেছেন, সাইবার অপরাধীরা দেশের ক্ষতি করে, সম্পদ বিনষ্ট করে। এদের সম্পর্কে আমাদের সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে। সাইবার থ্রেট একটা বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও ইস্যু। এটা আমাদের বৈশ্বিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে।

আজ মঙ্গলবার এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের টেলিযোগাযোগ সংস্থা এপিটি, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী ‘৮ম এপিটি সাইবার নিরাপত্তা ফোরামে’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে এ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ও বিশেষ অতিথি শ্যাম সুন্দর শিকদার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও সাইবার নিরাপত্তায় সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ ও উদ্যোগগুলো তুলে ধরেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বিটিআরসি, আইন প্রয়োগকারী ও নিরাপত্তা সংস্থা, টেলিকমের বিভিন্ন সেক্টরের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

তারানা হালিম বলেন, ‘আমাদের দেশে অনলাইন পর্নোগ্রাফি বর্তমানে একটি সামাজিক সমস্যা। এই সমস্যা দূর করতে আমরা কাজ করছি। শুধু ইন্টারনেট ব্যবহার নয়, চলুন আমরা সবাই ইন্টারনেটকে নিরাপদ রাখি।’

অনুষ্ঠানে সাইবার আক্রমণ, ক্ষয়ক্ষতি, বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি এবং এসব প্রতিরোধে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে আলোচন করেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, কোরিয়া, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, ভুটান, কম্বোডিয়া, লাওস, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, টোঙ্গা, ভানুয়াতুসহ ১৪টি সদস্য দেশ, সহযোগী সদস্য দেশ, সম্পর্কযুক্ত সদস্য সংস্থা এবং অন্যান্য টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের অর্ধশতাধিক প্রতিনিধি অংশ নিয়েছেন।

পোস্ট শেয়ার করুন

সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বড় চ্যালেঞ্জ : তারানা

আপডেটের সময় : ১১:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৪ অক্টোবর ২০১৭

সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বড় চ্যালেঞ্জ বলে মন্তব্য করেছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম। তিনি বলেছেন, সাইবার অপরাধীরা দেশের ক্ষতি করে, সম্পদ বিনষ্ট করে। এদের সম্পর্কে আমাদের সচেতন ও সতর্ক থাকতে হবে। সাইবার থ্রেট একটা বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ ও ইস্যু। এটা আমাদের বৈশ্বিকভাবেই মোকাবিলা করতে হবে।

আজ মঙ্গলবার এশীয় প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের টেলিযোগাযোগ সংস্থা এপিটি, বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী ‘৮ম এপিটি সাইবার নিরাপত্তা ফোরামে’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন।

রাজধানীর লা মেরিডিয়ান হোটেলে এ অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিটিআরসি চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ।

ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ও বিশেষ অতিথি শ্যাম সুন্দর শিকদার ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণ ও সাইবার নিরাপত্তায় সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ ও উদ্যোগগুলো তুলে ধরেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, বিটিআরসি, আইন প্রয়োগকারী ও নিরাপত্তা সংস্থা, টেলিকমের বিভিন্ন সেক্টরের কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

তারানা হালিম বলেন, ‘আমাদের দেশে অনলাইন পর্নোগ্রাফি বর্তমানে একটি সামাজিক সমস্যা। এই সমস্যা দূর করতে আমরা কাজ করছি। শুধু ইন্টারনেট ব্যবহার নয়, চলুন আমরা সবাই ইন্টারনেটকে নিরাপদ রাখি।’

অনুষ্ঠানে সাইবার আক্রমণ, ক্ষয়ক্ষতি, বাংলাদেশের বর্তমান অবস্থা, বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি এবং এসব প্রতিরোধে বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়ে আলোচন করেন বিটিআরসির চেয়ারম্যান ড. শাহজাহান মাহমুদ।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ, ভারত, চীন, কোরিয়া, মালয়েশিয়া, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান, ভুটান, কম্বোডিয়া, লাওস, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, টোঙ্গা, ভানুয়াতুসহ ১৪টি সদস্য দেশ, সহযোগী সদস্য দেশ, সম্পর্কযুক্ত সদস্য সংস্থা এবং অন্যান্য টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানের অর্ধশতাধিক প্রতিনিধি অংশ নিয়েছেন।