ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

সাংবাদিকতায় পর্তুগালে বাংলা কাগজ কমিউনিটি এওয়ার্ড পেলেন বড়লেখার সেলিম উদ্দিন

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০২:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ৪৭৮ টাইম ভিউ

সাংবাদিকতায় পর্তুগালে বাংলা কাগজ কমিউনিটি এওয়ার্ড পেলেন বড়লেখার সেলিম উদ্দিন

পর্তুগাল  প্রতিনিধি: মরক্কো, স্পেন, ফ্রান্স ও ইতালির পর ইতিহাস ঐতিহ্যর দেশ পর্তুগালের লিসবনে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বাংলা কাগজ কমিউনিটি এওয়ার্ড পেলেন ১৫ জন বাংলাদেশী।
দীর্ঘ জীবন সাংবাদিকতায় বাংলা কাগজ কমিউনিটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন বৃটিশ প্রবাসী সাংবাদিক সেলিম উদ্দিন।
তাঁর হাতে এ অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন পর্তুগাল নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস রাষ্ট্রদূত মিসেস রেজিনা আহমেদ ও সাবেক বৃটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী এবং স্কটিশ পার্লামেন্ট মেম্বার ফয়সাল চৌধুরী ও বামিংহাম বাংলা প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক জয়নাল ইসলাম  সহ  গণমাধ্যম কর্মিরা।

ইউরোপের বাঙালী কমিউনিটির প্রতিথযশা বাংলা গণমাধ্যমকর্মী সেলিম উদ্দিনের প্রবাসে সাংবাদিকতা শুরু ২০০৬ সালে ফ্রান্স থাকাবস্থায়। পরবর্তীতে তিনি পর্তুগালে পাড়ি জমালেও সেখানেও জড়িয়ে পড়েন সাংবাদিকতায়। তখন পর্তুগালে বাংলা গণমাধ্যমে বলতে গেলে কেউ-ই সরব ছিলেন না। বাঙালী কমিউনিটির নানা তথ্য-সংবাদ সংগ্রহে বাংলা টিভির প্রতিনিধি হিসেবে তিনি ছুটে চলতেন পর্তুগালের এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্ত। পরবর্তীতি তার উৎসাহে এবং মূলতঃ তার মাধ্যমেই পর্তুগালে আরো বেশ ক‘জন সাংবাদিকতায় যুক্ত হোন।
সেলিম উদ্দিন শুধু সাংবাদিকতা-ই নয়,সামাজিক দায়বদ্ধতায় কমিউনিটির উন্নয়নেও নানাভাবে কাজ করেছেন। পর্তুগালের তৎকালীন বাংলাদেশী রাষ্টদূত ইমতিয়াজ আহমদের সহযোগিতায় লিসবনের স্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপনে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে তিনি লিসবনের মেয়রের সাথে কয়েক দফা বৈঠক করেন এবং পরবর্তীতে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়। পর্তুগালে বাংলাদেশের দূতাবাস স্থাপনে সেলিম উদ্দিন পর্তুগালের বাঙালী নেতৃবৃন্দকে নিয়ে বাংলাদেশের পরররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকারের উচ্চমহলে লবিং করেন। সাংবাদিকতার বাইরেও তিনি পর্তুগালের প্রবাসী বাঙালী শিশু-কিশোরদের নিয়ে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা,বিজয় ফুল কর্মসূচি,পিঠা উৎসব ছাড়াও ২০১৭ সালে অবৈধ অভিবাসীদের ধর-পাকড়ের সময় পর্তুগালের বিভিন্ন সংগঠনকে নিয়ে সংসদ ভবনে মানব বন্ধন করার পাশাপশি পর্তুগালের রাষ্ট্রপতিকে পত্র দিয়ে তাঁর সাথে সরাসরি সাক্ষাৎ করে অভিবাসীদের বিভিন্ন বিষয়াদি উপস্থাপন করেন। একজন গণমাধ্যমকর্মী হয়েও যে কমিউনিটির সেবা করা যায়,তাঁর এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণ শাহবাজপুর মোহাম্মদনগর গ্রামের মরহুম মরহুম হাজী ছাদ উদ্দীনের বড় ছেলে সেলিম উদ্দিন।

পোস্ট শেয়ার করুন

সাংবাদিকতায় পর্তুগালে বাংলা কাগজ কমিউনিটি এওয়ার্ড পেলেন বড়লেখার সেলিম উদ্দিন

আপডেটের সময় : ০২:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

সাংবাদিকতায় পর্তুগালে বাংলা কাগজ কমিউনিটি এওয়ার্ড পেলেন বড়লেখার সেলিম উদ্দিন

পর্তুগাল  প্রতিনিধি: মরক্কো, স্পেন, ফ্রান্স ও ইতালির পর ইতিহাস ঐতিহ্যর দেশ পর্তুগালের লিসবনে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বাংলা কাগজ কমিউনিটি এওয়ার্ড পেলেন ১৫ জন বাংলাদেশী।
দীর্ঘ জীবন সাংবাদিকতায় বাংলা কাগজ কমিউনিটি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন বৃটিশ প্রবাসী সাংবাদিক সেলিম উদ্দিন।
তাঁর হাতে এ অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন পর্তুগাল নিযুক্ত বাংলাদেশ দূতাবাস রাষ্ট্রদূত মিসেস রেজিনা আহমেদ ও সাবেক বৃটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী এবং স্কটিশ পার্লামেন্ট মেম্বার ফয়সাল চৌধুরী ও বামিংহাম বাংলা প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক জয়নাল ইসলাম  সহ  গণমাধ্যম কর্মিরা।

ইউরোপের বাঙালী কমিউনিটির প্রতিথযশা বাংলা গণমাধ্যমকর্মী সেলিম উদ্দিনের প্রবাসে সাংবাদিকতা শুরু ২০০৬ সালে ফ্রান্স থাকাবস্থায়। পরবর্তীতে তিনি পর্তুগালে পাড়ি জমালেও সেখানেও জড়িয়ে পড়েন সাংবাদিকতায়। তখন পর্তুগালে বাংলা গণমাধ্যমে বলতে গেলে কেউ-ই সরব ছিলেন না। বাঙালী কমিউনিটির নানা তথ্য-সংবাদ সংগ্রহে বাংলা টিভির প্রতিনিধি হিসেবে তিনি ছুটে চলতেন পর্তুগালের এ প্রান্ত থেকে ঐ প্রান্ত। পরবর্তীতি তার উৎসাহে এবং মূলতঃ তার মাধ্যমেই পর্তুগালে আরো বেশ ক‘জন সাংবাদিকতায় যুক্ত হোন।
সেলিম উদ্দিন শুধু সাংবাদিকতা-ই নয়,সামাজিক দায়বদ্ধতায় কমিউনিটির উন্নয়নেও নানাভাবে কাজ করেছেন। পর্তুগালের তৎকালীন বাংলাদেশী রাষ্টদূত ইমতিয়াজ আহমদের সহযোগিতায় লিসবনের স্থায়ী শহীদ মিনার স্থাপনে বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে নিয়ে তিনি লিসবনের মেয়রের সাথে কয়েক দফা বৈঠক করেন এবং পরবর্তীতে শহীদ মিনার নির্মাণ করা হয়। পর্তুগালে বাংলাদেশের দূতাবাস স্থাপনে সেলিম উদ্দিন পর্তুগালের বাঙালী নেতৃবৃন্দকে নিয়ে বাংলাদেশের পরররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সরকারের উচ্চমহলে লবিং করেন। সাংবাদিকতার বাইরেও তিনি পর্তুগালের প্রবাসী বাঙালী শিশু-কিশোরদের নিয়ে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা,বিজয় ফুল কর্মসূচি,পিঠা উৎসব ছাড়াও ২০১৭ সালে অবৈধ অভিবাসীদের ধর-পাকড়ের সময় পর্তুগালের বিভিন্ন সংগঠনকে নিয়ে সংসদ ভবনে মানব বন্ধন করার পাশাপশি পর্তুগালের রাষ্ট্রপতিকে পত্র দিয়ে তাঁর সাথে সরাসরি সাক্ষাৎ করে অভিবাসীদের বিভিন্ন বিষয়াদি উপস্থাপন করেন। একজন গণমাধ্যমকর্মী হয়েও যে কমিউনিটির সেবা করা যায়,তাঁর এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার দক্ষিণ শাহবাজপুর মোহাম্মদনগর গ্রামের মরহুম মরহুম হাজী ছাদ উদ্দীনের বড় ছেলে সেলিম উদ্দিন।