ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৪, ৩০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া

শ্রীমঙ্গল উপজেলাধীন কালীঘাট রোড লকডাউন মুক্ত

রাহিন চৌধুরী শ্রীমঙ্গল থেকে
  • আপডেটের সময় : ০৩:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জুন ২০২০
  • / ৫৯০ টাইম ভিউ

রাহিন চৌধুরী শ্রীমঙ্গল থেকে :: মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলাধীন কালীঘাট রোডের ৮জন করোনা আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ৮জন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাওয়ায় কালীঘাট রোডের মূলসড়কের ব্যারিকেড তোলে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচলের নির্দেশ দিয়েছেন শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রশাসন।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে রেড জোনের আওতাভুক্ত কালিঘাট সড়ক এলাকায় যানবাহনসহ মানুষ যাতায়াতের মূল সড়কে বাঁশ ও লাল কাপড় দিয়ে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছিল। কিন্তু ইতোমধ্যে ওই এলাকার ৮জন করোনা আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ৮জন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাওয়ায় শুক্রবার (১৯ জুন) বিকেল থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম রাস্তার ব্যারিকেড উঠিয়ে দিয়ে চলাচল স্বাভাবিক করে দিয়েছেন বলে উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে। শুক্রবার (১৯ জুন) বিকেলে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন এবং শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য প্রশাসন এসব কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
এছাড়াও কালীঘাট সড়কে অবস্থিত করোনায় আক্রান্ত রোগীর পরিবারের একটি ফার্মেসি ও ভেরাইটিজ স্টোর লকডাউন রাখা হয়। এসময় কঠ করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের খোঁজ খবর নেন এবং ঘরের ভেতরে থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশ দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মো. সাজ্জাদ হোসেন চৌধুরী, শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুছ ছালেক, শ্রীমঙ্গল ৩নং সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ভানু লাল রায় প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক তাই কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচলের শর্তে সড়কটি উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, উপজেলার করোনা সংক্রমিত এলাকা ওয়ার্ডভিত্তিক বিভাজন করে প্রতি শনিবারে রিভিউ এর মাধ্যমে সংক্রমণের হার নির্ণয় করে কোন এলাকা কোন জোনের মধ্যে পড়ে তা চিহ্নিত করা হবে। এর ফলে প্রতি সপ্তাহে এসব এলাকায় জোনের ক্যাটাগরি পরিবর্তন হতে পারে।

পোস্ট শেয়ার করুন

শ্রীমঙ্গল উপজেলাধীন কালীঘাট রোড লকডাউন মুক্ত

আপডেটের সময় : ০৩:১২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জুন ২০২০

রাহিন চৌধুরী শ্রীমঙ্গল থেকে :: মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলাধীন কালীঘাট রোডের ৮জন করোনা আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ৮জন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাওয়ায় কালীঘাট রোডের মূলসড়কের ব্যারিকেড তোলে কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচলের নির্দেশ দিয়েছেন শ্রীমঙ্গল উপজেলা প্রশাসন।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে রেড জোনের আওতাভুক্ত কালিঘাট সড়ক এলাকায় যানবাহনসহ মানুষ যাতায়াতের মূল সড়কে বাঁশ ও লাল কাপড় দিয়ে ব্যারিকেড দেয়া হয়েছিল। কিন্তু ইতোমধ্যে ওই এলাকার ৮জন করোনা আক্রান্ত রোগীর মধ্যে ৮জন সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাওয়ায় শুক্রবার (১৯ জুন) বিকেল থেকে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নজরুল ইসলাম রাস্তার ব্যারিকেড উঠিয়ে দিয়ে চলাচল স্বাভাবিক করে দিয়েছেন বলে উপজেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে। শুক্রবার (১৯ জুন) বিকেলে উপজেলা প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন এবং শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য প্রশাসন এসব কার্যক্রম পরিচালনা করেন।
এছাড়াও কালীঘাট সড়কে অবস্থিত করোনায় আক্রান্ত রোগীর পরিবারের একটি ফার্মেসি ও ভেরাইটিজ স্টোর লকডাউন রাখা হয়। এসময় কঠ করোনায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের খোঁজ খবর নেন এবং ঘরের ভেতরে থেকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার নির্দেশ দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ মো. সাজ্জাদ হোসেন চৌধুরী, শ্রীমঙ্গল থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আব্দুছ ছালেক, শ্রীমঙ্গল ৩নং সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ভানু লাল রায় প্রমুখ।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. নজরুল ইসলাম বলেন, এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক তাই কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচলের শর্তে সড়কটি উন্মুক্ত করে দেয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, উপজেলার করোনা সংক্রমিত এলাকা ওয়ার্ডভিত্তিক বিভাজন করে প্রতি শনিবারে রিভিউ এর মাধ্যমে সংক্রমণের হার নির্ণয় করে কোন এলাকা কোন জোনের মধ্যে পড়ে তা চিহ্নিত করা হবে। এর ফলে প্রতি সপ্তাহে এসব এলাকায় জোনের ক্যাটাগরি পরিবর্তন হতে পারে।