ঢাকা , রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে

শাবিপ্রবির সহকারী লাইব্রেরিয়ান কাওছার আহমদের বিরুদ্ধে প্রতারনার অভিযোগ

দেশ দিগন্ত ডেক্স:
  • আপডেটের সময় : ০৫:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ অগাস্ট ২০২০
  • / ৩৮২ টাইম ভিউ

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি লাইব্রেরিয়ান কাওছার আহমদের বিরুদ্ধে প্রতারনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। “ডিপ্লোমা ইন লাইব্রেরী এন্ড ইনফরমেশন সায়েন্স” বিষয়ে সিলেট বিভাগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত জাস্ ইনস্টিটিউট (কোড-১৭৪১) ছাড়া আর কোন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান নেই। কিন্তু শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি লাইব্রেরিয়ান কাওছার আহমদ মদিনা মার্কেটস্থ “বিদ্যানিকেতন” স্কুলে কোন অনুমোদন ছাড়াই প্রতিনিয়ত ছাত্রছাত্রী ভর্তি করে চলছে। এখানে সবার তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীকালে ঢাকা, বগুড়া ও পটুয়াখালীর অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে ভর্তি করিয়ে দেয়। পরবর্তীতে কোর্সের বিভিন্ন পরীক্ষা দিতে প্রতিনিয়ত ছাত্রছাত্রীদের ঢাকা বগুড়া ও পটুয়াখালীতে যেতে হয়। ছাত্রছাত্রীরা যখন সিলেটে স্বয়ংসম্পূর্ন প্রতিষ্ঠান জাস্ সম্পর্কে জানতে পারে এবং এর সব লিখিত পরীক্ষা সিলেট সরকারি কলেজ এবং মৌখিক পরীক্ষাগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরা জাস্ ইনস্টিটিউট এ এসে নিয়ে যাওয়ার কথা জানতে পারে তখন তাদের আর কিছুই করার থাকে না। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধিমালা অনুযায়ী কোন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের বাইরে কোন শাখা কার্যক্রম চালানো সম্পূর্ন নিষিদ্ধ থাকলেও দিনের আলোতে সবার চোখে ধূলি দিয়ে সে চালিয়ে যাচ্ছে তার অবৈধ কার্যক্রম।

এ বিষয়ে সুনামগঞ্জের তানিম হাসান নামে এক ভুক্তভোগীকে জিঙ্গেস করলে উনি বলেন- আমি কাউসার আহমদের মাধ্যমে ১৯ হাজার টাকা দেয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। কিন্তু আমার ভর্তি হয়নি। পরবর্তীতে টাকা অবশ‍্য ফিরত পাই কিন্তু আমার জীবনে থেকে এক বছর চলে গেছে। আরেক ভূক্তভোগী সুকান্ত চক্রবর্তীকে ফোন দেওয়া হলে ফোন রিসিভ করেননি।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত জাস্ ইনস্টিটিউটের (কোড-১৭৪১) হিসাব রক্ষক সাগর তালুকদার বলেন- বিভিন্ন সময় ছাত্রছাত্রীরা এসে কাওসার আহমদের নামে প্রতারনার অভিযোগ করে। যার প্রমাণও আমরা পেয়েছি। আমি শাবি প্রশাশনের কাছে প্রতারনার দায়ে উনাকে বরখাস্ত করার দাবি জানাই।#

পোস্ট শেয়ার করুন

শাবিপ্রবির সহকারী লাইব্রেরিয়ান কাওছার আহমদের বিরুদ্ধে প্রতারনার অভিযোগ

আপডেটের সময় : ০৫:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ অগাস্ট ২০২০

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি লাইব্রেরিয়ান কাওছার আহমদের বিরুদ্ধে প্রতারনার অভিযোগ পাওয়া গেছে। “ডিপ্লোমা ইন লাইব্রেরী এন্ড ইনফরমেশন সায়েন্স” বিষয়ে সিলেট বিভাগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত জাস্ ইনস্টিটিউট (কোড-১৭৪১) ছাড়া আর কোন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান নেই। কিন্তু শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি লাইব্রেরিয়ান কাওছার আহমদ মদিনা মার্কেটস্থ “বিদ্যানিকেতন” স্কুলে কোন অনুমোদন ছাড়াই প্রতিনিয়ত ছাত্রছাত্রী ভর্তি করে চলছে। এখানে সবার তথ্য সংগ্রহ করে পরবর্তীকালে ঢাকা, বগুড়া ও পটুয়াখালীর অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করে ভর্তি করিয়ে দেয়। পরবর্তীতে কোর্সের বিভিন্ন পরীক্ষা দিতে প্রতিনিয়ত ছাত্রছাত্রীদের ঢাকা বগুড়া ও পটুয়াখালীতে যেতে হয়। ছাত্রছাত্রীরা যখন সিলেটে স্বয়ংসম্পূর্ন প্রতিষ্ঠান জাস্ সম্পর্কে জানতে পারে এবং এর সব লিখিত পরীক্ষা সিলেট সরকারি কলেজ এবং মৌখিক পরীক্ষাগুলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিরা জাস্ ইনস্টিটিউট এ এসে নিয়ে যাওয়ার কথা জানতে পারে তখন তাদের আর কিছুই করার থাকে না। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধিমালা অনুযায়ী কোন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানের বাইরে কোন শাখা কার্যক্রম চালানো সম্পূর্ন নিষিদ্ধ থাকলেও দিনের আলোতে সবার চোখে ধূলি দিয়ে সে চালিয়ে যাচ্ছে তার অবৈধ কার্যক্রম।

এ বিষয়ে সুনামগঞ্জের তানিম হাসান নামে এক ভুক্তভোগীকে জিঙ্গেস করলে উনি বলেন- আমি কাউসার আহমদের মাধ্যমে ১৯ হাজার টাকা দেয়ে ভর্তি হয়েছিলাম। কিন্তু আমার ভর্তি হয়নি। পরবর্তীতে টাকা অবশ‍্য ফিরত পাই কিন্তু আমার জীবনে থেকে এক বছর চলে গেছে। আরেক ভূক্তভোগী সুকান্ত চক্রবর্তীকে ফোন দেওয়া হলে ফোন রিসিভ করেননি।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত জাস্ ইনস্টিটিউটের (কোড-১৭৪১) হিসাব রক্ষক সাগর তালুকদার বলেন- বিভিন্ন সময় ছাত্রছাত্রীরা এসে কাওসার আহমদের নামে প্রতারনার অভিযোগ করে। যার প্রমাণও আমরা পেয়েছি। আমি শাবি প্রশাশনের কাছে প্রতারনার দায়ে উনাকে বরখাস্ত করার দাবি জানাই।#