শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর ৪১ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল করেছে মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা বিএনপি
- আপডেটের সময় : ১০:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১ জুন ২০২২
- / ৩৬১ টাইম ভিউ
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর ৪১ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল করেছে মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা বিএনপি ইতালী
ইতালি প্রতিনিধি
শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর ৪১ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল করেছে মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা বিএনপি ইতালী। সোমবার স্থানীয় একটি রেস্টুরেন্ট মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম মোস্তাকের সভাপতিত্বে ও যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ লিটন এর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা বিএনপির প্রধান উপদেষ্টা ফরিদুল ইসলাম আনিস , উপদেষ্টা নুরুল আমিন খন্দকার, ইছাক সরকার , আমিনুল ইসলাম , জালাল উদ্দিন , আনার মিয়া, সোহাগ মিয়া, বিশিষ্ট মুরুব্বী রিনু মিয়া।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সিঃসহ সভাপতি জিয়াউর রহমান খান সোহেল, সহ সভাপতি মো: সাইফুল ইসলাম ,মিয়া মাসুম ,ফরিদ আহমেদ, সিরাজুল ইসলাম টেনিস,আতাউর রহমান ,যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক আল আমিন খন্দকার,সহ সাধারণ সম্পাদক সুমন আহমেদ,সাংঠনিক সম্পাদক তারেক রহমান,দেলোয়ার হোসাইন ,সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক রুবেল প্রধান, সম্মানিত কার্যকরী সদস্য মোস্তফা মিয়া,সম্মানিত কার্যকরী সদস্য শাহ পরান , নাদিম ইসলাম, রফিকুল ইসলাম, হোসাইন মুহাম্মদ সাগর, সবুর মিয়া প্রমূখ। , মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক হোসাইন ওমর ফারুক , মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সহসম্পাদক মোল্লা আরিফ , ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ নূর ই আলম মোল্লা , এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের অন্যান্য সকল নেতৃবৃন্দ এবং যুবদলের সমর্থকবৃন্দ।
বক্তারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এর জীবনী পর্যালোচনা করেন। বাংলাদেশের প্রত্যকটা দুঃসময়ে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীরের বেশে জীবনের মায়া তুচ্ছ করে সম্মুখে থেকে দেশকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। উনি ছিলেন ন্যায় পরায়ণ নেতা, উনার আমলে দেশের প্রশাসন, বিচার বিভাগ, মাদ্রাসা ও শিক্ষা বিভাগ সব কিছুই নির্দলীয় ও নিরপক্ষ ছিল। দলে কোনো প্রকার আত্মীয়তা করণ ছিল না, বিদেশে অর্থ প্রচারের প্রথা ছিল না, মুজিব সরকার এর গড়া রক্ষী বাহিনীর মত উনি আলাদা কোনো বাহিনী ও গড়েননি।
সমাপনী বক্তব্যে মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা বিএনপির সভাপতি রফিকুল ইসলাম মোস্তাক বলেন , উনি ছিলেন ক্ষণজন্মা মহাপুরুষ। অল্প সময়ের শাসনকাল পার করেও যিনি পৃথিবীর বুকে চির অম্লান হয়ে আছেন। মুজিব সরকার এর আমলে বাংলাদেশকে বহিঃবিশ্বের রাষ্ট্র এবং রাষ্ট্র প্রধানরা ভারতের অঙ্গ রাজ্য ভাবতো। কিন্তু শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান তার দক্ষতা ও বিচেক্ষণতার মাধ্যমে ভারতের গন্ডি থেকে বাংলাদেশ বের করেন। প্রতিবেশী রাষ্ট্র চীনসহ সকল মুসলিম দেশের সাথে সুসম্পর্ক গড়ে তোলেন। তার আমলে বাংলাদেশ আলাদা সার্বভৌমত্ব দেশ হিসেবে বহিঃবিশ্বে পরিচিতি লাভ করে। প্রবাসে কর্মক্ষেত্র ও উনার আমলেই সূচনা হয়।
পরিশেষে সংগঠনের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক হাফেজ নূর ই আলম মোল্লা মোনাজাত পরিচালনা করেন । স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং উনার ছেলে আরাফাত রহমানের মাগফেরাত কামনা, তিন বারের সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং দেশনায়ক জনাব তারেক রহমানের দীর্ঘায়ূ ও সুস্বাস্থ্য কামনা সহ সকল নেতাকর্মীদের জন্য দোয়া করা হয়।