ঢাকা , শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

লস এঞ্জেলেসে বিএনপি’র উদ্যোগে ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালিত

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১০:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০১৯
  • / ৫০৬ টাইম ভিউ

নিজস্ব প্রতিনিধি : যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলেসে ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপি’র উদ্যোগে গত ৭ নভেম্বর বৃহষ্পতিবার ‘মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

লস এঞ্জেলেসের প্রবাসী অধ্যুষিত ‘লিটিল বাংলাদেশ’ এলাকায় অবস্হিত ‘বাংলা একাডেমী’ মিলনায়তনে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের সভাপতি বদরুল আলম চৌধুরী শিপলু ও অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন দলের সাধারন সম্পাদক এম ওয়াহিদ রহমান। এদিন অনুষ্ঠানে বিএনপির নেতাকর্মীরা ছাড়াও প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্ট নাগরিকগণ সহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার প্রবাসী বাংলাদেশীরা উপস্হিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর।

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে আধিপত্যবাদী চক্রের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে আমাদের জাতীয় স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয় বুকে নিয়ে সিপাহী-জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে নেমে এসেছিল। তাদের ঐক্যবদ্ধ বিপ্লবের মাধ্যমেই রক্ষা পায় সদ্য অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা।

কয়েকদিনের দুঃস্বপ্নের প্রহর শেষে সিপাহী-জনতা ক্যান্টনমেন্টের বন্দিদশা থেকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্র ও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক, স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সফল রাষ্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমকে মুক্ত করে দেশ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব অর্পণ করে।

তাই ৭ নভেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের এক অনন্য ঐতিহাসিক তাৎপর্যমন্ডিত দিন। সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদ, একনায়কতস্ত্র, একদলীয় শাসন, জনজীবনের বিশৃঙ্খলাসহ তখনকার বিরাজমান নৈরাজ্যের অবসান ঘটে। একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ থেকে দেশ একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশে ফিরে আসে।

আলোচনায় বক্তব্য রেখেছেনঃ জিয়াউর রহমান, আবদুল হান্নান, মাসুদ হাসান, গোলাম সারওয়ার, বদরুল চৌধুরী, মোঃ আঃ বাছিত, সামসুজ্জোহা বাবলু, এম ওয়াহিদ রহমান, মাহবুবুর রহমান শাহীন, আফজাল হোসেন শিকদার, ফারুক হাওলাদার, শাহাদাত হোসেন শাহীন, মারুফ খান, এ্যাডঃ শামসুন খান লাকী, কামাল হোসেন তরুন প্রমুখ।

বিএনপি নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, বর্তমানে আবারো বিদেশি শক্তির ক্রীড়নকে পরিণত হওয়া শিখন্ডি অবৈধ আওয়ামী সরকার রাষ্ট্রক্ষমতাকে জোর করে আঁকড়ে ধরেছে। যারা ৭ নভেম্বরে বিশ্বাস করেনা, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেনা। অবৈধ আওয়ামী সরকারের নতজানু নীতির কারণেই দেশের সার্বভৌমত্ব দিনের পর দিন দুর্বল হয়ে পড়েছে।

গোপন চুক্তি সম্পাদন করে আমাদের রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করে প্রভুত্ব কায়েমের বেপরোয়া কার্যক্রম অব্যাহত আছে। ভোটারবিহীন এই সরকার জবরদস্তির মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে। তারা গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াকু নেতা-কর্মীদেরকে বীভৎস নির্মমতায় দমন করছে, বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক অধিকারগুলোকে নির্দয় ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে পৈশাচিকভাবে পিষ্ট করছে।

আর নির্যাতনের এই অব্যাহত ধারায় মিথ্যা মামলা দিয়ে ‘গণতন্ত্রের প্রতীক’ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছে। দেশনেত্রীর মুক্তি মানেই গণতন্ত্রের মুক্তি। ভোটারবিহীন সরকারের নতজানু নীতির কারণেই আমাদের আবহমানকালের কৃষ্টি, ঐতিহ্য, ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর চলছে বাধাহীন আগ্রাসন। তাই ৭ নভেম্বরের চেতনায় সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্রকে পুনরুজ্জীবিত করা এবং জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এই মুহূর্তে অত্যন্ত জরুরী।

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপির আলোচনা সভায় উপস্হিত ছিলেনঃ বদরুল চৌধুরী শিপলু, এম ওয়াহিদ রহমান, নজরুল ইসলাম চৌধুরী কাঞ্চন, মোঃ আঃ বাছিত, সামসুজ্জোহা বাবলু, মাহবুবুর রহমান শাহীন, মুর্শেদুল ইসলাম, নিয়াজ মোহাইমেন, সাইফুল আনসারী চপল, মাতাব আহমদ, অপু সাজ্জাদ, আফজাল শিকদার, সালাম দাড়িয়া,

শওকত হোসেন আনজিন, সাঈদ আবেদ নিপু, জুনেল আহমেদ, আহসান হাবীব রুমি, মিকায়েল খান রাসেল, শাহাদাত হোসেন শাহীন, জহিরুল কবির হেলাল, মার্শাল হক, নুরুল ইসলাম, এলেন খান, মিজানুর রহমান, আবদুর রহিম, ফারুক হাওলাদার, সৈয়দ নাসিরউদ্দিন জেবুল, মোয়াজ্জেম হোসেন রাসেল, বদরুল আলম মাসুদ, দেলোয়ার জাহান চৌধুরী, লায়েক আহমেদ, রফিকুজ্জামান জুয়েল, ইলিয়াছ মিয়া, শাহতাব কবীর ভূঁইয়া শান্ত, শাহীন হক, আলমগীর হোসেন, রনি জামান,

এ্যাডঃ নুরুল হক, সজয় আহমেদ মনির, মারুফ খান, লোকমান হোসাইন, কামাল হোসেন তরুন, মোশারফ হোসেন ইমন, রেজাউল হায়দার চৌধুরী বাবু, কামরুল আলম চৌধুরী, খোরশেদ আলম রতন, সামিদুল ইসলাম, সাঈদ খান, রেজাউল করিম জামিল, হাফেজ মোঃ বেলাল, শাহেদ আহমেদ, কহিনুর রহমান, ইফতেখার হোসেন ফাহিম, মিজানুর রহমান জমশেদ, কবির আহমেদ, হোসেন আহমেদ, এমাজউদ্দিন চৌধুরী দুলাল, আবদুল মোতালেব, আব্দুল হাকিম,

খসরু রানা, আসাদুজ্জামান মুক্তা, নাজিম খান টিটু, সুমেন আহমেদ, আবদুল মান্নান, ফয়সাল হোসেন সিদ্দিকী, ফয়সাল সালাম, আবদুল মুনিম, আবুল খায়ের, শামসুল আলম, নাহিদুল ইসলাম, আবুল কায়সার, এ্যাডঃ শামসুন খান লাকী, ফরিদা বেগম, নয়ন বড়ুয়া, এ কে এম আসিফ, শহিদুল ইসলাম পলাশ, খায়রুল ইসলাম, সৈয়দ দেলোয়ার হোসেন দিলির,

ডাবলু আমিন, খন্দকার আলম, আবুল ইব্রাহিম, মানিক চৌধুরী, মিশর নুন, ফারুক সরকার, গিয়াস উদ্দিন, আবদুল আহাদ, এহসান আহমেদ, আবুল বাশার, দেলোয়ার আহমেদ, রফিকুল ইসলাম রিতি, নজরুল ইসলাম, আবুল হাসনাত চৌধুরী মন্টু, আবদুল হাসিব, রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, হাসানুজ্জামান মিজান, মোঃ হাবিব, মাইনুল হক, মশিউর রহমান ও জিয়াউল হক জিয়া প্রমুখ।

পোস্ট শেয়ার করুন

লস এঞ্জেলেসে বিএনপি’র উদ্যোগে ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ পালিত

আপডেটের সময় : ১০:১৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১০ নভেম্বর ২০১৯

নিজস্ব প্রতিনিধি : যুক্তরাষ্ট্রের লস এঞ্জেলেসে ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপি’র উদ্যোগে গত ৭ নভেম্বর বৃহষ্পতিবার ‘মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

লস এঞ্জেলেসের প্রবাসী অধ্যুষিত ‘লিটিল বাংলাদেশ’ এলাকায় অবস্হিত ‘বাংলা একাডেমী’ মিলনায়তনে আয়োজিত এ আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের সভাপতি বদরুল আলম চৌধুরী শিপলু ও অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন দলের সাধারন সম্পাদক এম ওয়াহিদ রহমান। এদিন অনুষ্ঠানে বিএনপির নেতাকর্মীরা ছাড়াও প্রবাসী মুক্তিযোদ্ধা, বিশিষ্ট নাগরিকগণ সহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার প্রবাসী বাংলাদেশীরা উপস্হিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর।

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস। ১৯৭৫ সালের এই দিনে আধিপত্যবাদী চক্রের সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে আমাদের জাতীয় স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয় বুকে নিয়ে সিপাহী-জনতা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রাজপথে নেমে এসেছিল। তাদের ঐক্যবদ্ধ বিপ্লবের মাধ্যমেই রক্ষা পায় সদ্য অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা।

কয়েকদিনের দুঃস্বপ্নের প্রহর শেষে সিপাহী-জনতা ক্যান্টনমেন্টের বন্দিদশা থেকে মহান স্বাধীনতার ঘোষক, বহুদলীয় গণতন্ত্র ও বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের প্রবর্তক, স্বনির্ভর বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টা এবং বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সফল রাষ্ট্রনায়ক শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমকে মুক্ত করে দেশ পরিচালনার গুরুদায়িত্ব অর্পণ করে।

তাই ৭ নভেম্বর আমাদের জাতীয় জীবনের এক অনন্য ঐতিহাসিক তাৎপর্যমন্ডিত দিন। সিপাহী জনতার বিপ্লবের মাধ্যমে আধিপত্যবাদ, একনায়কতস্ত্র, একদলীয় শাসন, জনজীবনের বিশৃঙ্খলাসহ তখনকার বিরাজমান নৈরাজ্যের অবসান ঘটে। একটি অস্থিতিশীল পরিবেশ থেকে দেশ একটি সুশৃঙ্খল পরিবেশে ফিরে আসে।

আলোচনায় বক্তব্য রেখেছেনঃ জিয়াউর রহমান, আবদুল হান্নান, মাসুদ হাসান, গোলাম সারওয়ার, বদরুল চৌধুরী, মোঃ আঃ বাছিত, সামসুজ্জোহা বাবলু, এম ওয়াহিদ রহমান, মাহবুবুর রহমান শাহীন, আফজাল হোসেন শিকদার, ফারুক হাওলাদার, শাহাদাত হোসেন শাহীন, মারুফ খান, এ্যাডঃ শামসুন খান লাকী, কামাল হোসেন তরুন প্রমুখ।

বিএনপি নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, বর্তমানে আবারো বিদেশি শক্তির ক্রীড়নকে পরিণত হওয়া শিখন্ডি অবৈধ আওয়ামী সরকার রাষ্ট্রক্ষমতাকে জোর করে আঁকড়ে ধরেছে। যারা ৭ নভেম্বরে বিশ্বাস করেনা, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বে বিশ্বাস করেনা। অবৈধ আওয়ামী সরকারের নতজানু নীতির কারণেই দেশের সার্বভৌমত্ব দিনের পর দিন দুর্বল হয়ে পড়েছে।

গোপন চুক্তি সম্পাদন করে আমাদের রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতিকে নিয়ন্ত্রণ করে প্রভুত্ব কায়েমের বেপরোয়া কার্যক্রম অব্যাহত আছে। ভোটারবিহীন এই সরকার জবরদস্তির মাধ্যমে ক্ষমতা দখল করে বসে আছে। তারা গণতন্ত্রের পক্ষে লড়াকু নেতা-কর্মীদেরকে বীভৎস নির্মমতায় দমন করছে, বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক অধিকারগুলোকে নির্দয় ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে পৈশাচিকভাবে পিষ্ট করছে।

আর নির্যাতনের এই অব্যাহত ধারায় মিথ্যা মামলা দিয়ে ‘গণতন্ত্রের প্রতীক’ দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছে। দেশনেত্রীর মুক্তি মানেই গণতন্ত্রের মুক্তি। ভোটারবিহীন সরকারের নতজানু নীতির কারণেই আমাদের আবহমানকালের কৃষ্টি, ঐতিহ্য, ভাষা ও সংস্কৃতির ওপর চলছে বাধাহীন আগ্রাসন। তাই ৭ নভেম্বরের চেতনায় সকল জাতীয়তাবাদী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্রকে পুনরুজ্জীবিত করা এবং জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষা করা এই মুহূর্তে অত্যন্ত জরুরী।

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর মহান বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ক্যালিফোর্ণিয়া বিএনপির আলোচনা সভায় উপস্হিত ছিলেনঃ বদরুল চৌধুরী শিপলু, এম ওয়াহিদ রহমান, নজরুল ইসলাম চৌধুরী কাঞ্চন, মোঃ আঃ বাছিত, সামসুজ্জোহা বাবলু, মাহবুবুর রহমান শাহীন, মুর্শেদুল ইসলাম, নিয়াজ মোহাইমেন, সাইফুল আনসারী চপল, মাতাব আহমদ, অপু সাজ্জাদ, আফজাল শিকদার, সালাম দাড়িয়া,

শওকত হোসেন আনজিন, সাঈদ আবেদ নিপু, জুনেল আহমেদ, আহসান হাবীব রুমি, মিকায়েল খান রাসেল, শাহাদাত হোসেন শাহীন, জহিরুল কবির হেলাল, মার্শাল হক, নুরুল ইসলাম, এলেন খান, মিজানুর রহমান, আবদুর রহিম, ফারুক হাওলাদার, সৈয়দ নাসিরউদ্দিন জেবুল, মোয়াজ্জেম হোসেন রাসেল, বদরুল আলম মাসুদ, দেলোয়ার জাহান চৌধুরী, লায়েক আহমেদ, রফিকুজ্জামান জুয়েল, ইলিয়াছ মিয়া, শাহতাব কবীর ভূঁইয়া শান্ত, শাহীন হক, আলমগীর হোসেন, রনি জামান,

এ্যাডঃ নুরুল হক, সজয় আহমেদ মনির, মারুফ খান, লোকমান হোসাইন, কামাল হোসেন তরুন, মোশারফ হোসেন ইমন, রেজাউল হায়দার চৌধুরী বাবু, কামরুল আলম চৌধুরী, খোরশেদ আলম রতন, সামিদুল ইসলাম, সাঈদ খান, রেজাউল করিম জামিল, হাফেজ মোঃ বেলাল, শাহেদ আহমেদ, কহিনুর রহমান, ইফতেখার হোসেন ফাহিম, মিজানুর রহমান জমশেদ, কবির আহমেদ, হোসেন আহমেদ, এমাজউদ্দিন চৌধুরী দুলাল, আবদুল মোতালেব, আব্দুল হাকিম,

খসরু রানা, আসাদুজ্জামান মুক্তা, নাজিম খান টিটু, সুমেন আহমেদ, আবদুল মান্নান, ফয়সাল হোসেন সিদ্দিকী, ফয়সাল সালাম, আবদুল মুনিম, আবুল খায়ের, শামসুল আলম, নাহিদুল ইসলাম, আবুল কায়সার, এ্যাডঃ শামসুন খান লাকী, ফরিদা বেগম, নয়ন বড়ুয়া, এ কে এম আসিফ, শহিদুল ইসলাম পলাশ, খায়রুল ইসলাম, সৈয়দ দেলোয়ার হোসেন দিলির,

ডাবলু আমিন, খন্দকার আলম, আবুল ইব্রাহিম, মানিক চৌধুরী, মিশর নুন, ফারুক সরকার, গিয়াস উদ্দিন, আবদুল আহাদ, এহসান আহমেদ, আবুল বাশার, দেলোয়ার আহমেদ, রফিকুল ইসলাম রিতি, নজরুল ইসলাম, আবুল হাসনাত চৌধুরী মন্টু, আবদুল হাসিব, রফিকুল ইসলাম চৌধুরী, হাসানুজ্জামান মিজান, মোঃ হাবিব, মাইনুল হক, মশিউর রহমান ও জিয়াউল হক জিয়া প্রমুখ।