আপডেট :
কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার
আবু জাহেলদের ব্যার্থ গুপ্ত হত্যা পরিকল্পনার মধ্যে দিয়েই যেভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হিজরত জীবনের শুরু হয়
তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা’র লিফলেট বিতরন করলো পর্তুগাল সেচ্চাসেবক দল
ইতালির তরিনোতে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ব্রাম্মণবাড়ীয়া জেলা সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন
আমাদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিয়ে ঝুঁকি তৈরি হলে আমরা সারা দুনিয়া জ্বালিয়ে দেব,মিলানের সেমিনারে বললেন পিনাকী ভট্রাচার্য
পর্তুগাল জাসাস’র নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ
গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি
স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা
বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা
যেমন আছেন সুইডেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা
মো. লুৎফুর রহমান বাবু সুইডেন থেকে:
- আপডেটের সময় : ১২:১০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৫ জুন ২০১৭
- / ১৫৫২ টাইম ভিউ
ইউরোপের অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেক ভাল আছেন সুইডেনের প্রবাসী বাংলাদেশীরা। এখানে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশীদের মধ্যে বেকারত্বের হার খুবই কম। সুইডেনে বৈধতার প্রক্রিয়া খুব সহজ নয় তাই প্রবাসী বাংলাদেশীদের সংখ্যা বাড়ার হারও কম।
কেমন আছেন প্রবাসী বাংলাদেশীরা এখানে এমন প্রশ্নের জবাবে সুইডেনের বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় সংগঠনের সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ জিন্টু বলেন – আমরা অনেক ভাল আছি।তিনি জানান পারস্পরিক সহযোগীতা, ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতির মধ্যদিয়ে এখানকার বাংলাদেশী কমিউনিটি এগিয়ে চলেছে সেইসাথে ভিন্ন রাজনৈতিক মতাদর্শ থাকলেও সবাই একে অন্যের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কি পরিমাণ বাংলাদেশী এখানে বসবাস করেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন -নির্দিষ্টকরে কোন তথ্য না থাকলেও প্রায় তের-চৌদ্ধ হাজার প্রবাসী বাংলাদেশী এখন পর্যন্ত সুইডেনে বসবাস করেন বলে আমরা ধারণা করি। আনোয়ারুল কাদের চৌধুরী, শফিক চৌধুরী (রিপন),হেলাল আহমেদ, মনির আহম,লিফাসহ অন্যান্য প্রবাসীদের সাথে কথা বললে তারাও অনুরূপভাবে ভাল জীবন-যাপনের কথা জানান।
একটি মজার বিষয় হচ্ছে গ্রীষ্মকালে রাত দুইটা বা তিনটায় ভোরের আলো ফুটতে শুরু করে এখানে যেকারণে রমযানে দীর্ঘসময় উপবাসে থাকতে হয় রোজাদারদের।
মুলত শিক্ষার্থী ভিসা (স্টুডেন্ট ভিসা), কাজের অনুমতি(ওয়ার্ক পারমিট) নিয়ে সুইডেন আসেন বাংলাদেশীরা।তবে সাম্প্রতিক কয়েকবছর থেকে (সেঞ্জিন অধিভুক্ত হওয়ার পর থেকে) ইউরোপের অন্যান্য দেশের জাতীয়তা গ্রহণকারী (পাসপোর্ট) অনেক বাংলাদেশীও পাড়ি জমাচ্ছেন সুইডেনে।
রাজনৈতিক আশ্রয় প্রদানের ক্ষেত্রে সুইডেন কিছুটা কঠোরতা অবলম্বন করে।দেশে খোজ-খবর নিয়ে সত্যিকার অর্থেই বাংলাদেশে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার মনে হলে তবেই কর্তৃপক্ষ সেই ব্যক্তি বা পরিবারকে সুইডেনে রাজনৈতিক আশ্রয় দিয়ে থাকে।
পৃথিবীর যে প্রান্তেই বাংলাদেশীরা থাকুক না কেন, তারা ভাল থাক -এটাই আমাদের প্রত্যাশা।