ঢাকা , বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ২২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া

মাত্র ১৩ বছরেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০২:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০১৯
  • / ৯০২ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ   শুরুটা ৯ বছর বয়সেই। একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়েছিল। বয়স এখন ১৩। দুবাইয়ে একটি সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক। এবার ঘরের খোলস ভেঙে বিশ্বের সবাইকেই চমকে দিয়েছেন ভারতের কেরালা রাজ্যের আদিত্যন রাজেশ।রাজেশের যখন পাঁচ বছর বয়স, তখন থেকেই কম্পিউটারের প্রতি তীব্র ঝোঁক। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখতেই কখনো মোবাইল, কখনো আবার কম্পিউটার নিয়ে খুটখাট করতো। আর তার জন্য রাজেশকে প্রতিদিন বাড়ির লোকজনের কাছে বকাঝকাও খেতে হয়েছে। তবে নাছোড় বান্দা রাজেশ।

এই বকাঝকার মধ্যেই খুব তাড়াতাড়িই নিজের প্রযুক্তি ক্যারিশমাটা প্রমাণ করল। হুট করেই একদিন বানিয়ে ফেললো একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। ছোট্ট রাজেশেরে তৈরি ওই অ্যাপ্লিকেশন বহু মানুষের মনে ধরে যায়। শুরু, সেই থেকেই।

এরপর থেকেই রাজেশের জন্য একের পর এক কাজের প্রস্তাব আসতে শুরু করে। বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্যও লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছিল মাত্র ৯ বছরের রাজেশ।

রাজেশের জন্ম কেরালার থিরুভিল্লাতে। তার বয়স যখন পাঁচ বছর তখনই তার পরিবার দুবাইতে চলে আসে। তবে রাজেশকে ওয়েবসাইটের সঙ্গে প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দিয়েছিলেন তার বাবা। রাজশ জানায়, তার বাবা প্রথমে যে ওয়েবসাইটের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিলেন সেটার নাম বিবিসি টাইপিং। এই ওয়েবসাইট থেকেই ছোটরা টাইপিংয়ের খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে পারে।

বর্তমানে রাজেশের কোম্পানিতে তিনজন কাজ করেন। আর তারা সবাই স্কুলের বন্ধু। তবে রাজশ এখন দিন গুনছে, কবে তার বয়স ১৮ হবে। রাজেশ জানিয়েছে, তার বয়স ১৮ বছর হলেই সে প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানির মালিক হতে পারবে।

তার কোম্পানিতে ১২ জনেরও বেশি ক্লায়েন্ট রয়েছে। তারা ক্লাইন্টদের জন্য কোডিং সার্ভিস থেকে ডিজাইন, সবই বিনামূল্যে করে থাকে।

পোস্ট শেয়ার করুন

মাত্র ১৩ বছরেই সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক!

আপডেটের সময় : ০২:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ   শুরুটা ৯ বছর বয়সেই। একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করে বাড়ির সবাইকে চমকে দিয়েছিল। বয়স এখন ১৩। দুবাইয়ে একটি সফটওয়্যার কোম্পানির মালিক। এবার ঘরের খোলস ভেঙে বিশ্বের সবাইকেই চমকে দিয়েছেন ভারতের কেরালা রাজ্যের আদিত্যন রাজেশ।রাজেশের যখন পাঁচ বছর বয়স, তখন থেকেই কম্পিউটারের প্রতি তীব্র ঝোঁক। স্কুল থেকে বাড়িতে পা রাখতেই কখনো মোবাইল, কখনো আবার কম্পিউটার নিয়ে খুটখাট করতো। আর তার জন্য রাজেশকে প্রতিদিন বাড়ির লোকজনের কাছে বকাঝকাও খেতে হয়েছে। তবে নাছোড় বান্দা রাজেশ।

এই বকাঝকার মধ্যেই খুব তাড়াতাড়িই নিজের প্রযুক্তি ক্যারিশমাটা প্রমাণ করল। হুট করেই একদিন বানিয়ে ফেললো একটা মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন। ছোট্ট রাজেশেরে তৈরি ওই অ্যাপ্লিকেশন বহু মানুষের মনে ধরে যায়। শুরু, সেই থেকেই।

এরপর থেকেই রাজেশের জন্য একের পর এক কাজের প্রস্তাব আসতে শুরু করে। বেশ কিছু সফটওয়্যার কোম্পানির জন্যও লোগো ডিজাইনিং করতে শুরু করে। শুধু তাই নয়, সে সময়ে তাক লাগিয়ে দেয়ার মতো ওয়েবসাইটও তৈরি করতে শুরু করে দিয়েছিল মাত্র ৯ বছরের রাজেশ।

রাজেশের জন্ম কেরালার থিরুভিল্লাতে। তার বয়স যখন পাঁচ বছর তখনই তার পরিবার দুবাইতে চলে আসে। তবে রাজেশকে ওয়েবসাইটের সঙ্গে প্রথম পরিচয়টা করিয়ে দিয়েছিলেন তার বাবা। রাজশ জানায়, তার বাবা প্রথমে যে ওয়েবসাইটের সঙ্গে পরিচয় করিয়েছিলেন সেটার নাম বিবিসি টাইপিং। এই ওয়েবসাইট থেকেই ছোটরা টাইপিংয়ের খুঁটিনাটি সম্পর্কে জানতে পারে।

বর্তমানে রাজেশের কোম্পানিতে তিনজন কাজ করেন। আর তারা সবাই স্কুলের বন্ধু। তবে রাজশ এখন দিন গুনছে, কবে তার বয়স ১৮ হবে। রাজেশ জানিয়েছে, তার বয়স ১৮ বছর হলেই সে প্রতিষ্ঠিত একটি কোম্পানির মালিক হতে পারবে।

তার কোম্পানিতে ১২ জনেরও বেশি ক্লায়েন্ট রয়েছে। তারা ক্লাইন্টদের জন্য কোডিং সার্ভিস থেকে ডিজাইন, সবই বিনামূল্যে করে থাকে।