ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

মনসুর-মোকাব্বিরকে জনগণ টুকরো টুকরো করে ফেলবে : বঙ্গবীর

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১১:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
  • / ১১১৪ টাইম ভিউ

 দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ আজকে যারা শপথ নিতে চাচ্ছেন, পাবলিক তাদের রাস্তায় ধরে টুকরো টুকরো করে ফেলতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণফোরামের বিজয়ী দুই সদস্য মোকাব্বীর খান ও সুলতান মুহম্মদ মসুরের দিকে ইঙ্গিত করে এই মন্তব্য করেন বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি।

শনিবার মতিঝিলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বর্ধিত সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, কয়েক দিন যাবত খুবই আলোচনা হচ্ছে গণফোরামের দুই প্রার্থী- সত্যিকার অর্থে গণফোরামের দুই প্রার্থী নয়, এক প্রার্থী। তার নাম মোকাব্বীর। আরেকজন সুলতান মুহাম্মদ মনসুর-মুক্তিযুদ্ধে কোথায় ছিল জানি না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদের সময় সে আমার সহকর্মী ছিল, আমি তাকে অত্যন্ত স্নেহ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি ছিল। তাকে নিয়ে খুব আলোচনা হচ্ছে, শপথ নেওয়া না নেওয়ার ব্যাপারে।’

‘এখানে তার শপথ নেওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। তিনি ভাবতে পারেন যে, তিনি শপথ নিতে পারেন। কিন্তু জনগণ ভাবতে পারে না যে, তারা নির্বাচত হয়েছেন এবং শপথ নিতে পারেন। কারণ, ৩০ ডিসেম্বর কোনো নির্বাচন হয়নি, ভোট হয়নি। সেই জন্য সেই নির্বাচনে কোনো প্রার্থী নির্বাচিত হয় নাই। তাই তাদের শপথ নেওয়ার কোনো কথা আসে না’— বলেন বঙ্গবীর।

তিনি বলেন, আমরা বুঝি না যে, বিএনপির সংসদ সদস্যরা সংসদে যাবেন কী যাবেন না, তা নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের এত মাথা ব্যথা কেন। আমরা বুঝি না, প্রধানমন্ত্রীর কেন মাথা ব্যথা হবে বিএনপি যদি সংসদে না যায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে— তা নিয়ে। এ কথা তিনি কেন বলবেন? এ কথাটা তো নির্বাচনের আগেই মনে রাখা উচিত ছিল।

এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আর কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, কথা ছিল পরাজিত প্রার্থীরা নির্বাচন ট্রাইব্যুনালে যাবে। কিন্তু কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার পক্ষে নয়। কারণ, সরকার, নির্বাচন কমিশন, আইন-আদালত আজ্ঞাবহ হিসেবে তাদের পরিচয় দিয়েছে।(জাগরণ নিউজ)

পোস্ট শেয়ার করুন

মনসুর-মোকাব্বিরকে জনগণ টুকরো টুকরো করে ফেলবে : বঙ্গবীর

আপডেটের সময় : ১১:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২ ফেব্রুয়ারী ২০১৯

 দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ আজকে যারা শপথ নিতে চাচ্ছেন, পাবলিক তাদের রাস্তায় ধরে টুকরো টুকরো করে ফেলতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গণফোরামের বিজয়ী দুই সদস্য মোকাব্বীর খান ও সুলতান মুহম্মদ মসুরের দিকে ইঙ্গিত করে এই মন্তব্য করেন বাংলাদেশ কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি।

শনিবার মতিঝিলে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বর্ধিত সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেন, কয়েক দিন যাবত খুবই আলোচনা হচ্ছে গণফোরামের দুই প্রার্থী- সত্যিকার অর্থে গণফোরামের দুই প্রার্থী নয়, এক প্রার্থী। তার নাম মোকাব্বীর। আরেকজন সুলতান মুহাম্মদ মনসুর-মুক্তিযুদ্ধে কোথায় ছিল জানি না। কিন্তু বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদের সময় সে আমার সহকর্মী ছিল, আমি তাকে অত্যন্ত স্নেহ করি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিপি ছিল। তাকে নিয়ে খুব আলোচনা হচ্ছে, শপথ নেওয়া না নেওয়ার ব্যাপারে।’

‘এখানে তার শপথ নেওয়ার কোনো প্রশ্নই আসে না। তিনি ভাবতে পারেন যে, তিনি শপথ নিতে পারেন। কিন্তু জনগণ ভাবতে পারে না যে, তারা নির্বাচত হয়েছেন এবং শপথ নিতে পারেন। কারণ, ৩০ ডিসেম্বর কোনো নির্বাচন হয়নি, ভোট হয়নি। সেই জন্য সেই নির্বাচনে কোনো প্রার্থী নির্বাচিত হয় নাই। তাই তাদের শপথ নেওয়ার কোনো কথা আসে না’— বলেন বঙ্গবীর।

তিনি বলেন, আমরা বুঝি না যে, বিএনপির সংসদ সদস্যরা সংসদে যাবেন কী যাবেন না, তা নিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের এত মাথা ব্যথা কেন। আমরা বুঝি না, প্রধানমন্ত্রীর কেন মাথা ব্যথা হবে বিএনপি যদি সংসদে না যায় নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে— তা নিয়ে। এ কথা তিনি কেন বলবেন? এ কথাটা তো নির্বাচনের আগেই মনে রাখা উচিত ছিল।

এই নির্বাচন কমিশনের অধীনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ আর কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, কথা ছিল পরাজিত প্রার্থীরা নির্বাচন ট্রাইব্যুনালে যাবে। কিন্তু কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ এই ট্রাইব্যুনালে যাওয়ার পক্ষে নয়। কারণ, সরকার, নির্বাচন কমিশন, আইন-আদালত আজ্ঞাবহ হিসেবে তাদের পরিচয় দিয়েছে।(জাগরণ নিউজ)