ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

ভোররাতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০১:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০
  • / ৪৯৭ টাইম ভিউ

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী মাপের একটি ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৬। যদিও কম্পনের ফলে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) ভোররাতে পাপুয়া প্রদেশে কম্পনটি অনুভূত হয়। ৬ মাত্রার হওয়ায় এটিকে অত্যন্ত জোরালো ভূমিকম্পই বলা চলে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পের উৎপত্তি স্থল ছিল প্রাদেশিক রাজধানী জয়াপুরা থেকে প্রায় ১৫৮ কিলোমিটার দূরে (৯৮ মাইল)। এর গভীরতা ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৪ কিলোমিটার নিচে। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের পর এখন পর্যন্ত কোনো সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়নি।

উল্লেখ্য, প্যাসিফিক রিং অফ ফায়ারে অবস্থিত হওয়ায় ইন্দোনেশিয়ায় প্রায়ই এমন ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের এক শক্তিশালী ভূমিকম্প এবং সুনামির আঘাতে পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশের প্রায় দুই লক্ষাধিক লোকের মৃত্যু হয়। যাদের মধ্যে অধিকাংশ ছিল ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক।

পোস্ট শেয়ার করুন

ভোররাতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইন্দোনেশিয়া

আপডেটের সময় : ০১:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২০

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্বীপরাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ার পূর্বাঞ্চলে আঘাত হেনেছে শক্তিশালী মাপের একটি ভূমিকম্প। রিখটার স্কেলে যার মাত্রা ছিল ৬। যদিও কম্পনের ফলে এখন পর্যন্ত কোনো হতাহত কিংবা ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

রোববার (১৯ জানুয়ারি) ভোররাতে পাপুয়া প্রদেশে কম্পনটি অনুভূত হয়। ৬ মাত্রার হওয়ায় এটিকে অত্যন্ত জোরালো ভূমিকম্পই বলা চলে।

মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূমিকম্পের উৎপত্তি স্থল ছিল প্রাদেশিক রাজধানী জয়াপুরা থেকে প্রায় ১৫৮ কিলোমিটার দূরে (৯৮ মাইল)। এর গভীরতা ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩৪ কিলোমিটার নিচে। শক্তিশালী এই ভূমিকম্পের পর এখন পর্যন্ত কোনো সুনামির সতর্কতা জারি করা হয়নি।

উল্লেখ্য, প্যাসিফিক রিং অফ ফায়ারে অবস্থিত হওয়ায় ইন্দোনেশিয়ায় প্রায়ই এমন ভূমিকম্প ও আগ্নেয়গিরি বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরের এক শক্তিশালী ভূমিকম্প এবং সুনামির আঘাতে পার্শ্ববর্তী কয়েকটি দেশের প্রায় দুই লক্ষাধিক লোকের মৃত্যু হয়। যাদের মধ্যে অধিকাংশ ছিল ইন্দোনেশিয়ার নাগরিক।