ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

ব্রুনাইয়ের দুই শহর মাতাবেন কণ্ঠশিল্পী কোনাল

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০৪:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০১৯
  • / ৯১৫ টাইম ভিউ

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সমৃদ্ধশালী দেশ ব্রুনাইয়ের দুই শহর মাতাতে সেখানে যাচ্ছেন কণ্ঠশিল্পী সোমনুর মনির কোনাল।মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশি হাইকমিশনের আমন্ত্রণে সেখানে বসবাসরত প্রবাসীদের গান দিয়ে মাতানোর উদ্দেশ্যেই সেখানে যাচ্ছেন বলে জানান ‘চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ’ থেকে উঠে আসা সময়ের জনপ্রিয় এ গায়িকা।

কোনাল জানান, বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১২ টার ফ্লাইটে ব্রুনাইয়ের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন। তবে তিনি একা যাচ্ছেন না। সঙ্গে যাচ্ছে তার দল ‘কে কোম্পানি’-এর সদস্যরা। থাকছেন সাজু (কি-বোর্ড), রাসেল (লিড গিটার), রুবেল (বেজ গিটার), রাজ (সাউন্ড), পলাশ (পার্কেশন), মানিক (অক্টোপ্যাড)।

২০০৯ সালে চ্যানেল আই ‘সেরাকণ্ঠ’ প্রতিযোগি হিসেবে জয়ী হন কোনাল। ওই প্রতিযোগিতা থেকে বেরিয়ে গানের সবক্ষেত্রে হেঁটেছেন তিনি। তবে সবচেয়ে বেশি মনোযোগী ছিলেন প্লেব্যাকে। গেল বছর ‘যদি একদিন’ ছবিতে তাহসানের সঙ্গে তার গাওয়া ‘পারবো না তোমার হতে’ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। প্লেব্যাকের বাইরে নিয়মিত স্টেজ শো করছেন কোনাল। ছুটে বেড়াচ্ছেন দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত।

কোনাল বলেন, গত বছর কলকাতা হাইকমিশনের আমন্ত্রণে সেখানে গেয়েছিলাম। আর এখন দেশের মধ্যে প্রচুর শো করছি। এরমধ্যে সময় পেয়েছি বলেই ব্রুনাইতে গাইতে যাচ্ছি। ২৯-৩০ মার্চ ব্রুনাইয়ের দুই শহরে দুটি কনসার্টে অংশ নেব আমি এবং আমার আমার দল ‘কে কোম্পানি’।

এর আগে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, কাতার, ওমান, দুবাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গেয়েছেন কোনাল। সবগুলো দেশে গিয়েছিলেন প্রবাসীদের গান শোনাতে।

তিনি বলেন, আমি নিজে ছোটবেলা থেকে বড় হয়েছি কুয়েতে। তখন আমি নিজেই ছিলাম প্রবাসী। তাই আমি নিজে বুঝি প্রবাসীরা এসব অনুষ্ঠান নিয়ে কতটা উদগ্রীব থাকেন। তাদের মুখে হাসি ফোটানো এবং কিছুটা আনন্দ ভাগাভাগির মধ্যে অন্যরকম প্রশান্তি কাজ করে।

পোস্ট শেয়ার করুন

ব্রুনাইয়ের দুই শহর মাতাবেন কণ্ঠশিল্পী কোনাল

আপডেটের সময় : ০৪:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০১৯

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সমৃদ্ধশালী দেশ ব্রুনাইয়ের দুই শহর মাতাতে সেখানে যাচ্ছেন কণ্ঠশিল্পী সোমনুর মনির কোনাল।মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশি হাইকমিশনের আমন্ত্রণে সেখানে বসবাসরত প্রবাসীদের গান দিয়ে মাতানোর উদ্দেশ্যেই সেখানে যাচ্ছেন বলে জানান ‘চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ’ থেকে উঠে আসা সময়ের জনপ্রিয় এ গায়িকা।

কোনাল জানান, বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১২ টার ফ্লাইটে ব্রুনাইয়ের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন। তবে তিনি একা যাচ্ছেন না। সঙ্গে যাচ্ছে তার দল ‘কে কোম্পানি’-এর সদস্যরা। থাকছেন সাজু (কি-বোর্ড), রাসেল (লিড গিটার), রুবেল (বেজ গিটার), রাজ (সাউন্ড), পলাশ (পার্কেশন), মানিক (অক্টোপ্যাড)।

২০০৯ সালে চ্যানেল আই ‘সেরাকণ্ঠ’ প্রতিযোগি হিসেবে জয়ী হন কোনাল। ওই প্রতিযোগিতা থেকে বেরিয়ে গানের সবক্ষেত্রে হেঁটেছেন তিনি। তবে সবচেয়ে বেশি মনোযোগী ছিলেন প্লেব্যাকে। গেল বছর ‘যদি একদিন’ ছবিতে তাহসানের সঙ্গে তার গাওয়া ‘পারবো না তোমার হতে’ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। প্লেব্যাকের বাইরে নিয়মিত স্টেজ শো করছেন কোনাল। ছুটে বেড়াচ্ছেন দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত।

কোনাল বলেন, গত বছর কলকাতা হাইকমিশনের আমন্ত্রণে সেখানে গেয়েছিলাম। আর এখন দেশের মধ্যে প্রচুর শো করছি। এরমধ্যে সময় পেয়েছি বলেই ব্রুনাইতে গাইতে যাচ্ছি। ২৯-৩০ মার্চ ব্রুনাইয়ের দুই শহরে দুটি কনসার্টে অংশ নেব আমি এবং আমার আমার দল ‘কে কোম্পানি’।

এর আগে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, কাতার, ওমান, দুবাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গেয়েছেন কোনাল। সবগুলো দেশে গিয়েছিলেন প্রবাসীদের গান শোনাতে।

তিনি বলেন, আমি নিজে ছোটবেলা থেকে বড় হয়েছি কুয়েতে। তখন আমি নিজেই ছিলাম প্রবাসী। তাই আমি নিজে বুঝি প্রবাসীরা এসব অনুষ্ঠান নিয়ে কতটা উদগ্রীব থাকেন। তাদের মুখে হাসি ফোটানো এবং কিছুটা আনন্দ ভাগাভাগির মধ্যে অন্যরকম প্রশান্তি কাজ করে।