ঢাকা , শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

ব্রুনাইয়ের দুই শহর মাতাবেন কণ্ঠশিল্পী কোনাল

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০৪:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০১৯
  • / ১০১৯ টাইম ভিউ

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সমৃদ্ধশালী দেশ ব্রুনাইয়ের দুই শহর মাতাতে সেখানে যাচ্ছেন কণ্ঠশিল্পী সোমনুর মনির কোনাল।মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশি হাইকমিশনের আমন্ত্রণে সেখানে বসবাসরত প্রবাসীদের গান দিয়ে মাতানোর উদ্দেশ্যেই সেখানে যাচ্ছেন বলে জানান ‘চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ’ থেকে উঠে আসা সময়ের জনপ্রিয় এ গায়িকা।

কোনাল জানান, বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১২ টার ফ্লাইটে ব্রুনাইয়ের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন। তবে তিনি একা যাচ্ছেন না। সঙ্গে যাচ্ছে তার দল ‘কে কোম্পানি’-এর সদস্যরা। থাকছেন সাজু (কি-বোর্ড), রাসেল (লিড গিটার), রুবেল (বেজ গিটার), রাজ (সাউন্ড), পলাশ (পার্কেশন), মানিক (অক্টোপ্যাড)।

২০০৯ সালে চ্যানেল আই ‘সেরাকণ্ঠ’ প্রতিযোগি হিসেবে জয়ী হন কোনাল। ওই প্রতিযোগিতা থেকে বেরিয়ে গানের সবক্ষেত্রে হেঁটেছেন তিনি। তবে সবচেয়ে বেশি মনোযোগী ছিলেন প্লেব্যাকে। গেল বছর ‘যদি একদিন’ ছবিতে তাহসানের সঙ্গে তার গাওয়া ‘পারবো না তোমার হতে’ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। প্লেব্যাকের বাইরে নিয়মিত স্টেজ শো করছেন কোনাল। ছুটে বেড়াচ্ছেন দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত।

কোনাল বলেন, গত বছর কলকাতা হাইকমিশনের আমন্ত্রণে সেখানে গেয়েছিলাম। আর এখন দেশের মধ্যে প্রচুর শো করছি। এরমধ্যে সময় পেয়েছি বলেই ব্রুনাইতে গাইতে যাচ্ছি। ২৯-৩০ মার্চ ব্রুনাইয়ের দুই শহরে দুটি কনসার্টে অংশ নেব আমি এবং আমার আমার দল ‘কে কোম্পানি’।

এর আগে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, কাতার, ওমান, দুবাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গেয়েছেন কোনাল। সবগুলো দেশে গিয়েছিলেন প্রবাসীদের গান শোনাতে।

তিনি বলেন, আমি নিজে ছোটবেলা থেকে বড় হয়েছি কুয়েতে। তখন আমি নিজেই ছিলাম প্রবাসী। তাই আমি নিজে বুঝি প্রবাসীরা এসব অনুষ্ঠান নিয়ে কতটা উদগ্রীব থাকেন। তাদের মুখে হাসি ফোটানো এবং কিছুটা আনন্দ ভাগাভাগির মধ্যে অন্যরকম প্রশান্তি কাজ করে।

পোস্ট শেয়ার করুন

ব্রুনাইয়ের দুই শহর মাতাবেন কণ্ঠশিল্পী কোনাল

আপডেটের সময় : ০৪:১২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ মার্চ ২০১৯

দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সমৃদ্ধশালী দেশ ব্রুনাইয়ের দুই শহর মাতাতে সেখানে যাচ্ছেন কণ্ঠশিল্পী সোমনুর মনির কোনাল।মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে দেশটিতে নিযুক্ত বাংলাদেশি হাইকমিশনের আমন্ত্রণে সেখানে বসবাসরত প্রবাসীদের গান দিয়ে মাতানোর উদ্দেশ্যেই সেখানে যাচ্ছেন বলে জানান ‘চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ’ থেকে উঠে আসা সময়ের জনপ্রিয় এ গায়িকা।

কোনাল জানান, বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) দিবাগত রাত ১২ টার ফ্লাইটে ব্রুনাইয়ের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন। তবে তিনি একা যাচ্ছেন না। সঙ্গে যাচ্ছে তার দল ‘কে কোম্পানি’-এর সদস্যরা। থাকছেন সাজু (কি-বোর্ড), রাসেল (লিড গিটার), রুবেল (বেজ গিটার), রাজ (সাউন্ড), পলাশ (পার্কেশন), মানিক (অক্টোপ্যাড)।

২০০৯ সালে চ্যানেল আই ‘সেরাকণ্ঠ’ প্রতিযোগি হিসেবে জয়ী হন কোনাল। ওই প্রতিযোগিতা থেকে বেরিয়ে গানের সবক্ষেত্রে হেঁটেছেন তিনি। তবে সবচেয়ে বেশি মনোযোগী ছিলেন প্লেব্যাকে। গেল বছর ‘যদি একদিন’ ছবিতে তাহসানের সঙ্গে তার গাওয়া ‘পারবো না তোমার হতে’ ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। প্লেব্যাকের বাইরে নিয়মিত স্টেজ শো করছেন কোনাল। ছুটে বেড়াচ্ছেন দেশের এ প্রান্ত থেকে ও প্রান্ত।

কোনাল বলেন, গত বছর কলকাতা হাইকমিশনের আমন্ত্রণে সেখানে গেয়েছিলাম। আর এখন দেশের মধ্যে প্রচুর শো করছি। এরমধ্যে সময় পেয়েছি বলেই ব্রুনাইতে গাইতে যাচ্ছি। ২৯-৩০ মার্চ ব্রুনাইয়ের দুই শহরে দুটি কনসার্টে অংশ নেব আমি এবং আমার আমার দল ‘কে কোম্পানি’।

এর আগে আমেরিকা, যুক্তরাজ্য, ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, কাতার, ওমান, দুবাইসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে গেয়েছেন কোনাল। সবগুলো দেশে গিয়েছিলেন প্রবাসীদের গান শোনাতে।

তিনি বলেন, আমি নিজে ছোটবেলা থেকে বড় হয়েছি কুয়েতে। তখন আমি নিজেই ছিলাম প্রবাসী। তাই আমি নিজে বুঝি প্রবাসীরা এসব অনুষ্ঠান নিয়ে কতটা উদগ্রীব থাকেন। তাদের মুখে হাসি ফোটানো এবং কিছুটা আনন্দ ভাগাভাগির মধ্যে অন্যরকম প্রশান্তি কাজ করে।