ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

ব্যারিস্টার রফিক-উল হক আর নেই

দেশ দিগন্ত ডেক্স:
  • আপডেটের সময় : ০১:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২০
  • / ৪১৩ টাইম ভিউ

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় রাজধানীর মগবাজারে অবস্থিত আদ-দ্বীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। আদ-দ্বীন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ১৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের রক্ত শূন্যতা ও প্রস্রাবের সমস্যাসহ বার্ধক্যজনিত জটিলতা দেখা দেয়ায় মগবাজারের আদ-দ্বীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পরে ১৭ অক্টোবর তিনি কিছুটা সুস্থবোধ করলে সকালের দিকে রিলিজ নিয়ে বাসায় ফিরে যান। অবস্থার অবনতি হলে এদিন দুপুরের পরপরই ফের তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

গত জুনে ডায়াবেটিকের পরিমাণ কমে যাওয়ায় আদ-দ্বীন হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। তখন তিনি পল্টনের বাসায় অবস্থান করে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেন।

১৯৩৫ সালের ২ নভেম্বর কলকাতার সুবর্ণপুর গ্রামে ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের জন্ম। তিনি ১৯৯০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে একই বছরের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। তিনি ছিলেন রাষ্ট্রের ষষ্ঠ প্রধান আইন কর্মকর্তা।#

পোস্ট শেয়ার করুন

ব্যারিস্টার রফিক-উল হক আর নেই

আপডেটের সময় : ০১:৫৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৪ অক্টোবর ২০২০

সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক-উল হক মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।

শনিবার সকাল সাড়ে ৮টায় রাজধানীর মগবাজারে অবস্থিত আদ-দ্বীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। আদ-দ্বীন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

এর আগে ১৬ অক্টোবর সন্ধ্যায় ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের রক্ত শূন্যতা ও প্রস্রাবের সমস্যাসহ বার্ধক্যজনিত জটিলতা দেখা দেয়ায় মগবাজারের আদ-দ্বীন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

পরে ১৭ অক্টোবর তিনি কিছুটা সুস্থবোধ করলে সকালের দিকে রিলিজ নিয়ে বাসায় ফিরে যান। অবস্থার অবনতি হলে এদিন দুপুরের পরপরই ফের তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

গত জুনে ডায়াবেটিকের পরিমাণ কমে যাওয়ায় আদ-দ্বীন হাসপাতালের নিবিড় পর্যবেক্ষণে ছিলেন ব্যারিস্টার রফিক-উল হক। তখন তিনি পল্টনের বাসায় অবস্থান করে চিকিৎসা নিয়ে সুস্থ হয়ে উঠেন।

১৯৩৫ সালের ২ নভেম্বর কলকাতার সুবর্ণপুর গ্রামে ব্যারিস্টার রফিক-উল হকের জন্ম। তিনি ১৯৯০ সালের ৭ এপ্রিল থেকে একই বছরের ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বাংলাদেশের অ্যাটর্নি জেনারেল ছিলেন। তিনি ছিলেন রাষ্ট্রের ষষ্ঠ প্রধান আইন কর্মকর্তা।#