ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

বিদ্যালয় খুলে দিতে ইউনিসেফের বিবৃতি

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৭:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ জুলাই ২০২১
  • / ২৪৩ টাইম ভিউ

টিকার অপেক্ষায় না থেকে অবিলম্বে স্কুল খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা ইউনিসেফ ও ইউনেস্কো।

স্কুল খুলে দিতে ইউনিসেফের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, স্কুলে প্রবেশের আগে টিকাদান বাধ্যতামূলক না করে সব স্কুলের উচিত এমন ব্যবস্থা করা যাতে শিক্ষার্থীরা যত দ্রুত সম্ভব ক্লাসে এসে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।
সোমবার (১২ জুলাই) এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানানো হয়। ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর ও ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অড্রে অ্যাজুল যৌথভাবে ওই বিবৃতি দিয়েছেন।
বিবৃতিতে তারা জানান, সংক্রমণ কবে শূন্যের কোঠায় নামবে সেই অপেক্ষায় আর থাকা যায় না। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো সংক্রমণ ছড়াতে মুখ্য ভূমিকা রাখছে না এটা প্রমাণিত। উপযুক্ত কৌশল অবলম্বন করে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্কুলগুলোতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি সামাল দেওয়া সম্ভব। ঝুঁকি বিশ্লেষণ করে এবং যে কমিউনিটিতে স্কুল অবস্থিত সেখানকার পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে স্কুল খুলে দেওয়া বা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
স্কুলে না যেতে পারায় শিশু এবং তরুণ জনগোষ্ঠী যে ক্ষতির সম্মুখীন হবে তা হয়তো কখনোই পুষিয়ে নেওয়া যাবে না বলে মনে করে সংস্থা দুটি।

শেখার ক্ষতি, মানসিক সংকট, সহিংসতা ও নির্যাতনের সম্মুখীন হওয়া থেকে শুরু করে স্কুল ভিত্তিক খাবার ও টিকা না পাওয়া বা সামাজিক দক্ষতার বিকাশ কমে যাওয়া, শিশুদের ক্ষেত্রে তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এমনকি শিক্ষাগত অর্জন ও সামাজিক সম্পৃক্ততায় প্রভাব পড়বে বলছে ইউনিসেফ ও ইউনেস্কো।
মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) জাতিসংঘের উদ্যোগে করোনা মহামারির কারণে বিশ্বজুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাব্যবস্থা মেরামতে করণীয় নির্ধারণে ‘বৈশ্বিক শিক্ষা বৈঠক’ নামে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। সেই বৈঠকে অংশ নেবে ইউনিসেফ ও ইউনেস্কো। বৈঠকের ঠিক আগের দিন বিবৃতিতে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল জাতিসংঘের এই বিশেষায়িত সংস্থা দুটি।

পোস্ট শেয়ার করুন

বিদ্যালয় খুলে দিতে ইউনিসেফের বিবৃতি

আপডেটের সময় : ০৭:২৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ জুলাই ২০২১

টিকার অপেক্ষায় না থেকে অবিলম্বে স্কুল খুলে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা ইউনিসেফ ও ইউনেস্কো।

স্কুল খুলে দিতে ইউনিসেফের বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, স্কুলে প্রবেশের আগে টিকাদান বাধ্যতামূলক না করে সব স্কুলের উচিত এমন ব্যবস্থা করা যাতে শিক্ষার্থীরা যত দ্রুত সম্ভব ক্লাসে এসে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।
সোমবার (১২ জুলাই) এক বিবৃতিতে এ আহ্বান জানানো হয়। ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক হেনরিয়েটা ফোর ও ইউনেস্কোর মহাপরিচালক অড্রে অ্যাজুল যৌথভাবে ওই বিবৃতি দিয়েছেন।
বিবৃতিতে তারা জানান, সংক্রমণ কবে শূন্যের কোঠায় নামবে সেই অপেক্ষায় আর থাকা যায় না। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো সংক্রমণ ছড়াতে মুখ্য ভূমিকা রাখছে না এটা প্রমাণিত। উপযুক্ত কৌশল অবলম্বন করে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে স্কুলগুলোতে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি সামাল দেওয়া সম্ভব। ঝুঁকি বিশ্লেষণ করে এবং যে কমিউনিটিতে স্কুল অবস্থিত সেখানকার পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে স্কুল খুলে দেওয়া বা বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।
স্কুলে না যেতে পারায় শিশু এবং তরুণ জনগোষ্ঠী যে ক্ষতির সম্মুখীন হবে তা হয়তো কখনোই পুষিয়ে নেওয়া যাবে না বলে মনে করে সংস্থা দুটি।

শেখার ক্ষতি, মানসিক সংকট, সহিংসতা ও নির্যাতনের সম্মুখীন হওয়া থেকে শুরু করে স্কুল ভিত্তিক খাবার ও টিকা না পাওয়া বা সামাজিক দক্ষতার বিকাশ কমে যাওয়া, শিশুদের ক্ষেত্রে তাদের শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য এমনকি শিক্ষাগত অর্জন ও সামাজিক সম্পৃক্ততায় প্রভাব পড়বে বলছে ইউনিসেফ ও ইউনেস্কো।
মঙ্গলবার (১৩ জুলাই) জাতিসংঘের উদ্যোগে করোনা মহামারির কারণে বিশ্বজুড়ে ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষাব্যবস্থা মেরামতে করণীয় নির্ধারণে ‘বৈশ্বিক শিক্ষা বৈঠক’ নামে একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। সেই বৈঠকে অংশ নেবে ইউনিসেফ ও ইউনেস্কো। বৈঠকের ঠিক আগের দিন বিবৃতিতে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করল জাতিসংঘের এই বিশেষায়িত সংস্থা দুটি।