ঢাকা , রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ৪ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
১৭ বছর পর দেশে প্রত্যাবর্তন লন্ডন বিএনপি নেতা শরফুকে শ্রীমঙ্গলে গণ সংবর্ধনা ইতালির মানতোভা শহরে দুইদিনব্যাপী দূতাবাস সেবা অনুষ্ঠিত ,প্রায় আট শতাধিক প্রবাসীরা এই ক্যাম্প থেকে দূতাবাস সেবা গ্রহণ করেন ইতালিতে এমপি প্রার্থী প্রফেসর ডা: সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম কে চাঁদপুরবাসীর সংবর্ধনা দেশে ফিরছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্হায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের মৃত্যুতে দোয়া অনুষ্ঠিত কুলাউড়া বিএনপির ১৩ ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা, সমন্বয়কদের দায়িত্ব বন্টন কুলাউড়ায় রাজাপুরে বালু উত্তোলন বন্ধ ও সেতু রক্ষায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত উৎসবমুখর পরিবেশে ইতালির তরিনোতে সিলেট বিভাগ ঐক্য পরিষদের নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ছাত্রশিবিরের নববর্ষ প্রকাশনা উৎসব পর্তুগালে মানবিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন “সদিচ্ছা ফাউন্ডেশন” এর লোগো সম্বলিত টি শার্ট উন্মোচন

প্রবাসী বাংলাদেশিকে নিয়ে বিশ্বব্যাপী তুমুল হৈচৈ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০২:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০১৯
  • / ৮৭৭ টাইম ভিউ

মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি এক নির্মাণ শ্রমিককে নিয়ে বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেটে তুমুল ঝড় বয়ে যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন ওই শ্রমিকের একটি ছবির ওপর।

বাংলাদেশি ওই প্রবাসীকে নিয়ে তুমুল হৈচৈ আর আলোচনার কারণ তার চোখ আর বিস্ময়কর চাহনি। তার চোখের প্রশংসায় সবাই যেন পঞ্চমুখ। মালয়েশিয়ার স্টার অনলাইনে এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার তার ছবিটি প্রথম পোস্ট করেন আবেদেন মুং। মুহূর্তেই তা ইন্টারনেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। ছবিটি নিয়ে পুনরায় টুইট হয়েছে ২৪ হাজার ৫০০ বার। তাতে লাইক করেছেন ৬৮ হাজার ৭০০ জন।

ছবিটির পোস্টদাতা আবেদেন মুং বলেন, ছবিটি তিনি মালয়েশিয়ার জালান আইপোর কাছে এমআরটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান থেকে ধারণ করেছিলেন বলে জানিয়েছেন টুইটে।

আবেদেন মুং এ বিষয়ে বলেন, আমিও সেখানে কাজ করছিলাম। হঠাৎ ওই ব্যক্তিকে দেখতে পাই। কিন্তু সেসময় আমি অন্য একটি বিষয় ক্যামেরাবন্দি করছিলাম বলে তার ছবি নেয়ার সুযোগ পাই নি।

তবে বৃহস্পতিবার সকালে তাকে আবারো সেখানে দেখতে পেলাম। আমার সঙ্গে আইফোন এক্সএস ম্যাক্স থাকা সত্ত্বেও দ্রুত প্রস্তুত করে নিলাম পিক্সেল ২ এক্সএল। কারণ, ওই ফোনে আমি তখন টেক্সট মেসেজ লিখছিলাম।

তিনি আরও বলেন, যেখান থেকে বাংলাদেশি ওই প্রবাসীর ছবি ধারণ করেছেন সেখানে আলো ছিল ছবি ধারণ করার জন্য উত্তম। আর তার পোশাকও ছিল ভাল। বাংলাদেশির চোখ দুটো এমন দেখাচ্ছিল যে ছবি ধারণ না করে তার কোনো উপায় ছিল না বলে জানান তিনি।

প্রবাসী বাংলাদেশি সম্পর্কে তিনি টুইটে আরও লিখেছেন, ‘তিনি অত্যন্ত লাজুক একজন মানুষ। বাস্তবে তিনি জানেন না কোনদিকে তাকাতে হবে। এটা এ জন্য হতে পারে যে, আমি ফোনে তার ছবি তুলছিলাম। আমি অনেকবার তাকে ক্যামেরার দিকে আনার চেষ্টা করলাম। ছবি তুললাম।’

তিনি বলতে থাকেন, ‘কিন্তু ছবিগুলো যথেষ্ট ভাল ছিল না। এমনটা চলতেই থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত তিনি সত্যিকার অর্থে মোবাইলের ক্যামেরার দিকে না তাকিয়েছেন। তারপরই চূড়ান্ত দফায় তাকে আমি ধারণ করতে পেরেছি।’

আবেদেন মুংয়ের এমন টুইটের জবাবে অনেকে বলেছেন, বাংলাদেশি ওই যুবকের চাহনি দৃষ্টিকাড়া। তিনি দৃঢ়চেতা।

চিমপেং নামে একজন টুইটের জবাবে লিখেছেন, ‘তার চোখ বিস্ময়কর।’ মিসি জোরেল নামে এক ব্যক্তি লিখেছেন, ‘ওর মুখটা খুবই সুন্দর। তার মুখের গঠন কাঠামো বিস্ময়কর।’

 

পোস্ট শেয়ার করুন

প্রবাসী বাংলাদেশিকে নিয়ে বিশ্বব্যাপী তুমুল হৈচৈ

আপডেটের সময় : ০২:১৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ মার্চ ২০১৯

মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশি এক নির্মাণ শ্রমিককে নিয়ে বিশ্বব্যাপী ইন্টারনেটে তুমুল ঝড় বয়ে যাচ্ছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারকারীরা হুমড়ি খেয়ে পড়ছেন ওই শ্রমিকের একটি ছবির ওপর।

বাংলাদেশি ওই প্রবাসীকে নিয়ে তুমুল হৈচৈ আর আলোচনার কারণ তার চোখ আর বিস্ময়কর চাহনি। তার চোখের প্রশংসায় সবাই যেন পঞ্চমুখ। মালয়েশিয়ার স্টার অনলাইনে এ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।

গত বৃহস্পতিবার তার ছবিটি প্রথম পোস্ট করেন আবেদেন মুং। মুহূর্তেই তা ইন্টারনেট দুনিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে। ছবিটি নিয়ে পুনরায় টুইট হয়েছে ২৪ হাজার ৫০০ বার। তাতে লাইক করেছেন ৬৮ হাজার ৭০০ জন।

ছবিটির পোস্টদাতা আবেদেন মুং বলেন, ছবিটি তিনি মালয়েশিয়ার জালান আইপোর কাছে এমআরটি নির্মাণ প্রতিষ্ঠান থেকে ধারণ করেছিলেন বলে জানিয়েছেন টুইটে।

আবেদেন মুং এ বিষয়ে বলেন, আমিও সেখানে কাজ করছিলাম। হঠাৎ ওই ব্যক্তিকে দেখতে পাই। কিন্তু সেসময় আমি অন্য একটি বিষয় ক্যামেরাবন্দি করছিলাম বলে তার ছবি নেয়ার সুযোগ পাই নি।

তবে বৃহস্পতিবার সকালে তাকে আবারো সেখানে দেখতে পেলাম। আমার সঙ্গে আইফোন এক্সএস ম্যাক্স থাকা সত্ত্বেও দ্রুত প্রস্তুত করে নিলাম পিক্সেল ২ এক্সএল। কারণ, ওই ফোনে আমি তখন টেক্সট মেসেজ লিখছিলাম।

তিনি আরও বলেন, যেখান থেকে বাংলাদেশি ওই প্রবাসীর ছবি ধারণ করেছেন সেখানে আলো ছিল ছবি ধারণ করার জন্য উত্তম। আর তার পোশাকও ছিল ভাল। বাংলাদেশির চোখ দুটো এমন দেখাচ্ছিল যে ছবি ধারণ না করে তার কোনো উপায় ছিল না বলে জানান তিনি।

প্রবাসী বাংলাদেশি সম্পর্কে তিনি টুইটে আরও লিখেছেন, ‘তিনি অত্যন্ত লাজুক একজন মানুষ। বাস্তবে তিনি জানেন না কোনদিকে তাকাতে হবে। এটা এ জন্য হতে পারে যে, আমি ফোনে তার ছবি তুলছিলাম। আমি অনেকবার তাকে ক্যামেরার দিকে আনার চেষ্টা করলাম। ছবি তুললাম।’

তিনি বলতে থাকেন, ‘কিন্তু ছবিগুলো যথেষ্ট ভাল ছিল না। এমনটা চলতেই থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত তিনি সত্যিকার অর্থে মোবাইলের ক্যামেরার দিকে না তাকিয়েছেন। তারপরই চূড়ান্ত দফায় তাকে আমি ধারণ করতে পেরেছি।’

আবেদেন মুংয়ের এমন টুইটের জবাবে অনেকে বলেছেন, বাংলাদেশি ওই যুবকের চাহনি দৃষ্টিকাড়া। তিনি দৃঢ়চেতা।

চিমপেং নামে একজন টুইটের জবাবে লিখেছেন, ‘তার চোখ বিস্ময়কর।’ মিসি জোরেল নামে এক ব্যক্তি লিখেছেন, ‘ওর মুখটা খুবই সুন্দর। তার মুখের গঠন কাঠামো বিস্ময়কর।’