ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

বাবা যে আদালত চত্বরের চা বিক্রেতা, সেই কোর্টের বিচারক হলেন মেয়ে

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০২:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৯
  • / ৪৭৫ টাইম ভিউ

বাবা যে আদালত চত্বরের- এক চা বিক্রেতার মেয়ে হলেন ভারতের আদালতের বিচারক। পঞ্জাবের জলন্ধরের এক আদালত চত্বরে চা বিক্রি করে সংসার চালানো সুরেন্দ্র কুমার নামের এক ব্যক্তির মেয়ে ওই কোর্টেরই বিচারক হলেন। সুরেন্দ্রর মেয়ে শ্রুতি পড়াশোনায় শুরু থেকেই ভাল ছিল।

শ্রুতি প্রথম বারেই পাশ করেছেন পঞ্জাব সিভিল সার্ভিস (জুডিসিয়াল) পরীক্ষা। এরপর একবছর ট্রেনিং-এর পর এখন পঞ্জাবের জলন্ধরে নাকোদার শহরের সাব-ডিভিশনার ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের বিচারকের পদে নিযুক্ত হলেন। এসসি ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছেন শ্রুতি।

মেয়ের বিচারক হওয়ার খবরে বাবার চোখে খুশির জল। চা বিক্রেতা সুরেন্দ্র বললেন, ‘এই দিনটার অপেক্ষাতেই ছিলাম। বিশ্বাস ও এরকম একটা কিছু করবে।’ কথাটা বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন।

শ্রুতি বললেন, আমার কাজটা সহজ ছিল না ঠিকই। কিন্তু বাবাকে চা বিক্রি করতে দেখে জেদটা চেপে গিয়েছিল। সেই জেদটার জন্যই হয়তো স্বপ্নের চাকরিটা করতে পারছি।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাবা যে আদালত চত্বরের চা বিক্রেতা, সেই কোর্টের বিচারক হলেন মেয়ে

আপডেটের সময় : ০২:৫৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ ডিসেম্বর ২০১৯

বাবা যে আদালত চত্বরের- এক চা বিক্রেতার মেয়ে হলেন ভারতের আদালতের বিচারক। পঞ্জাবের জলন্ধরের এক আদালত চত্বরে চা বিক্রি করে সংসার চালানো সুরেন্দ্র কুমার নামের এক ব্যক্তির মেয়ে ওই কোর্টেরই বিচারক হলেন। সুরেন্দ্রর মেয়ে শ্রুতি পড়াশোনায় শুরু থেকেই ভাল ছিল।

শ্রুতি প্রথম বারেই পাশ করেছেন পঞ্জাব সিভিল সার্ভিস (জুডিসিয়াল) পরীক্ষা। এরপর একবছর ট্রেনিং-এর পর এখন পঞ্জাবের জলন্ধরে নাকোদার শহরের সাব-ডিভিশনার ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের বিচারকের পদে নিযুক্ত হলেন। এসসি ক্যাটাগরিতে প্রথম হয়েছেন শ্রুতি।

মেয়ের বিচারক হওয়ার খবরে বাবার চোখে খুশির জল। চা বিক্রেতা সুরেন্দ্র বললেন, ‘এই দিনটার অপেক্ষাতেই ছিলাম। বিশ্বাস ও এরকম একটা কিছু করবে।’ কথাটা বলতে বলতে কেঁদে ফেলেন।

শ্রুতি বললেন, আমার কাজটা সহজ ছিল না ঠিকই। কিন্তু বাবাকে চা বিক্রি করতে দেখে জেদটা চেপে গিয়েছিল। সেই জেদটার জন্যই হয়তো স্বপ্নের চাকরিটা করতে পারছি।