ঢাকা , শুক্রবার, ১১ অক্টোবর ২০২৪, ২৬ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা

বাফুফের উদ্যোগে শমশেরনগর ফুটবল একাডেমি কাপ অনূর্ধ্ব ১৫ টুর্নামেন্টে অনিয়ম

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • আপডেটের সময় : ০৫:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অগাস্ট ২০২৩
  • / ২৩৩ টাইম ভিউ

মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার শমসেরনগর ফুটবল খেলার মাটে বাফুফের উদ্যোগে শমশেরনগর ফুটবল একাডেমির আয়োজনে একাডেমি কাপ অনূর্ধ্ব ১৫ ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়।
১৯ আগষ্ট প্রথম রাউন্ডের খেলা গুলোতেই শুরু হয় অনিয়ম। উল্লেখ করা হয়েছে অনুর্ধ্ব ১৫ কিন্তু বিভিন্ন টিমে ১৮ বছরের খেলোয়াড়দের দেখা মিলছে, অনেক টিম বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বয়স কম দেখিয়ে নকল সার্টিফিকেট সাজিয়ে একাডেমি গুলো খেলার সুযোগ করে দিচ্ছে। সচ্ছতা বজায় রেখে টুর্নামেন্ট পরিচালনা করা উচিত বলে বিজ্ঞজনেরা মনে করেন।
এনিয়ে খেলার মাটে দর্শকরা হট্রগোল করছে, সোস্যাল মিডিয়াতে লেখালেখি হলেও তাতে কর্ণপাত করছে না আয়োজক কমিটি কিংবা বাফুফে।একাডেমি ভালো খেলোয়াড় তৈরী করে থাকে।
অনেকেই মনে করে এভাবে যদি অনিয়ম চলতে থাকে তাহলে কিশোর খেলোয়াড়রা খেলার প্রতি উৎসাহ কমে যাবে এটাই বাস্তবতা। কিন্তু ক্লাবের নামে যে একাডেমি গুলো হচ্ছে তা অনেকেই নিজেদের নাম প্রচারে জন্য করে থাকে, এমনও লোক আছে যারা কখনও খেলা কিংবা ক্রীড়াঙ্গনের সাথে জড়িত ছিলো না, তাহারাই বিভিন্ন নামে ফুটবল একাডেমি করে ধান্দা বসিয়ে আছে।
অনেকে ভালো করে জানেই না ক্লাব আর একাডেমির পার্থক্য কোথায়।
এই কাপের খেলা নিয়ে একজন সাবেক সুনামধন্য খেলোয়াড় এর সোস্যাল মিডিয়ার কমেন্ট হুবহু তুলে ধরা হলো।
যদিও এটি বয়স ভিত্তিক টুর্নামেন্ট কিন্তু একাডেমিগুলো কতটুকু বয়স বিবেচনা করে দল গঠন করেছে তা মাঠেই খেলোয়াড় দেখলেই বুঝা যাবে। আসলে আমরা সবাই জয় পরাজয় কে প্রাধান্য দিয়েই সব কিছুই বিবেচনা করি। এটি একটি ক্লাবের পক্ষে কিছুটা মানানসই হলেও একাডেমির জন্য কোনোভাবেই সঠিক নয়। ক্লাব খেলোয়াড় তৈরি করে না, তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী খেলোয়াড় টাকা দিয়ে সংগ্রহ করে আবার ছেড়ে ও দেয়। তাদের উদ্দেশ্য হলো ফুটবল লীগ বা টুর্নামেন্টে জয় লাভ করা। আর একাডেমির কার্যক্রম কিন্তু ভিন্ন। আমরা এখন যা করছি তা হলো ক্লাবের আলোকে একাডেমি। যদি প্রকৃত পক্ষে আমরা ফুটবলের মান উন্নত করতে চাই তবে আমাদের সবাই কে আরো সচেতন হবে। যেমন একজন ভাল শিক্ষক এবং স্কুল যেভাবে একজন ছাত্রের ভবিষ্যত গড়ে দিতে পারে তদ্রুপ একটি একাডেমি ও একজন ভাল কোচ একজন খেলোয়াড় তৈরি করতে পারবে বলে আমি বিশ্বাস করি।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাফুফের উদ্যোগে শমশেরনগর ফুটবল একাডেমি কাপ অনূর্ধ্ব ১৫ টুর্নামেন্টে অনিয়ম

আপডেটের সময় : ০৫:৪১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ অগাস্ট ২০২৩

মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলার শমসেরনগর ফুটবল খেলার মাটে বাফুফের উদ্যোগে শমশেরনগর ফুটবল একাডেমির আয়োজনে একাডেমি কাপ অনূর্ধ্ব ১৫ ফুটবল টুর্নামেন্টের আয়োজন করা হয়।
১৯ আগষ্ট প্রথম রাউন্ডের খেলা গুলোতেই শুরু হয় অনিয়ম। উল্লেখ করা হয়েছে অনুর্ধ্ব ১৫ কিন্তু বিভিন্ন টিমে ১৮ বছরের খেলোয়াড়দের দেখা মিলছে, অনেক টিম বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে বয়স কম দেখিয়ে নকল সার্টিফিকেট সাজিয়ে একাডেমি গুলো খেলার সুযোগ করে দিচ্ছে। সচ্ছতা বজায় রেখে টুর্নামেন্ট পরিচালনা করা উচিত বলে বিজ্ঞজনেরা মনে করেন।
এনিয়ে খেলার মাটে দর্শকরা হট্রগোল করছে, সোস্যাল মিডিয়াতে লেখালেখি হলেও তাতে কর্ণপাত করছে না আয়োজক কমিটি কিংবা বাফুফে।একাডেমি ভালো খেলোয়াড় তৈরী করে থাকে।
অনেকেই মনে করে এভাবে যদি অনিয়ম চলতে থাকে তাহলে কিশোর খেলোয়াড়রা খেলার প্রতি উৎসাহ কমে যাবে এটাই বাস্তবতা। কিন্তু ক্লাবের নামে যে একাডেমি গুলো হচ্ছে তা অনেকেই নিজেদের নাম প্রচারে জন্য করে থাকে, এমনও লোক আছে যারা কখনও খেলা কিংবা ক্রীড়াঙ্গনের সাথে জড়িত ছিলো না, তাহারাই বিভিন্ন নামে ফুটবল একাডেমি করে ধান্দা বসিয়ে আছে।
অনেকে ভালো করে জানেই না ক্লাব আর একাডেমির পার্থক্য কোথায়।
এই কাপের খেলা নিয়ে একজন সাবেক সুনামধন্য খেলোয়াড় এর সোস্যাল মিডিয়ার কমেন্ট হুবহু তুলে ধরা হলো।
যদিও এটি বয়স ভিত্তিক টুর্নামেন্ট কিন্তু একাডেমিগুলো কতটুকু বয়স বিবেচনা করে দল গঠন করেছে তা মাঠেই খেলোয়াড় দেখলেই বুঝা যাবে। আসলে আমরা সবাই জয় পরাজয় কে প্রাধান্য দিয়েই সব কিছুই বিবেচনা করি। এটি একটি ক্লাবের পক্ষে কিছুটা মানানসই হলেও একাডেমির জন্য কোনোভাবেই সঠিক নয়। ক্লাব খেলোয়াড় তৈরি করে না, তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী খেলোয়াড় টাকা দিয়ে সংগ্রহ করে আবার ছেড়ে ও দেয়। তাদের উদ্দেশ্য হলো ফুটবল লীগ বা টুর্নামেন্টে জয় লাভ করা। আর একাডেমির কার্যক্রম কিন্তু ভিন্ন। আমরা এখন যা করছি তা হলো ক্লাবের আলোকে একাডেমি। যদি প্রকৃত পক্ষে আমরা ফুটবলের মান উন্নত করতে চাই তবে আমাদের সবাই কে আরো সচেতন হবে। যেমন একজন ভাল শিক্ষক এবং স্কুল যেভাবে একজন ছাত্রের ভবিষ্যত গড়ে দিতে পারে তদ্রুপ একটি একাডেমি ও একজন ভাল কোচ একজন খেলোয়াড় তৈরি করতে পারবে বলে আমি বিশ্বাস করি।