ঢাকা , শুক্রবার, ২৮ মার্চ ২০২৫, ১৪ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কানাডার প্রভিন্সিয়াল পার্লামেন্ট ইলেকশন ডলি’র হ্যাটট্রিক জয় ১৭ বছর পর দেশে প্রত্যাবর্তন লন্ডন বিএনপি নেতা শরফুকে শ্রীমঙ্গলে গণ সংবর্ধনা ইতালির মানতোভা শহরে দুইদিনব্যাপী দূতাবাস সেবা অনুষ্ঠিত ,প্রায় আট শতাধিক প্রবাসীরা এই ক্যাম্প থেকে দূতাবাস সেবা গ্রহণ করেন ইতালিতে এমপি প্রার্থী প্রফেসর ডা: সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম কে চাঁদপুরবাসীর সংবর্ধনা দেশে ফিরছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্হায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী কুলাউড়া উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আব্দুল হান্নানের মৃত্যুতে দোয়া অনুষ্ঠিত কুলাউড়া বিএনপির ১৩ ইউনিয়ন কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা, সমন্বয়কদের দায়িত্ব বন্টন কুলাউড়ায় রাজাপুরে বালু উত্তোলন বন্ধ ও সেতু রক্ষায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত উৎসবমুখর পরিবেশে ইতালির তরিনোতে সিলেট বিভাগ ঐক্য পরিষদের নবগঠিত কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় ছাত্রশিবিরের নববর্ষ প্রকাশনা উৎসব

বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ১.৬ শতাংশে নামতে পারে: বিশ্বব্যাংক

নিউজ ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০৩:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুন ২০২০
  • / ৪৯১ টাইম ভিউ

নিউজ ডেস্ক:
বৈশ্বিক মহামারি নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা লেগেছে। এমন পরিস্থিতিতে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। সোমবার রাতে বিশ্বব্যাংকের গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টাস-২০২০ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।

সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর বাংলাদেশের জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি হয়েছিল রেকর্ড ৮.১৩ শতাংশ। দেশে করোনা সংকট সেই অবস্থা থেকে এবার নামিয়ে দিতে পারে মাত্র ১.৬ শতাংশে। কোভিড-১৯ বিশ্বজুড়ে তাণ্ডব চালানো কারণে দেশের শিল্পপণ্য উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এতে রপ্তানির পরিমাণও কমে গেছে। এছাড়া করোনাকালীন প্রবাসী আয়ও অনেক নিম্নমুখী।
বিশ্বব্যাংক জানায়, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে পণ্য ভোগ ও উৎপাদন অত্যন্ত হ্রাস পেয়েছে। এসব অঞ্চলের পর্যটন ও অন্যান্য শিল্পখাত চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টাস-২০২০ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ধারাবাহিকভাবে লকডাউনের কারণে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপালসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ব্যক্তি পর্যায়ের ভোগ খুব কম হয়েছে। করোনার প্রাদুর্ভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান খাত পোশাকশিল্পে উৎপাদন, বিক্রি ও রপ্তানি তলানিতে নেমেছে। মহামারি নভেল করোনা ভাইরাসের কারণে নিকট ভবিষ্যতেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে দারিদ্র্যের কষাঘাত নেমে আসবে বলেও প্রতিবেদনে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়।

এর আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২৬শে মার্চ থেকে দুই মাসের বেশি সময় চলা লকডাউনে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়ে। তখন বাংলাদেশ ৩.৮ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি পেতে পারে বলে আভাস দিয়েছিলো আইএমএফ।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি ১.৬ শতাংশে নামতে পারে: বিশ্বব্যাংক

আপডেটের সময় : ০৩:২৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৯ জুন ২০২০

নিউজ ডেস্ক:
বৈশ্বিক মহামারি নভেল করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাবে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বড় ধাক্কা লেগেছে। এমন পরিস্থিতিতে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ১ দশমিক ৬ শতাংশে নেমে আসতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্ব ব্যাংক। সোমবার রাতে বিশ্বব্যাংকের গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টাস-২০২০ প্রতিবেদনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।

সংস্থাটির প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছর বাংলাদেশের জিডিপি’র প্রবৃদ্ধি হয়েছিল রেকর্ড ৮.১৩ শতাংশ। দেশে করোনা সংকট সেই অবস্থা থেকে এবার নামিয়ে দিতে পারে মাত্র ১.৬ শতাংশে। কোভিড-১৯ বিশ্বজুড়ে তাণ্ডব চালানো কারণে দেশের শিল্পপণ্য উৎপাদন ব্যাহত হচ্ছে। এতে রপ্তানির পরিমাণও কমে গেছে। এছাড়া করোনাকালীন প্রবাসী আয়ও অনেক নিম্নমুখী।
বিশ্বব্যাংক জানায়, কোভিড-১৯ মহামারির কারণে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে পণ্য ভোগ ও উৎপাদন অত্যন্ত হ্রাস পেয়েছে। এসব অঞ্চলের পর্যটন ও অন্যান্য শিল্পখাত চরম ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টাস-২০২০ প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ধারাবাহিকভাবে লকডাউনের কারণে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপালসহ দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে ব্যক্তি পর্যায়ের ভোগ খুব কম হয়েছে। করোনার প্রাদুর্ভাবে বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম প্রধান খাত পোশাকশিল্পে উৎপাদন, বিক্রি ও রপ্তানি তলানিতে নেমেছে। মহামারি নভেল করোনা ভাইরাসের কারণে নিকট ভবিষ্যতেই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে দারিদ্র্যের কষাঘাত নেমে আসবে বলেও প্রতিবেদনে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়।

এর আগে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২৬শে মার্চ থেকে দুই মাসের বেশি সময় চলা লকডাউনে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড স্থবির হয়ে পড়ে। তখন বাংলাদেশ ৩.৮ শতাংশ জিডিপি প্রবৃদ্ধি পেতে পারে বলে আভাস দিয়েছিলো আইএমএফ।