ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৭তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও শোক দিবস পালন করেছে কুয়েত আওয়ামীলীগ

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০১:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ অগাস্ট ২০২২
  • / ২৬১ টাইম ভিউ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল করেছে কুয়েত আওয়ামীলীগ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল করেছে কুয়েত আওয়ামীলীগ । গত শনিবার কুয়েত সিটির স্থানীয় একটি রেষ্টুরেন্টে আওয়ামী লীগের সভাপতি বাবু বিমল কান্তি রায় এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ আলম ভূইয়ার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন- সহ সভাপতি শেখ মো: খোরশেদ,আব্দুর রহমান শাহজাহান,যুগ্ন সম্পাধক নুর উদ্দিন,সামচুল আলম,মো: জাকির,নুর নবী,মহানগর কমিটির সভা পতি, মনির পোদ্দার সাধারন সম্পাধক মিলটন চৌধুরী, যুবলীগ নেতা মো: মনির হায়দর,সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ,সাধারন সম্পাধক দিদারুল আলম দিদার,মো: সুমন প্রতিষ্টাতা সভাপতি ফেনি সমিতি,নৌকা সমর্থক গোষ্ঠী সভাপতি আওয়ামিলীগ নেতা মোহাম্মদ তাহের প্রমুখ।

বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক ও আঞ্চলিক সংগঠনের নেত্রিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন একজন মানুষ কে ধ্বংস করা সহজ, সৃষ্টি করা কঠিন। আর বঙ্গবন্ধু তো সাধারন মানুষ নন, যিনি ছিলেন একজন দেশ প্রেমিক এবং স্বাধীন বাংলার স্থপতি। যার অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার পতাকা উড়ছে। কিন্তু আজ নেই সেই মহান নেতা। মাতৃভূমির নাম শুনলেই বঙ্গবন্ধুর দেওয়া সেই ঐতিহাসিক ভাষন কানে ভাসে। ১৯৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট স্বার্থান্বেষী সুবিধাবাদি গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার পরিজনের উপর হত্যা চালিয়ে ইতিহাসের নিকৃষ্ট তম অধ্যায়ের রচনা করে। কিন্তু কথায় আছে, “রাখে আল্লাহ,মারে কে” সেই চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের বিচারের জন্যে আল্লাহ সেই সময়ে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান এর সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোট বোন রেহানা প্রাণে বেচেঁ যান। যার ফলে বাংলার জমিনে কিছুটা হলেও বঙ্গবন্ধু হত্যার খুনীদের বিচার হয়েছে। এবং বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে জননেত্রী বিরামহিন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
পরিশেষে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

পোস্ট শেয়ার করুন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ৪৭তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও শোক দিবস পালন করেছে কুয়েত আওয়ামীলীগ

আপডেটের সময় : ০১:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২২ অগাস্ট ২০২২

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল করেছে কুয়েত আওয়ামীলীগ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭ তম শাহাদাত বার্ষিকী জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল করেছে কুয়েত আওয়ামীলীগ । গত শনিবার কুয়েত সিটির স্থানীয় একটি রেষ্টুরেন্টে আওয়ামী লীগের সভাপতি বাবু বিমল কান্তি রায় এর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোর্শেদ আলম ভূইয়ার পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন- সহ সভাপতি শেখ মো: খোরশেদ,আব্দুর রহমান শাহজাহান,যুগ্ন সম্পাধক নুর উদ্দিন,সামচুল আলম,মো: জাকির,নুর নবী,মহানগর কমিটির সভা পতি, মনির পোদ্দার সাধারন সম্পাধক মিলটন চৌধুরী, যুবলীগ নেতা মো: মনির হায়দর,সেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি আবুল কালাম আজাদ,সাধারন সম্পাধক দিদারুল আলম দিদার,মো: সুমন প্রতিষ্টাতা সভাপতি ফেনি সমিতি,নৌকা সমর্থক গোষ্ঠী সভাপতি আওয়ামিলীগ নেতা মোহাম্মদ তাহের প্রমুখ।

বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক ও আঞ্চলিক সংগঠনের নেত্রিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন একজন মানুষ কে ধ্বংস করা সহজ, সৃষ্টি করা কঠিন। আর বঙ্গবন্ধু তো সাধারন মানুষ নন, যিনি ছিলেন একজন দেশ প্রেমিক এবং স্বাধীন বাংলার স্থপতি। যার অক্লান্ত পরিশ্রমে আজ স্বাধীন দেশে স্বাধীনতার পতাকা উড়ছে। কিন্তু আজ নেই সেই মহান নেতা। মাতৃভূমির নাম শুনলেই বঙ্গবন্ধুর দেওয়া সেই ঐতিহাসিক ভাষন কানে ভাসে। ১৯৭৫ এর ১৫ই আগষ্ট স্বার্থান্বেষী সুবিধাবাদি গোষ্ঠী বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবার পরিজনের উপর হত্যা চালিয়ে ইতিহাসের নিকৃষ্ট তম অধ্যায়ের রচনা করে। কিন্তু কথায় আছে, “রাখে আল্লাহ,মারে কে” সেই চিহ্নিত সন্ত্রাসীদের বিচারের জন্যে আল্লাহ সেই সময়ে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমান এর সুযোগ্য কন্যা বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর ছোট বোন রেহানা প্রাণে বেচেঁ যান। যার ফলে বাংলার জমিনে কিছুটা হলেও বঙ্গবন্ধু হত্যার খুনীদের বিচার হয়েছে। এবং বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন নিয়ে বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন সেই স্বপ্ন বাস্তবায়নে জননেত্রী বিরামহিন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
পরিশেষে বঙ্গবন্ধুর আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।