ঢাকা , রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২৪ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে

প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার পর, নির্দেশনাগুলো মেনে চলতে হবে

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১২:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অগাস্ট ২০২০
  • / ৫৬৮ টাইম ভিউ

করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে বেশ কিছু নির্দেশনা তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ জাকির হোসেন। তিনি বলেছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ক্ষেত্রে এই নির্দেশনাগুলো মেনে চলতে হবে।

পাশাপাশি পঞ্চম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষা বা পিইসি পরীক্ষা সম্পর্কিত প্রস্তাবনা তৈরি করে তা বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, কেন্দ্রভিত্তিক, এটা না করে সেটা স্ব স্ব বিদ্যালয়ে নেয়ার চিন্তা করছি।

প্রতিমন্ত্রী জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে পাঠদান শুরু করার বিষয়ে ১৫-১৬টির মতো খসড়া নির্দেশনা তৈরি করা হয়েছে এবং বিদ্যালয় খুললে তাদের এগুলো পালন করতে হবে।

এসব নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে-

১. ক্লাস শুরুর অন্তত ১৫ দিন আগে শিক্ষক ও কর্মচারীদের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য।

২. স্কুলের কক্ষে প্রবেশের আগে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়া বাধ্যতামূলক করা হবে।

৩. সবসময় সব শিক্ষার্থীদেরকে মাস্ক পড়তে হবে। মাস্ক পরার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের নিজেদেরকেই উদ্যোগ নিতে হবে।

৪. শিক্ষার্থীসহ সবার শরীরের তাপমাত্রা মেপে স্কুলে প্রবেশ করানো হবে। কোন ধরণের জটলা করার সুযোগ দেয়া হবে না।

৫. পাঠ্যক্রম আগের মতোই থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী শ্রেণীকক্ষে তিন ফুট দূরত্ব বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে স্কুলের অবকাঠামো এবং শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বিবেচনায় রেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ পরিকল্পনা করবে।

৬. স্কুলে থাকা শিক্ষার্থীদের কারো মধ্যে হঠাৎ করে করোনা ভাইরাসের কোন উপসর্গ দেখা গেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সহায়তা নেবে।পাশাপাশি স্কুলে জরুরি সেবার মোবাইল নম্বর ঝুলিয়ে রাখা হবে।

৭. সংক্রমণের উপর স্কুলের পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি নির্ভর করবে। সরকার যদি কোন এলাকাকে রেডজোন ঘোষণা করে, তাহলে রেডজোনে স্কুল খুলবে না।

পোস্ট শেয়ার করুন

প্রাথমিক বিদ্যালয় খোলার পর, নির্দেশনাগুলো মেনে চলতে হবে

আপডেটের সময় : ১২:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ অগাস্ট ২০২০

করোনা ভাইরাস মহামারির মধ্যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে বেশ কিছু নির্দেশনা তৈরি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ জাকির হোসেন। তিনি বলেছেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার ক্ষেত্রে এই নির্দেশনাগুলো মেনে চলতে হবে।

পাশাপাশি পঞ্চম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষা বা পিইসি পরীক্ষা সম্পর্কিত প্রস্তাবনা তৈরি করে তা বিবেচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি। তিনি বলেন, কেন্দ্রভিত্তিক, এটা না করে সেটা স্ব স্ব বিদ্যালয়ে নেয়ার চিন্তা করছি।

প্রতিমন্ত্রী জানান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে পাঠদান শুরু করার বিষয়ে ১৫-১৬টির মতো খসড়া নির্দেশনা তৈরি করা হয়েছে এবং বিদ্যালয় খুললে তাদের এগুলো পালন করতে হবে।

এসব নির্দেশনার মধ্যে রয়েছে-

১. ক্লাস শুরুর অন্তত ১৫ দিন আগে শিক্ষক ও কর্মচারীদের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেয়া হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার জন্য।

২. স্কুলের কক্ষে প্রবেশের আগে প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের সাবান-পানি দিয়ে হাত ধোয়া বাধ্যতামূলক করা হবে।

৩. সবসময় সব শিক্ষার্থীদেরকে মাস্ক পড়তে হবে। মাস্ক পরার ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদের নিজেদেরকেই উদ্যোগ নিতে হবে।

৪. শিক্ষার্থীসহ সবার শরীরের তাপমাত্রা মেপে স্কুলে প্রবেশ করানো হবে। কোন ধরণের জটলা করার সুযোগ দেয়া হবে না।

৫. পাঠ্যক্রম আগের মতোই থাকবে। স্বাস্থ্যবিধি অনুযায়ী শ্রেণীকক্ষে তিন ফুট দূরত্ব বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা করতে হবে। এক্ষেত্রে স্কুলের অবকাঠামো এবং শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বিবেচনায় রেখে স্কুল কর্তৃপক্ষ পরিকল্পনা করবে।

৬. স্কুলে থাকা শিক্ষার্থীদের কারো মধ্যে হঠাৎ করে করোনা ভাইরাসের কোন উপসর্গ দেখা গেলে স্কুল কর্তৃপক্ষ স্থানীয় প্রশাসন ও স্বাস্থ্য বিভাগের সহায়তা নেবে।পাশাপাশি স্কুলে জরুরি সেবার মোবাইল নম্বর ঝুলিয়ে রাখা হবে।

৭. সংক্রমণের উপর স্কুলের পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়টি নির্ভর করবে। সরকার যদি কোন এলাকাকে রেডজোন ঘোষণা করে, তাহলে রেডজোনে স্কুল খুলবে না।