গত ২ ডিসেম্বর ২০১৯ইং বিভিন্ন অনলাইন ও পরবর্তীতে কয়েকটি প্রিন্ট মিডিয়ায় ‘‘কুলাউড়ায় মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের উপর হামলার অভিযোগ’’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়েছেন পৃথিমপাশা ইউনিয়নের ভাটগাঁও গ্রামের মৃত জনাব আলীর ছেলে মো. কুতুব মিয়া, তয়মুছ মিয়া ও ইদ্রিছ মিয়া। তারা প্রতিবাদলিপিতে বলেন, আমাদের মালিকানা জমি জোর পূর্বক দখল করতে একই গ্রামের আব্দুল মনাফের ছেলে রাজিব আহমদ ও আব্দুস সালামের স্ত্রী নাজমীন আক্তারের পক্ষ নিয়ে মুক্তিযোদ্ধা ছগির আলীর ভাতিজা ফয়জুল হক, লিটন আহমদসহ ভাড়াটে কয়েকজন লোক নিয়ে ২ ডিসেম্বর বিকেল ৪টায় আমাদের উপর অতর্কিত হামলা চালায়। অথচ সংবাদে উল্লেখ করা হয়, আমরা নাকি তাদের উপর হামলা করেছি। যা সত্য নয়। বরং তাদের হামলায় কুতুব মিয়া, তয়মুছ মিয়া, ইদ্রিস মিয়া ও রিনা বেগম আহত হন। উক্ত হামলায় সিলেট ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসাধীন গুরুতর আহত কুতুব মিয়ার মাথায় ৫টি সেলাই ও রিনা বেগমের মাথায় ৭টি সেলাই লাগে। সংবাদে আরও উল্লেখ করা হয়, ৪০ বছর পূর্বে ছগীর আলীর উত্তরাধীকাদের বাড়ী থেকে তাড়িয়ে দিয়ে আমরা তাদের ৬৫ শতক জমি জোরপূর্বক দখল করেছি। ওই অভিযোগটিও সত্য নয়। দুই যুগ পূর্ব থেকে বিভিন্ন দলিলে ছগির আলীর উত্তরাধিকারী আব্দুছ ছবর, মছদ্দর আলী, ছইফা বেগম ও সুনাই বিবি কাছ থেকে খরিদা দলিল মূলে আমরা উক্ত জমির মালিক হয়ে ভোগ-ব্যবহার করে আসছি। সর্বশেষ সেটেলমেন্ট কর্তৃক মাঠ জরিপ ও প্রিন্ট পর্চায় আমাদের নামে উক্ত ভূমি রেকর্ডভূক্ত হয়েছে। উল্লেখ্য, ফয়জুল হক ও তার পরিবার আব্দুল ওয়াহিদের বাড়িতে ভাড়াটে হিসেবে থাকেন। তাদের বাড়ি রাউৎগাঁওয়ে। তাই আমাদের বিরুদ্ধে ছগির আলীর উত্তরাধিকারী কর্তৃক সাংবাদিকদের কাছে আনীত অভিযোগগুলো সত্য নয়। আমরা এর প্রতিবাদ জানাই।#
deshdiganto.com © 2019 কপিরাইট এর সকল স্বত্ব সংরক্ষিত
design and development by : http://webnewsdesign.com