ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

পুলিশের মারধরে জ্ঞান হারাল এসএসসি পরীক্ষার্থী

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০৮:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০১৯
  • / ৭৯৭ টাইম ভিউ

মাদারীপুরে এক এসএসসি পরীক্ষার্থীকে পুলিশ ও আরেক শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা নির্যাতন করেছে। আহত শিক্ষার্থীকে গুরুতর অবস্থায় মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ডাসার থানাধীন সরকারি শেখ হাসিনা উইমেন্স একাডেমি পরীক্ষা কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষার্থী জাহিদ খানের সঙ্গে মিতু আক্তার নামে এক ছাত্রীর কথা কাটাকাটি হয়। পরীক্ষা শেষে জাহিদ কেন্দ্রের বাইরে যাওয়া মাত্র ওই শিক্ষার্থীর বাবা-ভাই মিলে তাকে মারধর শুরু করে। এ সময় তাদের সঙ্গে পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরাও তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এক পর্যায়ে জাহিদ জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে সহপাঠীরা।

তবে জাহিদের ভাই জহির খান ও তার সহপাঠীরা বলেন, পুলিশ জাহিদকে কলেজের একটি রুমে নিয়ে গিয়ে বেধরকভাবে পিটিয়ে আহত করে। পরে অজ্ঞান অবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।

পোস্ট শেয়ার করুন

পুলিশের মারধরে জ্ঞান হারাল এসএসসি পরীক্ষার্থী

আপডেটের সময় : ০৮:৩২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০১৯

মাদারীপুরে এক এসএসসি পরীক্ষার্থীকে পুলিশ ও আরেক শিক্ষার্থীর অভিভাবকেরা নির্যাতন করেছে। আহত শিক্ষার্থীকে গুরুতর অবস্থায় মাদারীপুর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ডাসার থানাধীন সরকারি শেখ হাসিনা উইমেন্স একাডেমি পরীক্ষা কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষার্থী জাহিদ খানের সঙ্গে মিতু আক্তার নামে এক ছাত্রীর কথা কাটাকাটি হয়। পরীক্ষা শেষে জাহিদ কেন্দ্রের বাইরে যাওয়া মাত্র ওই শিক্ষার্থীর বাবা-ভাই মিলে তাকে মারধর শুরু করে। এ সময় তাদের সঙ্গে পরীক্ষা কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা পুলিশ সদস্যরাও তাকে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে। এক পর্যায়ে জাহিদ জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে মাদারীপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে সহপাঠীরা।

তবে জাহিদের ভাই জহির খান ও তার সহপাঠীরা বলেন, পুলিশ জাহিদকে কলেজের একটি রুমে নিয়ে গিয়ে বেধরকভাবে পিটিয়ে আহত করে। পরে অজ্ঞান অবস্থায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।