ঢাকা , শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার আবু জাহেলদের ব্যার্থ গুপ্ত হত্যা পরিকল্পনার মধ্যে দিয়েই যেভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হিজরত জীবনের শুরু হয় তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা’র লিফলেট বিতরন করলো পর্তুগাল সেচ্চাসেবক দল ইতালির তরিনোতে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ব্রাম্মণবাড়ীয়া জেলা সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন আমাদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিয়ে ঝুঁকি তৈরি হলে আমরা সারা দুনিয়া জ্বালিয়ে দেব,মিলানের সেমিনারে বললেন পিনাকী ভট্রাচার্য পর্তুগাল জাসাস’র নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা

পারিবারিক কবরস্থানে শেষ জায়গা হলো না কলেজ শিক্ষকের

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৫:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০
  • / ৪৮৩ টাইম ভিউ

নিউজ ডেস্ক: শ্বাসকষ্টে এক কলেজশিক্ষকের মৃত্যুর পর চট্টগ্রামের রাউজানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর ঠাঁইটুকুও হলো না। বাড়ি এবং গ্রামের লোকজনের বাধার মুখে তাঁকে পার্শ্ববর্তী উপজেলা রাঙ্গুনিয়ার পূর্ব সৈয়দ বাড়ির কবরস্থানে দাফন করা হয়।

মৃত কলেজশিক্ষকেরে নাম মো. আনোয়ারুল ইসলাম (৫৮)। বৃহস্পতিবার রাত সোয়া আটটার দিকে তিনি রাঙ্গুনিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান। তিনি রাঙ্গুনিয়ার সৈয়দা সেলিমা কাদের চৌধুরী ডিগ্রি কলেজের জীববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। কয়েক দিন ধরে তিনি জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হঠাৎ তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাঁয়। এরপর গুরুতর অবস্থায় তাঁকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। রাতেই তিনি মারা যান।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে আনোয়ারুল ইসলামের লাশ অ্যাম্বুলেন্সে করে পরিবারের সদস্যরা গ্রামের বাড়ি রাউজানের নোয়াপাড়ায় নিয়ে যান। সেখানে আগে থেকে বাড়ি ও গ্রামের লোকজন জড়ো হয়। লাশ পৌঁছলে বাধা হয়ে দাঁড়ায় গ্রামের মানুষ। কোনো অবস্থায় এই কলেজ শিক্ষকের লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে দেবে না বলে জানিয়ে দেয় গ্রামের লোকজন। সেখানে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করেছিলেন ওই শিক্ষকের স্ত্রী, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একমাত্র মেয়ে এবং কলেজ পড়ুয়া দুই ছেলে। বাড়ি ও গ্রামের মানুষের বাধা পেয়ে একই অ্যাম্বুলেন্সে করে লাশ রাঙ্গুনিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে আনোয়ারুল ইসলামকে পূর্ব সৈয়দ বাড়ির কবরস্থানে দাফন করা হয়।

পোস্ট শেয়ার করুন

পারিবারিক কবরস্থানে শেষ জায়গা হলো না কলেজ শিক্ষকের

আপডেটের সময় : ০৫:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুন ২০২০

নিউজ ডেস্ক: শ্বাসকষ্টে এক কলেজশিক্ষকের মৃত্যুর পর চট্টগ্রামের রাউজানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর ঠাঁইটুকুও হলো না। বাড়ি এবং গ্রামের লোকজনের বাধার মুখে তাঁকে পার্শ্ববর্তী উপজেলা রাঙ্গুনিয়ার পূর্ব সৈয়দ বাড়ির কবরস্থানে দাফন করা হয়।

মৃত কলেজশিক্ষকেরে নাম মো. আনোয়ারুল ইসলাম (৫৮)। বৃহস্পতিবার রাত সোয়া আটটার দিকে তিনি রাঙ্গুনিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মারা যান। তিনি রাঙ্গুনিয়ার সৈয়দা সেলিমা কাদের চৌধুরী ডিগ্রি কলেজের জীববিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। কয়েক দিন ধরে তিনি জ্বর ও শ্বাসকষ্টে ভুগছিলেন। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় হঠাৎ তাঁর শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাঁয়। এরপর গুরুতর অবস্থায় তাঁকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়। রাতেই তিনি মারা যান।

বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে আনোয়ারুল ইসলামের লাশ অ্যাম্বুলেন্সে করে পরিবারের সদস্যরা গ্রামের বাড়ি রাউজানের নোয়াপাড়ায় নিয়ে যান। সেখানে আগে থেকে বাড়ি ও গ্রামের লোকজন জড়ো হয়। লাশ পৌঁছলে বাধা হয়ে দাঁড়ায় গ্রামের মানুষ। কোনো অবস্থায় এই কলেজ শিক্ষকের লাশ পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করতে দেবে না বলে জানিয়ে দেয় গ্রামের লোকজন। সেখানে দুই ঘণ্টা অপেক্ষা করেছিলেন ওই শিক্ষকের স্ত্রী, বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একমাত্র মেয়ে এবং কলেজ পড়ুয়া দুই ছেলে। বাড়ি ও গ্রামের মানুষের বাধা পেয়ে একই অ্যাম্বুলেন্সে করে লাশ রাঙ্গুনিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত সাড়ে তিনটার দিকে আনোয়ারুল ইসলামকে পূর্ব সৈয়দ বাড়ির কবরস্থানে দাফন করা হয়।