ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১১ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

পরীক্ষা আওতাভুক্ত না থাকায় মৃত্যুর তালিকার বাইরে অনেকে

অনলাইন ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৪:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০
  • / ২১২ টাইম ভিউ

অনলাইন ডেস্ক : গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হন। এর ঠিক ১০দিন পর (১৮ মার্চ) প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী মারা যান দেশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। বিদেশফেরত স্বজনের মাধ্যমে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ার ১৩৩ দিনের মাথায়, ১৭ জুলাই সরকারি হিসাবে মৃতের সংখ্যা আড়াই হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়েছে ১৮ জুলাই। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে, চিকিৎসার অভাবে, শনাক্তের বাইরে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। লক্ষণ-উপসর্গ নিয়েও অনেকে মারা গেছেন যেগুলো পরে পরীক্ষার বাইরে থেকে গেছে। সেসব সন্দেহজনক মৃত্যু অর্ন্তভুক্ত হচ্ছে না অধিদফতরের তালিকায়। ফলে করোনায় মৃত্যুর আসল সংখ্যা অনুমান করা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

করোনা ট্র্যাকার ডট কমের তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশে আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুহার ১ দশমিক ৩ শতাংশ। এশিয়ায় এক লাখের বেশি আক্রান্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের চেয়ে কেবল সৌদি আরবে মৃত্যু হার কম। এশিয়ার মধ্যে ইরানে ৫ দশমিক ১ শতাংশ, ভারতে এই হার ২ দশমিক ৫ শতাংশ, পাকিস্তানে ২ দশমিক ১ শতাংশ এবং সৌদি আরবে ১ শতাংশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে মৃত্যুর হার কম এটা অবশ্যই আশাব্যঞ্জক। কিন্তু হাসপাতালের বাইরে ও পরীক্ষা না হওয়ায় অনেকেই অর্ন্তভুক্ত হচ্ছেন না অধিদফতরের তালিকায়, রয়ে যাচ্ছেন হিসাবের বাইরে।

পোস্ট শেয়ার করুন

পরীক্ষা আওতাভুক্ত না থাকায় মৃত্যুর তালিকার বাইরে অনেকে

আপডেটের সময় : ০৪:২১ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জুলাই ২০২০

অনলাইন ডেস্ক : গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হন। এর ঠিক ১০দিন পর (১৮ মার্চ) প্রথম করোনা আক্রান্ত রোগী মারা যান দেশের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। বিদেশফেরত স্বজনের মাধ্যমে আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। দেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়ার ১৩৩ দিনের মাথায়, ১৭ জুলাই সরকারি হিসাবে মৃতের সংখ্যা আড়াই হাজার ছাড়িয়ে গেছে। শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়েছে ১৮ জুলাই। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাসপাতালে ভর্তি হতে না পেরে, চিকিৎসার অভাবে, শনাক্তের বাইরে অনেকের মৃত্যু হয়েছে। লক্ষণ-উপসর্গ নিয়েও অনেকে মারা গেছেন যেগুলো পরে পরীক্ষার বাইরে থেকে গেছে। সেসব সন্দেহজনক মৃত্যু অর্ন্তভুক্ত হচ্ছে না অধিদফতরের তালিকায়। ফলে করোনায় মৃত্যুর আসল সংখ্যা অনুমান করা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

করোনা ট্র্যাকার ডট কমের তথ্যানুযায়ী বাংলাদেশে আক্রান্তদের মধ্যে মৃত্যুহার ১ দশমিক ৩ শতাংশ। এশিয়ায় এক লাখের বেশি আক্রান্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশের চেয়ে কেবল সৌদি আরবে মৃত্যু হার কম। এশিয়ার মধ্যে ইরানে ৫ দশমিক ১ শতাংশ, ভারতে এই হার ২ দশমিক ৫ শতাংশ, পাকিস্তানে ২ দশমিক ১ শতাংশ এবং সৌদি আরবে ১ শতাংশ। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দেশে মৃত্যুর হার কম এটা অবশ্যই আশাব্যঞ্জক। কিন্তু হাসপাতালের বাইরে ও পরীক্ষা না হওয়ায় অনেকেই অর্ন্তভুক্ত হচ্ছেন না অধিদফতরের তালিকায়, রয়ে যাচ্ছেন হিসাবের বাইরে।