ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

নিখোঁজের নয়দিন পর ঢাবি শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের লাশ মিলেছে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১১:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মে ২০২১
  • / ৪১১ টাইম ভিউ

ঢাবি : নিখোঁজের নয়দিন পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের লাশ মিলেছে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে। গত ১৫ মে থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ ছিল। রোববার সন্ধ্যায় হাফিজুরের স্বজনরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে এসে তার লাশ শনাক্ত করেছেন।

জানা গেছে, কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে পাওয়া যায় হাফিজুরের লাশ। সেখান থেকে ঢামেকের মর্গে রাখা হয়। পরে ছবির সঙ্গে মিলিয়ে লাশ শনাক্ত করেছে তার পরিবার। শাহবাগ থানার এসআই রইস উদ্দীন গণমাধ্যমকে বলেন, তিনি লাশ মর্গে পাওয়া গেছে বলে শুনেছেন।

হাফিজুর ঢাবির তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি একজন মূকাভিনয় শিল্পী ও ঢাবির মাইম অ্যাকশনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

হাফিজুরের নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে জানিয়েছিলেন শহীদ আলতাফ মাহমুদের মেয়ে শাওন মাহমুদ। গত ১৫ মে দুপুরে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শাওন মাহমুদ জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিত মুখ হাফিজুর রহমান ঈদুল ফিতরের পরদিন অর্থাৎ গত শনিবার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন। এরপর বন্ধুদের সঙ্গে ক্যাম্পাস এলাকায় আড্ডা দেন। তার মায়ের সঙ্গে সর্বশেষ কার্জন হলের সামনে বসে মোবাইলে কথা বলেছিলেন। এরপর থেকে তার মোবাইল বন্ধ।

হাফিজুরের বন্ধুদের বরাতে সেদিন তিনি আরও জানান, বাড়ি থেকে ঢাকা ফিরে ওইদিনই রাত ৮-৯টার দিকে হাফিজুর ব্রাহ্মণবাড়িয়া চলে যাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছিলেন। এরপর আট দিন হতে চলল, শত চেষ্টা করেও কোনোভাবেই তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। নিজের এলাকায় জিডি করা হয়েছে, শাহবাগ থানায়ও ইনফর্ম করা হয়েছে।