ঢাকা , শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার আবু জাহেলদের ব্যার্থ গুপ্ত হত্যা পরিকল্পনার মধ্যে দিয়েই যেভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হিজরত জীবনের শুরু হয় তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা’র লিফলেট বিতরন করলো পর্তুগাল সেচ্চাসেবক দল ইতালির তরিনোতে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ব্রাম্মণবাড়ীয়া জেলা সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন আমাদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিয়ে ঝুঁকি তৈরি হলে আমরা সারা দুনিয়া জ্বালিয়ে দেব,মিলানের সেমিনারে বললেন পিনাকী ভট্রাচার্য পর্তুগাল জাসাস’র নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা

নিখোঁজের নয়দিন পর ঢাবি শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের লাশ মিলেছে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ১১:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মে ২০২১
  • / ৪৪৩ টাইম ভিউ

ঢাবি : নিখোঁজের নয়দিন পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের লাশ মিলেছে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে। গত ১৫ মে থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ ছিল। রোববার সন্ধ্যায় হাফিজুরের স্বজনরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে এসে তার লাশ শনাক্ত করেছেন।

জানা গেছে, কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে পাওয়া যায় হাফিজুরের লাশ। সেখান থেকে ঢামেকের মর্গে রাখা হয়। পরে ছবির সঙ্গে মিলিয়ে লাশ শনাক্ত করেছে তার পরিবার। শাহবাগ থানার এসআই রইস উদ্দীন গণমাধ্যমকে বলেন, তিনি লাশ মর্গে পাওয়া গেছে বলে শুনেছেন।

হাফিজুর ঢাবির তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি একজন মূকাভিনয় শিল্পী ও ঢাবির মাইম অ্যাকশনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

হাফিজুরের নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে জানিয়েছিলেন শহীদ আলতাফ মাহমুদের মেয়ে শাওন মাহমুদ। গত ১৫ মে দুপুরে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শাওন মাহমুদ জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিত মুখ হাফিজুর রহমান ঈদুল ফিতরের পরদিন অর্থাৎ গত শনিবার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন। এরপর বন্ধুদের সঙ্গে ক্যাম্পাস এলাকায় আড্ডা দেন। তার মায়ের সঙ্গে সর্বশেষ কার্জন হলের সামনে বসে মোবাইলে কথা বলেছিলেন। এরপর থেকে তার মোবাইল বন্ধ।

হাফিজুরের বন্ধুদের বরাতে সেদিন তিনি আরও জানান, বাড়ি থেকে ঢাকা ফিরে ওইদিনই রাত ৮-৯টার দিকে হাফিজুর ব্রাহ্মণবাড়িয়া চলে যাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছিলেন। এরপর আট দিন হতে চলল, শত চেষ্টা করেও কোনোভাবেই তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। নিজের এলাকায় জিডি করা হয়েছে, শাহবাগ থানায়ও ইনফর্ম করা হয়েছে।

পোস্ট শেয়ার করুন

নিখোঁজের নয়দিন পর ঢাবি শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের লাশ মিলেছে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে

আপডেটের সময় : ১১:৩৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ মে ২০২১

ঢাবি : নিখোঁজের নয়দিন পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের লাশ মিলেছে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে। গত ১৫ মে থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। তার ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ ছিল। রোববার সন্ধ্যায় হাফিজুরের স্বজনরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে এসে তার লাশ শনাক্ত করেছেন।

জানা গেছে, কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারের পেছনে পাওয়া যায় হাফিজুরের লাশ। সেখান থেকে ঢামেকের মর্গে রাখা হয়। পরে ছবির সঙ্গে মিলিয়ে লাশ শনাক্ত করেছে তার পরিবার। শাহবাগ থানার এসআই রইস উদ্দীন গণমাধ্যমকে বলেন, তিনি লাশ মর্গে পাওয়া গেছে বলে শুনেছেন।

হাফিজুর ঢাবির তথ্য বিজ্ঞান ও গ্রন্থাগার ব্যবস্থাপনা বিভাগের ২০১৫-১৬ সেশনের শিক্ষার্থী। তিনি একজন মূকাভিনয় শিল্পী ও ঢাবির মাইম অ্যাকশনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

হাফিজুরের নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে জানিয়েছিলেন শহীদ আলতাফ মাহমুদের মেয়ে শাওন মাহমুদ। গত ১৫ মে দুপুরে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে শাওন মাহমুদ জানান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিচিত মুখ হাফিজুর রহমান ঈদুল ফিতরের পরদিন অর্থাৎ গত শনিবার গ্রামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দেন। এরপর বন্ধুদের সঙ্গে ক্যাম্পাস এলাকায় আড্ডা দেন। তার মায়ের সঙ্গে সর্বশেষ কার্জন হলের সামনে বসে মোবাইলে কথা বলেছিলেন। এরপর থেকে তার মোবাইল বন্ধ।

হাফিজুরের বন্ধুদের বরাতে সেদিন তিনি আরও জানান, বাড়ি থেকে ঢাকা ফিরে ওইদিনই রাত ৮-৯টার দিকে হাফিজুর ব্রাহ্মণবাড়িয়া চলে যাওয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠেছিলেন। এরপর আট দিন হতে চলল, শত চেষ্টা করেও কোনোভাবেই তার খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। নিজের এলাকায় জিডি করা হয়েছে, শাহবাগ থানায়ও ইনফর্ম করা হয়েছে।