ঢাকা , মঙ্গলবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার আবু জাহেলদের ব্যার্থ গুপ্ত হত্যা পরিকল্পনার মধ্যে দিয়েই যেভাবে রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হিজরত জীবনের শুরু হয় তারেক রহমানের উপস্থাপিত ৩১ দফা’র লিফলেট বিতরন করলো পর্তুগাল সেচ্চাসেবক দল ইতালির তরিনোতে জাকজমকপূর্ণ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ব্রাম্মণবাড়ীয়া জেলা সমিতির অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন আমাদের সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা নিয়ে ঝুঁকি তৈরি হলে আমরা সারা দুনিয়া জ্বালিয়ে দেব,মিলানের সেমিনারে বললেন পিনাকী ভট্রাচার্য পর্তুগাল জাসাস’র নবগঠিত কমিটির পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা

দেশে এবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক:
  • আপডেটের সময় : ০৯:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ৯৫৮ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক:  দেশে সদ্য সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে (২০১৮) দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে। আবহাওয়া ও পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এবার চা শিল্পের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হলো। গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে দেশে চা উৎপাদন হয়েছে ৮২.১৩ মিলিয়ন কেজি। এর আগে ২০১৬ সালে সকল রেকর্ড ভেঙে দেশের চা শিল্পের ১৬২ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ চা উৎপাদন হয়েছিল ৮৫.০৫ মিলিয়ন কেজি। বাংলাদেশ চা বোর্ড এবার (২০১৮) ৭২.৩ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। তবে বছর শেষে অর্থাৎ গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯৭ লাখ কেজি চা বেশী উৎপাদন হয়েছে।

চা বোর্ড সূত্র জানান, অনুকূল আবহাওয়া ও পরিবেশ, প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত, সঠিক ও সুষম তাপমাত্রা, রেড স্পাইডারসহ পোকা-মাকড়ের আক্রমন তেমন না থাকা ও খরার কবলে না পড়ার কারণে এবার দেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদন হয়েছে।

চা বোর্ড সূত্র আরও জানায়, অনুকূল আবহাওয়া ছাড়াও চা জমির সম্প্রসারণ, আনুসাঙ্গিক সরঞ্জামাদির পর্যাপ্ততা, সময়মত সার ও কীটনাশক প্রাপ্তি, ক্লোন চা গাছের ব্যবহার বৃদ্ধি ও সর্বোপরি চা বোর্ডের নজরদারির কারণে এবার দেশে এই চা উৎপাদন হয়েছে।

বাংলাদেশ চা বোর্ডের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্প পরিচালক (প গড়) ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন জানান, উত্তরবঙ্গে ২০১৮ সালে প গড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, দিনাজপুর ও লালমহিরহাট জেলায় চা আবাদি এলাকায় মোট চা উৎপাদন হয়েছে ৮৪.৬৭ লাখ কেজি। এখানে মোট চা আবাদি জমির পরিমাণ ৭৬৪৫ একর। নিবন্ধিত চা বাগান ৮ টি। চা চাষির সংখ্যা প্রায় ৪০০০ জন। নিবন্ধিত চা চাষি ৯৬৭ জন। চলমান চা কারখানা ১৩ টি।

পোস্ট শেয়ার করুন

দেশে এবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড

আপডেটের সময় : ০৯:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ জানুয়ারী ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্ক:  দেশে সদ্য সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে (২০১৮) দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে। আবহাওয়া ও পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এবার চা শিল্পের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হলো। গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে দেশে চা উৎপাদন হয়েছে ৮২.১৩ মিলিয়ন কেজি। এর আগে ২০১৬ সালে সকল রেকর্ড ভেঙে দেশের চা শিল্পের ১৬২ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ চা উৎপাদন হয়েছিল ৮৫.০৫ মিলিয়ন কেজি। বাংলাদেশ চা বোর্ড এবার (২০১৮) ৭২.৩ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। তবে বছর শেষে অর্থাৎ গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯৭ লাখ কেজি চা বেশী উৎপাদন হয়েছে।

চা বোর্ড সূত্র জানান, অনুকূল আবহাওয়া ও পরিবেশ, প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত, সঠিক ও সুষম তাপমাত্রা, রেড স্পাইডারসহ পোকা-মাকড়ের আক্রমন তেমন না থাকা ও খরার কবলে না পড়ার কারণে এবার দেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদন হয়েছে।

চা বোর্ড সূত্র আরও জানায়, অনুকূল আবহাওয়া ছাড়াও চা জমির সম্প্রসারণ, আনুসাঙ্গিক সরঞ্জামাদির পর্যাপ্ততা, সময়মত সার ও কীটনাশক প্রাপ্তি, ক্লোন চা গাছের ব্যবহার বৃদ্ধি ও সর্বোপরি চা বোর্ডের নজরদারির কারণে এবার দেশে এই চা উৎপাদন হয়েছে।

বাংলাদেশ চা বোর্ডের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্প পরিচালক (প গড়) ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন জানান, উত্তরবঙ্গে ২০১৮ সালে প গড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, দিনাজপুর ও লালমহিরহাট জেলায় চা আবাদি এলাকায় মোট চা উৎপাদন হয়েছে ৮৪.৬৭ লাখ কেজি। এখানে মোট চা আবাদি জমির পরিমাণ ৭৬৪৫ একর। নিবন্ধিত চা বাগান ৮ টি। চা চাষির সংখ্যা প্রায় ৪০০০ জন। নিবন্ধিত চা চাষি ৯৬৭ জন। চলমান চা কারখানা ১৩ টি।