ঢাকা , মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারী ২০২৫, ৩০ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
পর্তুগালে মানবিক সেচ্ছাসেবী সংগঠন “সদিচ্ছা ফাউন্ডেশন” এর লোগো সম্বলিত টি শার্ট উন্মোচন যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে

দেশে এবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ১২:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ১৫৮৭ টাইম ভিউ

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ  দেশে সদ্য সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে (২০১৮) দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে। আবহাওয়া ও পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এবার চা শিল্পের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হলো। গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে দেশে চা উৎপাদন হয়েছে ৮২.১৩ মিলিয়ন কেজি। এর আগে ২০১৬ সালে সকল রেকর্ড ভেঙে দেশের চা শিল্পের ১৬২ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ চা উৎপাদন হয়েছিল ৮৫.০৫ মিলিয়ন কেজি।

বাংলাদেশ চা বোর্ড এবার (২০১৮) ৭২.৩ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। তবে বছর শেষে অর্থাৎ গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯৭ লাখ কেজি চা বেশী উৎপাদন হয়েছে।

চা বোর্ড সূত্র জানান, অনুকূল আবহাওয়া ও পরিবেশ, প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত, সঠিক ও সুষম তাপমাত্রা, রেড স্পাইডারসহ পোকা-মাকড়ের আক্রমন তেমন না থাকা ও খরার কবলে না পড়ার কারণে এবার দেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদন হয়েছে।

চা বোর্ড সূত্র আরও জানায়, অনুকূল আবহাওয়া ছাড়াও চা জমির সম্প্রসারণ, আনুসাঙ্গিক সরঞ্জামাদির পর্যাপ্ততা, সময়মত সার ও কীটনাশক প্রাপ্তি, ক্লোন চা গাছের ব্যবহার বৃদ্ধি ও সর্বোপরি চা বোর্ডের নজরদারির কারণে এবার দেশে এই চা উৎপাদন হয়েছে।

বাংলাদেশ চা বোর্ডের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্প পরিচালক (প গড়) ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন জানান, উত্তরবঙ্গে ২০১৮ সালে প গড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, দিনাজপুর ও লালমহিরহাট জেলায় চা আবাদি এলাকায় মোট চা উৎপাদন হয়েছে ৮৪.৬৭ লাখ কেজি। এখানে মোট চা আবাদি জমির পরিমাণ ৭৬৪৫ একর। নিবন্ধিত চা বাগান ৮ টি। চা চাষির সংখ্যা প্রায় ৪০০০ জন। নিবন্ধিত চা চাষি ৯৬৭ জন। চলমান চা কারখানা ১৩ টি।

পোস্ট শেয়ার করুন

দেশে এবার দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড

আপডেটের সময় : ১২:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩০ জানুয়ারী ২০১৯

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ  দেশে সদ্য সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে (২০১৮) দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হয়েছে। আবহাওয়া ও পরিবেশ অনুকূলে থাকায় এবার চা শিল্পের ইতিহাসে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদনের রেকর্ড হলো। গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে দেশে চা উৎপাদন হয়েছে ৮২.১৩ মিলিয়ন কেজি। এর আগে ২০১৬ সালে সকল রেকর্ড ভেঙে দেশের চা শিল্পের ১৬২ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ চা উৎপাদন হয়েছিল ৮৫.০৫ মিলিয়ন কেজি।

বাংলাদেশ চা বোর্ড এবার (২০১৮) ৭২.৩ মিলিয়ন কেজি চা উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। তবে বছর শেষে অর্থাৎ গত ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত চা উৎপাদন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৯৭ লাখ কেজি চা বেশী উৎপাদন হয়েছে।

চা বোর্ড সূত্র জানান, অনুকূল আবহাওয়া ও পরিবেশ, প্রয়োজনীয় বৃষ্টিপাত, সঠিক ও সুষম তাপমাত্রা, রেড স্পাইডারসহ পোকা-মাকড়ের আক্রমন তেমন না থাকা ও খরার কবলে না পড়ার কারণে এবার দেশে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ চা উৎপাদন হয়েছে।

চা বোর্ড সূত্র আরও জানায়, অনুকূল আবহাওয়া ছাড়াও চা জমির সম্প্রসারণ, আনুসাঙ্গিক সরঞ্জামাদির পর্যাপ্ততা, সময়মত সার ও কীটনাশক প্রাপ্তি, ক্লোন চা গাছের ব্যবহার বৃদ্ধি ও সর্বোপরি চা বোর্ডের নজরদারির কারণে এবার দেশে এই চা উৎপাদন হয়েছে।

বাংলাদেশ চা বোর্ডের উর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও প্রকল্প পরিচালক (প গড়) ড. মোহাম্মদ শামীম আল মামুন জানান, উত্তরবঙ্গে ২০১৮ সালে প গড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, দিনাজপুর ও লালমহিরহাট জেলায় চা আবাদি এলাকায় মোট চা উৎপাদন হয়েছে ৮৪.৬৭ লাখ কেজি। এখানে মোট চা আবাদি জমির পরিমাণ ৭৬৪৫ একর। নিবন্ধিত চা বাগান ৮ টি। চা চাষির সংখ্যা প্রায় ৪০০০ জন। নিবন্ধিত চা চাষি ৯৬৭ জন। চলমান চা কারখানা ১৩ টি।