ঢাকা , শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
বাংলাদেশে কোটা আন্দোলনে হত্যার প্রতিবাদে পর্তুগালে বিক্ষোভ করেছে বাংলাদেশী প্রবাসীরা প্রিয়জনদের মানসিক রোগ যদি আপনজন বুঝতে না পারেন আওয়ামীলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা ও অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়েছে আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে পর্তুগাল আওয়ামীলীগ যেকোনো প্রচেষ্টা এককভাবে সম্পন্ন করা সম্ভব নয়: দুদক সচিব শ্রীমঙ্গলে দুটি চোরাই মোটরসাইকেল সহ মিল্টন কুমার আটক পর্তুগালের অভিবাসন আইনে ব্যাপক পরিবর্তন পর্তুগাল বিএনপি আহবায়ক কমিটির জুমে জরুরী সভা অনুষ্ঠিত হয় এমপি আনোয়ারুল আজিমকে হত্যার ঘটনায় আটক তিনজন , এতে বাংলাদেশী মানুষ জড়িত:স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকাস্থ ইরান দুতাবাসে রাইসির শোক বইয়ে মির্জা ফখরুলের স্বাক্ষর

দর্শক হয়ে অ্যাথলেটিকস উপভোগের অপেক্ষায় বোল্ট

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০৯:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুন ২০১৭
  • / ১৪১২ টাইম ভিউ

আগামী আগস্টে অ্যাথলেটিকস ট্র্যাক থেকে অবসরে যাবেন বিশ্বের দ্রুততম মানব উসাইন বোল্ট। তবে এ নিয়ে তার কোনো আক্ষেপ নেই তার। বরং অবসরটাকে উপভোগ করতে চান এ স্প্রিন্ট কিংবদন্তী। তিনি বলেন, আক্ষেপতো নয়ই বরং আসন্ন ২০২০ টোকিও অলিম্পিকটি দর্শক হিসেবে উপভোগ করতে চান।
বার্তা সংস্থা এএফপিকে এই দ্রুততম মানব বলেন, ‘আমার কাছে এটি (অবসর) হচ্ছে একটি উপভোগ্য বিষয়। দর্শক সারিতে বসে অলিম্পিকের অ্যাথলেটিকস উপভোগ করতে পারার মধ্যে দারুণ তৃপ্তি রয়েছে। সেখানে বসে প্রতিযোগিতা উপভোগ এবং অতীত স্মৃতি রোমন্থন করার মজাই অন্য রকম। আমি দর্শক হয়ে অ্যাথলেটিকস উপভোগ করার অপেক্ষায় রয়েছি।’
১০০ ও ২০০ মিটারের বর্তমান বিশ্ব ও অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন বোল্ট জ্যামাইকার মাটিতে শেষবারের মত ট্র্যাকে নামবেন আগামীকাল শনিবার। কিংস্টনের জাতীয় স্টেডিয়ামে বার্ষিক গ্র্যান্ড প্রিঙ্ে অংশগ্রহনই হবে তার নিজ দেশে অ্যাথলেটিঙ্ প্রতিযোগিতায় সর্বশেষ অংশগ্রহণ।
অবসর গ্রহণের আগে বোল্টের সামনে আর মাত্র চারটি টুর্নামেন্ট রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে কিংস্টন মিট, ২৮ জুন অস্ট্রাভা মিট, ২১ জুলাই মোনাকো এবং ৪-১৩ আগস্ট লন্ডনের ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশীপ। গত আগস্টে ১০০ ও ২০০ মিটারে তৃতীয় বারের মত স্বর্ণ পদক জয়ের মাধ্যমেই অলিম্পিক থেকে অবসর নিয়েছেন বোল্ট।
বোল্ট বলেন, ‘আমার যে অনুভূতিটি হচ্ছে সেটি হল জনতার উচ্ছ্বাস থেকে বঞ্চিত হওয়া। দর্শকদের উপস্থিতিতে সর্বশক্তি দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করাটাকে আমি উপভোগ করি। আর অবসরের পর সেটি থেকেই আমি বঞ্চিত হব।’
অলিম্পিক, ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে প্রাধান্য বিস্তার করার আগে বোল্ট তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন জ্যামাইকার এই জাতীয় স্টেডিয়ামে। বিশ্বের স্প্রিন্ট রাজধানী হিসেবে বিবেচিত এই ভেন্যুতে ২০০২ সালে বিশ্ব জুনিয়র গেমসে মাত্র ১৫ বছর বয়সে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছিলেন তিনি।

পোস্ট শেয়ার করুন

দর্শক হয়ে অ্যাথলেটিকস উপভোগের অপেক্ষায় বোল্ট

আপডেটের সময় : ০৯:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুন ২০১৭

আগামী আগস্টে অ্যাথলেটিকস ট্র্যাক থেকে অবসরে যাবেন বিশ্বের দ্রুততম মানব উসাইন বোল্ট। তবে এ নিয়ে তার কোনো আক্ষেপ নেই তার। বরং অবসরটাকে উপভোগ করতে চান এ স্প্রিন্ট কিংবদন্তী। তিনি বলেন, আক্ষেপতো নয়ই বরং আসন্ন ২০২০ টোকিও অলিম্পিকটি দর্শক হিসেবে উপভোগ করতে চান।
বার্তা সংস্থা এএফপিকে এই দ্রুততম মানব বলেন, ‘আমার কাছে এটি (অবসর) হচ্ছে একটি উপভোগ্য বিষয়। দর্শক সারিতে বসে অলিম্পিকের অ্যাথলেটিকস উপভোগ করতে পারার মধ্যে দারুণ তৃপ্তি রয়েছে। সেখানে বসে প্রতিযোগিতা উপভোগ এবং অতীত স্মৃতি রোমন্থন করার মজাই অন্য রকম। আমি দর্শক হয়ে অ্যাথলেটিকস উপভোগ করার অপেক্ষায় রয়েছি।’
১০০ ও ২০০ মিটারের বর্তমান বিশ্ব ও অলিম্পিক চ্যাম্পিয়ন বোল্ট জ্যামাইকার মাটিতে শেষবারের মত ট্র্যাকে নামবেন আগামীকাল শনিবার। কিংস্টনের জাতীয় স্টেডিয়ামে বার্ষিক গ্র্যান্ড প্রিঙ্ে অংশগ্রহনই হবে তার নিজ দেশে অ্যাথলেটিঙ্ প্রতিযোগিতায় সর্বশেষ অংশগ্রহণ।
অবসর গ্রহণের আগে বোল্টের সামনে আর মাত্র চারটি টুর্নামেন্ট রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে কিংস্টন মিট, ২৮ জুন অস্ট্রাভা মিট, ২১ জুলাই মোনাকো এবং ৪-১৩ আগস্ট লন্ডনের ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশীপ। গত আগস্টে ১০০ ও ২০০ মিটারে তৃতীয় বারের মত স্বর্ণ পদক জয়ের মাধ্যমেই অলিম্পিক থেকে অবসর নিয়েছেন বোল্ট।
বোল্ট বলেন, ‘আমার যে অনুভূতিটি হচ্ছে সেটি হল জনতার উচ্ছ্বাস থেকে বঞ্চিত হওয়া। দর্শকদের উপস্থিতিতে সর্বশক্তি দিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করাটাকে আমি উপভোগ করি। আর অবসরের পর সেটি থেকেই আমি বঞ্চিত হব।’
অলিম্পিক, ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে প্রাধান্য বিস্তার করার আগে বোল্ট তার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন জ্যামাইকার এই জাতীয় স্টেডিয়ামে। বিশ্বের স্প্রিন্ট রাজধানী হিসেবে বিবেচিত এই ভেন্যুতে ২০০২ সালে বিশ্ব জুনিয়র গেমসে মাত্র ১৫ বছর বয়সে শ্রেষ্ঠত্ব অর্জন করেছিলেন তিনি।