ঢাকা , শনিবার, ০২ নভেম্বর ২০২৪, ১৮ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
অন্তর্বর্তী সরকারকে বিপদে ফেলতেবিভিন্ন চক্রান্তে লিপ্ত আ’লীগ গ্রিন সিলেট ট্রাভেলসের আয়োজনে বাংলাদেশে পর্তুগাল দূতাবাস/কনসুলেট চেয়ে খোলা চিঠি স্বৈরাচার সরকার পতনের পর যুক্তরাজ্যে ফিরছেন সিলেট আওয়ামী লীগ নেতারা বিএনপি পর্তুগাল শাখার উদ্যোগে বিএনপির ৪৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত! বন্যার্ত মানুষের ত্রান তহবিলের জন্যে ৬ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা ঘোষণা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) বেজা শাখার কর্মি সম্মেলন অনুষ্ঠিত বিমানের নতুন চেয়ারম্যান কুলাউড়ার আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী খালেদা জিয়ার সুস্থতা ও ২৪ কোটা আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা দোয়া মাহফিল পর্তুগালে রাজনগর প্রবাসী ওয়েলফেয়ার সোসাইটির আত্মপ্রকাশ পর্তুগাল বিএনপি’র আয়োজনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের স্বরণে দোয়া ও মাহফিল সম্পন্ন বিমূর্ত সব মুর্হুতরা, আমার মা’য়ের সাথের শেষ শনিবার – শাহারুল কিবরিয়া

কাবুলে টিভি স্টেশনে বন্দুকধারীদের হামলা, হতাহতের আশঙ্কা

অনলাইন ডেস্ক :
  • আপডেটের সময় : ০৩:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০১৭
  • / ১০৮৮ টাইম ভিউ

কাবুলে টেলিভিশন চ্যানেলে বন্দুকধারীদের হামলা, হতাহতের আশঙ্কা

আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি প্রাইভেট টেলিভিশন স্টেশনে বন্দুকধারীরা হামলা চালিয়েছে। আফগান কর্মকর্তারা বলছেন, একটি বিস্ফোরণের পর ওই বন্দুকধারীরা ভবনটির ভেতর ঢুকে পড়ে। খবর রয়টার্সের।চ্যানেলটির টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় কয়েকজন হতাহত হয়েছে। ওই টুইটে বলা হচ্ছে, ভবনটির ভেতর থাকা স্টাফরা জানিয়েছে যে, দুই থেকে পাঁচজন মারা গিয়েছে।

সামসাদ টেলিভিশন চ্যানেলের রিপোর্টার ফয়সাল জালান্দ বলেছেন, তিনি নিরাপত্তা ক্যামেরা দিয়ে তিনজনকে ভবনের ভেতর ঢুকতে দেখেছেন। তারা প্রথমে নিরাপত্তা রক্ষীকে গুলি করে পরে ভবনে ঢুকে পড়ে। এরপর তারা গ্রেনেড ছুড়ে বন্দুক হামলা চালাতে শুরু করে।এদিকে হাসমাত স্তানকজাই নামের আরেক রিপোর্টার বলেন, আমার কয়েকজন সহকর্মী মারা গেছেন এবং আরো কয়েকজন আহত হয়েছেন। আমি পালাতে সক্ষম হয়েছি।কাবুল পুলিশের মুখপাত্র বাশির মুজাহিদ বলেছেন, এই ঘটনায় হতাহতের ব্যাপারে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে সেই সংখ্যাটা কত তা স্পষ্ট নয়।তিনি বলেছেন, টেলিভিশন স্টেশনের গেইটে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বন্দুকধারীরা ভবনটির ভেতর ঢুকে পড়ে। একজন হামলাকারীকে নিরাপত্তা বাহিনী হত্যা করতে সক্ষম হয়েছে। তবে বাকি বন্দুকধারীরা হাত বোমা দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। হামলার পর পশতু ভাষার সামসাদ টেলিভিশনের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সেখানে শুধু স্থিরচিত্র দেখানো হচ্ছে।ওই হামলাকারীদের পরিচয় সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানা যায়নি। এদিকে তালেবানরা এই হামলার দায় অস্বীকার করেছে।ভবনটির ভেতর একশো জনের বেশি কর্মী রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।সাংবাদিকদের ওপর এর আগেও দেশটিতে এ ধরনের হামলার ঘটনা ঘটেছে। তখন দেশটিতে সবচেয়ে বড় প্রাইভেট টেলিভিশন স্টেশন টেলো টেলিভিশনে হামলায় সাত সাংবাদিক নিহত হয়।

পোস্ট শেয়ার করুন

কাবুলে টিভি স্টেশনে বন্দুকধারীদের হামলা, হতাহতের আশঙ্কা

আপডেটের সময় : ০৩:০৫ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ নভেম্বর ২০১৭

আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলে একটি প্রাইভেট টেলিভিশন স্টেশনে বন্দুকধারীরা হামলা চালিয়েছে। আফগান কর্মকর্তারা বলছেন, একটি বিস্ফোরণের পর ওই বন্দুকধারীরা ভবনটির ভেতর ঢুকে পড়ে। খবর রয়টার্সের।চ্যানেলটির টুইটার অ্যাকাউন্ট থেকে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় কয়েকজন হতাহত হয়েছে। ওই টুইটে বলা হচ্ছে, ভবনটির ভেতর থাকা স্টাফরা জানিয়েছে যে, দুই থেকে পাঁচজন মারা গিয়েছে।

সামসাদ টেলিভিশন চ্যানেলের রিপোর্টার ফয়সাল জালান্দ বলেছেন, তিনি নিরাপত্তা ক্যামেরা দিয়ে তিনজনকে ভবনের ভেতর ঢুকতে দেখেছেন। তারা প্রথমে নিরাপত্তা রক্ষীকে গুলি করে পরে ভবনে ঢুকে পড়ে। এরপর তারা গ্রেনেড ছুড়ে বন্দুক হামলা চালাতে শুরু করে।এদিকে হাসমাত স্তানকজাই নামের আরেক রিপোর্টার বলেন, আমার কয়েকজন সহকর্মী মারা গেছেন এবং আরো কয়েকজন আহত হয়েছেন। আমি পালাতে সক্ষম হয়েছি।কাবুল পুলিশের মুখপাত্র বাশির মুজাহিদ বলেছেন, এই ঘটনায় হতাহতের ব্যাপারে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে সেই সংখ্যাটা কত তা স্পষ্ট নয়।তিনি বলেছেন, টেলিভিশন স্টেশনের গেইটে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে বন্দুকধারীরা ভবনটির ভেতর ঢুকে পড়ে। একজন হামলাকারীকে নিরাপত্তা বাহিনী হত্যা করতে সক্ষম হয়েছে। তবে বাকি বন্দুকধারীরা হাত বোমা দিয়ে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে। হামলার পর পশতু ভাষার সামসাদ টেলিভিশনের স্বাভাবিক কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। সেখানে শুধু স্থিরচিত্র দেখানো হচ্ছে।ওই হামলাকারীদের পরিচয় সম্পর্কে তাৎক্ষণিকভাবে কিছু জানা যায়নি। এদিকে তালেবানরা এই হামলার দায় অস্বীকার করেছে।ভবনটির ভেতর একশো জনের বেশি কর্মী রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।সাংবাদিকদের ওপর এর আগেও দেশটিতে এ ধরনের হামলার ঘটনা ঘটেছে। তখন দেশটিতে সবচেয়ে বড় প্রাইভেট টেলিভিশন স্টেশন টেলো টেলিভিশনে হামলায় সাত সাংবাদিক নিহত হয়।