ঢাকা , শুক্রবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৩ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

ওজন কমাবে কাঁচা আম!

দেশদিগন্ত নিউজ ডেস্কঃ
  • আপডেটের সময় : ০১:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০১৯
  • / ৯৩২ টাইম ভিউ

আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল হলেও, ফলের রাজা কিন্তু আম। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে আম খেতে পছন্দ করে না। আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক, তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুণ আরও বেশি।

কাঁচা আম বা আমের রসে পটাশিয়াম থাকায় প্রচণ্ড গরমে তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। কাঁচা আমের গুণ প্রসঙ্গে পুষ্টিবিদেরা বলেন, ১০০ গ্রাম কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকে ৪৪ ক্যালরি। এ ছাড়া ৫৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
আসুন জেনে নেয়া যাক কাঁচা আমের অজানা সব উপকারিতা-

১। ওজন কমাতে পারে কাঁচা আম
যাঁরা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি খরচ করতে চান, তাঁদের জন্য এখন আদর্শ ফল কাঁচা আম। পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমে চিনি কম থাকে বলে এটি ক্যালরি খরচে সহায়তা করে। যারা ওজন কমাতে চান তারা কাঁচা আম নির্দ্বিধায় খেতে পারেন। কারণ শরীরের চর্বি কাটতে কাঁচা আমের জুড়ি নেই। কোথাও কেটে গেলে কাঁচা আম খান। ক্ষতস্থান দ্রুত শুকিয়ে যাবে।

২। সকালের বমি ভাব দূর করে
অনেকেরই সকালে উঠে বমি বমি ভাব হয়। বিশেষ করে অন্তঃসত্ত্বা যাঁরা। এ সমস্যা দূর করতে পারে কাঁচা আম।

৩। রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
কাঁচা আমে থাকা কপার মানব দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। এই মাত্রার পটাশিয়াম একটি কাঁচা আমে যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।

৪। গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী
গর্ভবতী অবস্থায় মায়েরা কাঁচা আম খেলে অ্যান্টি বায়োটিক ক্ষমতা বেশি থাকে সন্তানের। ফলে জন্মানোর পর খুব কমই রোগে আক্রান্ত হয় শিশুরা।

৫। ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায়
কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি। যা মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। যে কোনো ধরণের ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায় ভিটামিন-সি। সাথে চুল, দাঁত, নখ ভালো রাখে। আর ভিটামিন-এ চোখের জন্য উপকারী।

পোস্ট শেয়ার করুন

ওজন কমাবে কাঁচা আম!

আপডেটের সময় : ০১:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২ মে ২০১৯

আমাদের জাতীয় ফল কাঁঠাল হলেও, ফলের রাজা কিন্তু আম। এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না, যে আম খেতে পছন্দ করে না। আম কাঁচা অথবা পাকা যেভাবেই খাওয়া হোক, তা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। অনেক ক্ষেত্রে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আমের গুণ আরও বেশি।

কাঁচা আম বা আমের রসে পটাশিয়াম থাকায় প্রচণ্ড গরমে তা শরীর ঠান্ডা রাখতে সহায়তা করে। কাঁচা আমের গুণ প্রসঙ্গে পুষ্টিবিদেরা বলেন, ১০০ গ্রাম কাঁচা আমে পটাশিয়াম থাকে ৪৪ ক্যালরি। এ ছাড়া ৫৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি ও ২৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম থাকে।
আসুন জেনে নেয়া যাক কাঁচা আমের অজানা সব উপকারিতা-

১। ওজন কমাতে পারে কাঁচা আম
যাঁরা ওজন কমাতে বা শরীরের বাড়তি ক্যালরি খরচ করতে চান, তাঁদের জন্য এখন আদর্শ ফল কাঁচা আম। পাকা মিষ্টি আমের চেয়ে কাঁচা আমে চিনি কম থাকে বলে এটি ক্যালরি খরচে সহায়তা করে। যারা ওজন কমাতে চান তারা কাঁচা আম নির্দ্বিধায় খেতে পারেন। কারণ শরীরের চর্বি কাটতে কাঁচা আমের জুড়ি নেই। কোথাও কেটে গেলে কাঁচা আম খান। ক্ষতস্থান দ্রুত শুকিয়ে যাবে।

২। সকালের বমি ভাব দূর করে
অনেকেরই সকালে উঠে বমি বমি ভাব হয়। বিশেষ করে অন্তঃসত্ত্বা যাঁরা। এ সমস্যা দূর করতে পারে কাঁচা আম।

৩। রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়
কাঁচা আমে থাকা কপার মানব দেহে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। উচ্চ মাত্রার পটাশিয়াম শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। এই মাত্রার পটাশিয়াম একটি কাঁচা আমে যথেষ্ট পরিমাণে রয়েছে।

৪। গর্ভবতী মায়ের জন্য উপকারী
গর্ভবতী অবস্থায় মায়েরা কাঁচা আম খেলে অ্যান্টি বায়োটিক ক্ষমতা বেশি থাকে সন্তানের। ফলে জন্মানোর পর খুব কমই রোগে আক্রান্ত হয় শিশুরা।

৫। ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায়
কাঁচা আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি। যা মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। যে কোনো ধরণের ছোঁয়াচে রোগ থেকে বাঁচায় ভিটামিন-সি। সাথে চুল, দাঁত, নখ ভালো রাখে। আর ভিটামিন-এ চোখের জন্য উপকারী।