ঢাকা , রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালন করেছে দূতাবাস রোম পর্তুগাল জাসাসের আলিসবনে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান বিজয় দিবস পালিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল মিলানের আয়োজনে মহান বিজয় দিবস পালিত মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে আলোচনা করেছে সম্মিলিত নাগরিক কমিটি ভেনিস বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির মনফালকনে গরিঝিয়া শাখা ইতালির আয়োজনে বাংলাদেশের ৫৩ তম বিজয় দিবস উদযাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোমে সিলেট বিভাগ জাতীয়তাবাদী যুবদল গঠন সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলা প্রবাসীদের নিয়ে পঞ্চগ্রাম প্রবাসী উন্নয়ন ফোরামের ৭৭ বিশিষ্ট কমিটি গঠন সুয়েব এবং রুবিয়াত আফরিনা ১৮তম বিবাহ বার্ষিকী উদযাপন করেছেন অ্যামাজন জঙ্গলে কুলাউড়া বিএনপির দীর্ঘ যুগ পর কোন্দলের অবসান। ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার অঙ্গীকার

একদিনে দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যু ৬৪, শনাক্ত ৩৬৮২

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুন ২০২০
  • / ৩১৩ টাইম ভিউ

একদিনে দেশে রেকর্ড ৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৮৪৭ জন।
মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৬৮২ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়েছে। তাতে দেশে এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৪৮৩ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ৮৪৪ জন রোগী সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে সুস্থ রোগীর সংখ্যা ৫৯ হাজার ৬২৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা মঙ্গলবার দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ৮ মার্চ, তার দশ দিনের মাথায় প্রথম মৃত্যুর খবর আসে। ১৮ জুন দেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যায়। মৃতের সংখ্যা দেড় হাজার ছাড়িয়ে যায় ২২ জুন।
এর আগে ১৬ জুন এক দিনে মোট ৫৩ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বুলেটিনে, এতদিন সেটাই ছিল এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
৬৬টি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার তথ্য তুলে ধরে নাসিমা বলেন, করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৮ হাজার ৮৬৩টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৮ হাজার ৪২৬টি নমুনা। এ নিয়ে দেশে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হলো সাত লাখ ৬৩ হাজার ৪০৭টি।
গত ২৪ ঘণ্টায় যে ৬৪ জন মারা গেছেন তাদের মধ্যে পুরুষ ৫২ জন এবং নারী ১২ জন। এদের মধ্যে ২১ থে‌কে ৩০ বছ‌রের সাতজন, ত্রিশোর্ধ্ব ছয়জন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ২১ জন, ষাটোর্ধ্ব ১৬ জন, সত্তরোর্ধ্ব ১১ জন, আশি বছরের বেশি বয়সী তিনজন রয়েছেন। ৩১ জন ঢাকা বিভাগের, ১২ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, সাতজন রাজশাহী বিভাগের, সাতজন খুলনা বিভাগের এবং দুজন করে সিলেট, বরিশাল ও ময়মনসিংহ বিভাগের রয়েছেন। এদের মধ্যে ৫১ জন হাসপাতালে এবং ১৩ জন বাসায় মারা যান।
এ সময় তিনি বলেন, যে কোনো ধরনের করোনার লক্ষণ দেখা দিলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে গর্ভকালীন সময়ে বেশি যত্ন দরকার মায়েদের। এ সময় তাদের বেশি খাবারও দরকার। পরিবারের সবার তাদের দিকে অতিরিক্ত নজর দেয়া দরকার। অপ্রয়োজনের গর্ভবর্তী মায়েদের বের হওয়া উচিত নয়। যারা বাইরে যাবেন তাদেরও বাইরে থেকে এসে যথাযথভাবে হাত পরিস্কারসহ অন্যান্য নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে। এই সময়টাতে সুষম খাওয়াও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

পোস্ট শেয়ার করুন

একদিনে দেশে সর্বোচ্চ মৃত্যু ৬৪, শনাক্ত ৩৬৮২

আপডেটের সময় : ০৩:৫৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ জুন ২০২০

একদিনে দেশে রেকর্ড ৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৮৪৭ জন।
মঙ্গলবার (৩০ মার্চ) সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ৩ হাজার ৬৮২ জনের মধ্যে সংক্রমণ ধরা পড়েছে। তাতে দেশে এ পর্যন্ত শনাক্ত রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ৪৫ হাজার ৪৮৩ জনে।
গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১ হাজার ৮৪৪ জন রোগী সুস্থ হয়েছেন। এ নিয়ে সুস্থ রোগীর সংখ্যা ৫৯ হাজার ৬২৪ জনে দাঁড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে যুক্ত হয়ে অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা মঙ্গলবার দেশে করোনাভাইরাস পরিস্থিতির এই সবশেষ তথ্য তুলে ধরেন।
বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের প্রথম সংক্রমণ ধরা পড়েছিল ৮ মার্চ, তার দশ দিনের মাথায় প্রথম মৃত্যুর খবর আসে। ১৮ জুন দেশে শনাক্ত রোগীর সংখ্যা ১ লাখ ছাড়িয়ে যায়। মৃতের সংখ্যা দেড় হাজার ছাড়িয়ে যায় ২২ জুন।
এর আগে ১৬ জুন এক দিনে মোট ৫৩ জনের মৃত্যুর খবর জানানো হয় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বুলেটিনে, এতদিন সেটাই ছিল এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যু।
৬৬টি ল্যাবে নমুনা পরীক্ষার তথ্য তুলে ধরে নাসিমা বলেন, করোনাভাইরাস শনাক্তে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও ১৮ হাজার ৮৬৩টি নমুনা সংগ্রহ করা হয়। পরীক্ষা করা হয় ১৮ হাজার ৪২৬টি নমুনা। এ নিয়ে দেশে মোট নমুনা পরীক্ষা করা হলো সাত লাখ ৬৩ হাজার ৪০৭টি।
গত ২৪ ঘণ্টায় যে ৬৪ জন মারা গেছেন তাদের মধ্যে পুরুষ ৫২ জন এবং নারী ১২ জন। এদের মধ্যে ২১ থে‌কে ৩০ বছ‌রের সাতজন, ত্রিশোর্ধ্ব ছয়জন, পঞ্চাশোর্ধ্ব ২১ জন, ষাটোর্ধ্ব ১৬ জন, সত্তরোর্ধ্ব ১১ জন, আশি বছরের বেশি বয়সী তিনজন রয়েছেন। ৩১ জন ঢাকা বিভাগের, ১২ জন চট্টগ্রাম বিভাগের, সাতজন রাজশাহী বিভাগের, সাতজন খুলনা বিভাগের এবং দুজন করে সিলেট, বরিশাল ও ময়মনসিংহ বিভাগের রয়েছেন। এদের মধ্যে ৫১ জন হাসপাতালে এবং ১৩ জন বাসায় মারা যান।
এ সময় তিনি বলেন, যে কোনো ধরনের করোনার লক্ষণ দেখা দিলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে গর্ভকালীন সময়ে বেশি যত্ন দরকার মায়েদের। এ সময় তাদের বেশি খাবারও দরকার। পরিবারের সবার তাদের দিকে অতিরিক্ত নজর দেয়া দরকার। অপ্রয়োজনের গর্ভবর্তী মায়েদের বের হওয়া উচিত নয়। যারা বাইরে যাবেন তাদেরও বাইরে থেকে এসে যথাযথভাবে হাত পরিস্কারসহ অন্যান্য নিয়মগুলো মেনে চলতে হবে। এই সময়টাতে সুষম খাওয়াও খুবই গুরুত্বপূর্ণ।