ঢাকা , শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
মৌলভীবাজারে সংবর্ধিত মুসলিম কমিউনিটি আহবায়ক শায়খ নূরে আলম হামিদী মহান স্বাধীনতা দিবস ও রমাদান উপলক্ষ্যে সাবেক ছাত্রদল অর্গানাইজেশনের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে পর্তুগাল বিএনপির আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে ক্যালিফোর্নিয়া বিএনপির আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে আব্দুল্লাপুর আঞ্চলিক সমিতির ষষ্ঠ বর্ষে পর্দাপন কেক কেটে উদযাপন ইতালির মিলানে ফেনী জেলা সমিতির আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত রোজাদারদের সম্মানে বাংলাদেশ এসোসিয়েশন ভারেজ প্রভিন্সের আয়োজনে ইফতার ও দোয়া মাহফিল স্বেচ্ছাসেবক দল ইতালি উত্তরের উদ্যোগে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় ইফতার ও দোয়া মাহফিল এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত প্রায় ২৮ হাজার ৯০০ জন অভিবাসীকে ফেরত পাঠিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) স্কুল শিক্ষিকা কে নির্যাতনের অভিযোগে ব্যাংক কর্মকর্তা স্বামী গ্রেফতার

বাংলাদেশের চায়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সৌদি গণমাধ্যম

ছয়ফুল আলম সাইফুল, মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ
  • আপডেটের সময় : ০৫:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জানুয়ারী ২০১৯
  • / ১৫৪৫ টাইম ভিউ

 ছয়ফুল আলম সাইফুল, মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ গত শতাব্দী থেকে ঐতিহ্যের সঙ্গে চা-পানের স্বাদ মানুষ উপভোগ করে আসছে বাংলাদেশের মানুষ। এবার সৌদির জনপ্রিয় গণমাধ্যম আরব নিউজে বাংলাদেশের সাত রঙের চায়ের স্বাদ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আরব নিউজের প্রতিবদেনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বর্তমানে চা প্রেমীদের ‘সাত রঙা’ চায়ের স্বাদ বিপ্লব ঘটিয়েছে। ঢাকায় তৈরি ওই চায়ে সাত ধরনের রং ও সাত ধরনের স্বাদ রয়েছে। সিলেটের শ্রীমঙ্গলে এটি তৈরি করছেন ৩২ বছর বয়সী সাইফুল ইসলাম। চা উৎপাদক অঞ্চলে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। নতুন ধরনের চা তার অনুপ্রেরণা ছিল।

সাইফুল ইসলাম জানান, আমার ছোটবেলা থেকে দেখছি এখানকার উৎপন্ন চা সারা দেশ ও বিদেশে পাঠানো হয়। আমার পড়ালেখা শেষ করে আমি কিছু করার চিন্তা করি। ভালো স্বাদের সঙ্গে একটি ভালো চা উৎপাদন করার জন্য আমার আবেগ দিন দিন বেড়ে উঠেছে। আমি পরীক্ষা চালাই বিভিন্ন ধরনের চায়ের ওপর। শেষমেশ আমি জ্যাকপটের সঙ্গে আমার স্বপ্নকে মেলাই। আমি আবিষ্কার করি সাত রঙা চা।

এর আগে রমেশ রাম গৌর নামে সাইফুলের এক প্রতিবেশী পাঁচ লেয়ারের চা তৈরি করেছে ২০০৬ সালে। তখন ওই চা জনপ্রিয়তা পায়। গৌরের বিভিন্ন রঙের চা দেখে সাইফুল অনুপ্রেরণা পায়। পরে সে শ্রীমঙ্গলে একটি দোকান খোলে।

এর এক বছর পরে চাহিদা বাড়াতে ঢাকার খিলগাঁওয়ের তালতলা মার্কেটে সে চলে আসে। তালতলায় সাইফুলের দোকান চালু করার পর থেকে চাপ্রেমীদের কাছে এটি জনপ্রিয় হয়। চা প্রেমীরা খুশিতে এক ডলারের বিনিময়ে এ চা পানের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।

পোস্ট শেয়ার করুন

বাংলাদেশের চায়ের প্রশংসায় পঞ্চমুখ সৌদি গণমাধ্যম

আপডেটের সময় : ০৫:৩০ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ জানুয়ারী ২০১৯

 ছয়ফুল আলম সাইফুল, মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ গত শতাব্দী থেকে ঐতিহ্যের সঙ্গে চা-পানের স্বাদ মানুষ উপভোগ করে আসছে বাংলাদেশের মানুষ। এবার সৌদির জনপ্রিয় গণমাধ্যম আরব নিউজে বাংলাদেশের সাত রঙের চায়ের স্বাদ নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে।

আরব নিউজের প্রতিবদেনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে বর্তমানে চা প্রেমীদের ‘সাত রঙা’ চায়ের স্বাদ বিপ্লব ঘটিয়েছে। ঢাকায় তৈরি ওই চায়ে সাত ধরনের রং ও সাত ধরনের স্বাদ রয়েছে। সিলেটের শ্রীমঙ্গলে এটি তৈরি করছেন ৩২ বছর বয়সী সাইফুল ইসলাম। চা উৎপাদক অঞ্চলে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। নতুন ধরনের চা তার অনুপ্রেরণা ছিল।

সাইফুল ইসলাম জানান, আমার ছোটবেলা থেকে দেখছি এখানকার উৎপন্ন চা সারা দেশ ও বিদেশে পাঠানো হয়। আমার পড়ালেখা শেষ করে আমি কিছু করার চিন্তা করি। ভালো স্বাদের সঙ্গে একটি ভালো চা উৎপাদন করার জন্য আমার আবেগ দিন দিন বেড়ে উঠেছে। আমি পরীক্ষা চালাই বিভিন্ন ধরনের চায়ের ওপর। শেষমেশ আমি জ্যাকপটের সঙ্গে আমার স্বপ্নকে মেলাই। আমি আবিষ্কার করি সাত রঙা চা।

এর আগে রমেশ রাম গৌর নামে সাইফুলের এক প্রতিবেশী পাঁচ লেয়ারের চা তৈরি করেছে ২০০৬ সালে। তখন ওই চা জনপ্রিয়তা পায়। গৌরের বিভিন্ন রঙের চা দেখে সাইফুল অনুপ্রেরণা পায়। পরে সে শ্রীমঙ্গলে একটি দোকান খোলে।

এর এক বছর পরে চাহিদা বাড়াতে ঢাকার খিলগাঁওয়ের তালতলা মার্কেটে সে চলে আসে। তালতলায় সাইফুলের দোকান চালু করার পর থেকে চাপ্রেমীদের কাছে এটি জনপ্রিয় হয়। চা প্রেমীরা খুশিতে এক ডলারের বিনিময়ে এ চা পানের অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারেন।