ঢাকা , বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আপডেট :
ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে পূর্ব লন্ডনে বড়লেখার সোয়েব আহমেদের সমর্থনে মতবিনিময় সভা ইতালির ভেনিসে গ্রিন সিলেট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন এর জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ইতালির ভেনিসে এনটিভির ইউরোপের ডিরেক্টর সাবরিনা হোসাইন কে সংবর্ধনা দিয়েছে ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাব পর্তুগালে বেজা আওয়ামীলীগের কর্মি সভা পর্তুগাল এ ফ্রেন্ডশিপ ক্রিকেট ক্লাবের জার্সি উন্মোচন লিসবনে আত্মপ্রকাশ হয় সামাজিক সংগঠন “গোলাপগঞ্জ কমিউনিটি কেয়ারর্স পর্তুগাল “ উচ্ছ্বাস আর আনন্দে বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের উদযাপন করেছে পর্তুগাল যথাযথ গাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পরিবেশে মুসলমানদের ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর পালন করেছে ভেনিস প্রবাসীরা ভেনিসে বৃহত্তর সিলেট সমিতির আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত এক অসুস্থ প্রজন্ম কে সাথি করে এগুচ্ছি আমরা

পূজায় কী পরছেন

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেটের সময় : ০৬:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০১৭
  • / ১৬২৭ টাইম ভিউ

চলে এলো সেই কাঙ্ক্ষিত শারদীয় পূজা। এই দুর্গোৎসবের মূল আনন্দ হলো মন্দিরে মন্দিরে গিয়ে দেবী দেখা ও পূজার আচার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ। আনন্দের এ মুহূর্তগুলোকে স্বাচ্ছন্দ্যে উপভোগ করার জন্য পোশাক নির্বাচন করতে হবে বুঝে শুনে। ষষ্ঠীর দিন থেকেই মূলত উৎসব শুরু হয়। এদিন তাই খুব জমকালো পোশাক এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। সাদা কিংবা যে কোনো হালকা রঙের পোশাক বেছে নিন ষষ্ঠীর দিন। সপ্তমীর দিন থেকে নবমী পর্যন্ত একটু একটু করে পোশাকের চাকচিক্য বাড়াতে পারেন। সকালে পূজার অঞ্জলি দিতে যাওয়ার সময় অবশ্য সাদামাটা সুতি শাড়ি বেছে নেওয়াই ভালো। রোদের তাপ ও গরমের জন্য দিনের বেলার সাধারণ পোশাকে আরামদায়ক থাকার চেষ্টা করতে হবে। এসময় পোশাকের রঙ হওয়া চাই হালকা ও মিষ্টি ধরনের। বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে একটু ভারী সাজতে পারেন। রাতের বেলা আত্মীয়স্বজনদের বাসায় ঘুরতে যাওয়া হয়। তাই একটু জমকালো সাজটি উপস্থাপন করাই ভাল। টিনএজাররা ঘোরাঘুরির সুবিধার্থে কামিজ কিংবা কুর্তা-ফতুয়া পরতে পারেন। দশমীর দিন সাজা চাই একেবারে মনের মতো করে। এদিন সিঁদুর খেলা হয়। তাই লাল বা গাঢ় রঙের পোশাক বেছে নেওয়াই ভালো। দশমীর দিন তাঁত বা জামদানি বা ঐতিহ্যবাহী গরদের শাড়িটি।

পোস্ট শেয়ার করুন

পূজায় কী পরছেন

আপডেটের সময় : ০৬:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০১৭

চলে এলো সেই কাঙ্ক্ষিত শারদীয় পূজা। এই দুর্গোৎসবের মূল আনন্দ হলো মন্দিরে মন্দিরে গিয়ে দেবী দেখা ও পূজার আচার অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ। আনন্দের এ মুহূর্তগুলোকে স্বাচ্ছন্দ্যে উপভোগ করার জন্য পোশাক নির্বাচন করতে হবে বুঝে শুনে। ষষ্ঠীর দিন থেকেই মূলত উৎসব শুরু হয়। এদিন তাই খুব জমকালো পোশাক এড়িয়ে যাওয়াই ভালো। সাদা কিংবা যে কোনো হালকা রঙের পোশাক বেছে নিন ষষ্ঠীর দিন। সপ্তমীর দিন থেকে নবমী পর্যন্ত একটু একটু করে পোশাকের চাকচিক্য বাড়াতে পারেন। সকালে পূজার অঞ্জলি দিতে যাওয়ার সময় অবশ্য সাদামাটা সুতি শাড়ি বেছে নেওয়াই ভালো। রোদের তাপ ও গরমের জন্য দিনের বেলার সাধারণ পোশাকে আরামদায়ক থাকার চেষ্টা করতে হবে। এসময় পোশাকের রঙ হওয়া চাই হালকা ও মিষ্টি ধরনের। বিকেল বা সন্ধ্যার দিকে একটু ভারী সাজতে পারেন। রাতের বেলা আত্মীয়স্বজনদের বাসায় ঘুরতে যাওয়া হয়। তাই একটু জমকালো সাজটি উপস্থাপন করাই ভাল। টিনএজাররা ঘোরাঘুরির সুবিধার্থে কামিজ কিংবা কুর্তা-ফতুয়া পরতে পারেন। দশমীর দিন সাজা চাই একেবারে মনের মতো করে। এদিন সিঁদুর খেলা হয়। তাই লাল বা গাঢ় রঙের পোশাক বেছে নেওয়াই ভালো। দশমীর দিন তাঁত বা জামদানি বা ঐতিহ্যবাহী গরদের শাড়িটি।